
কাজী ইনসানুল হক, টোকিও, জাপান
কোনো ব্যানার নেই, কোনো মঞ্চ নেই, কোনো দল নয়, কোনো সংগঠন নয়, কোনো কমিটি নয় নেই কোনো সভাপতি কিংবা সম্পাদক, তারা দুজন ঢাকাইয়া, হোসেন শাহ ও শামিম আহমেদ—গত তিন বছর ধরে বছরে একটি দিন নিজ ব্যয়ে প্রবাসীদের আমন্ত্রণ করে, সারা দিনব্যপী আয়োজনে পরিপূর্ণ থাকে আড্ডা, খাওয়া–দাওয়া আর শুভেচ্ছা বিনিময়।


গত রোববার (১২ অক্টোবর) জাপানের রাজধানী টোকিওর ওতা কু এলাকার তামাগাওয়া নদীসংলগ্ন চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রায় ২০০ প্রবাসীর উপস্থিতিতে অনবদ্য মিলনমেলাটি প্রবাসীরা উপভোগ করেন দলমত নির্বিশেষে।


শিশুকিশোর ও বড়দের সারা দিনজুড়ে উপস্থিতি প্রমাণ করে জাপানের মতো দেশে রোবোটিক যাপিত জীবনের মাঝেও কিছু মুক্ত সময়, বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক শুভেচেছা বিনিময় কতটা জরুরি।


বিশাল হল, ঢাউস ব্যানার আর নানান মুখরোচক খাওয়া–দাওয়া দিয়েও জাপানে যেখানে ৫০ জন মানুষকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত করানো যায় না, সেখানে এত মানুষ সমবেত করে তারা দূজন, শাহু ও শামিম প্রমাণ করলেন স্বার্থহীন আমন্ত্রণে মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায়।


এ বিশাল কর্মযজ্ঞে দুজনার সঙ্গে যারা পরিশ্রম করেছেন তারা হলেন সারজিয়া হোসেন, রুপা আহমেদ, শাম্মী বাবলী, আবু সুফিয়ান জুয়েল, বাবুল ভাই, তানভির, আনিসুর রহমান, কাজী ইনসানসহ আরও অনেকে।


আয়োজকেরা জানান, নিজেদের মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করে এগিয়ে যাওয়া এবং একে অপরের বিপদে-আপদে পাশে থেকে প্রবাসে পরিবারের অভাব বুঝতে না দেওয়াই ছিল এ মিলনমেলার উদ্দেশ্য।


অনুষ্ঠান শেষে খাওয়া-দাওয়া ও ফটোসেশনের মাধ্যমে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার চেষ্টা করেন উপস্থিত সবাই। প্রবাসীদের নিয়ে এমন আয়োজনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন আগতরা।


চমৎকার এই জমজমাট মিলনমেলাটির কথা জাপানপ্রবাসী বাংলাদেশিরা অনেক দিন মনে রাখবেন।
কোনো ব্যানার নেই, কোনো মঞ্চ নেই, কোনো দল নয়, কোনো সংগঠন নয়, কোনো কমিটি নয় নেই কোনো সভাপতি কিংবা সম্পাদক, তারা দুজন ঢাকাইয়া, হোসেন শাহ ও শামিম আহমেদ—গত তিন বছর ধরে বছরে একটি দিন নিজ ব্যয়ে প্রবাসীদের আমন্ত্রণ করে, সারা দিনব্যপী আয়োজনে পরিপূর্ণ থাকে আড্ডা, খাওয়া–দাওয়া আর শুভেচ্ছা বিনিময়।


গত রোববার (১২ অক্টোবর) জাপানের রাজধানী টোকিওর ওতা কু এলাকার তামাগাওয়া নদীসংলগ্ন চমৎকার প্রাকৃতিক পরিবেশে প্রায় ২০০ প্রবাসীর উপস্থিতিতে অনবদ্য মিলনমেলাটি প্রবাসীরা উপভোগ করেন দলমত নির্বিশেষে।


শিশুকিশোর ও বড়দের সারা দিনজুড়ে উপস্থিতি প্রমাণ করে জাপানের মতো দেশে রোবোটিক যাপিত জীবনের মাঝেও কিছু মুক্ত সময়, বন্ধুত্ব ও পারস্পরিক শুভেচেছা বিনিময় কতটা জরুরি।


বিশাল হল, ঢাউস ব্যানার আর নানান মুখরোচক খাওয়া–দাওয়া দিয়েও জাপানে যেখানে ৫০ জন মানুষকে অনুষ্ঠানে উপস্থিত করানো যায় না, সেখানে এত মানুষ সমবেত করে তারা দূজন, শাহু ও শামিম প্রমাণ করলেন স্বার্থহীন আমন্ত্রণে মানুষের ভালোবাসা পাওয়া যায়।


এ বিশাল কর্মযজ্ঞে দুজনার সঙ্গে যারা পরিশ্রম করেছেন তারা হলেন সারজিয়া হোসেন, রুপা আহমেদ, শাম্মী বাবলী, আবু সুফিয়ান জুয়েল, বাবুল ভাই, তানভির, আনিসুর রহমান, কাজী ইনসানসহ আরও অনেকে।


আয়োজকেরা জানান, নিজেদের মধ্যে মেলবন্ধন সৃষ্টি করে এগিয়ে যাওয়া এবং একে অপরের বিপদে-আপদে পাশে থেকে প্রবাসে পরিবারের অভাব বুঝতে না দেওয়াই ছিল এ মিলনমেলার উদ্দেশ্য।


অনুষ্ঠান শেষে খাওয়া-দাওয়া ও ফটোসেশনের মাধ্যমে দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখার চেষ্টা করেন উপস্থিত সবাই। প্রবাসীদের নিয়ে এমন আয়োজনের জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন আগতরা।


চমৎকার এই জমজমাট মিলনমেলাটির কথা জাপানপ্রবাসী বাংলাদেশিরা অনেক দিন মনে রাখবেন।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।