প্রতিনিধি, কুয়ালালামপুর
মহান মে দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়া। গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানী কুয়ালালামপুরের একটি হলে এই সভা আয়োজন করা হয়।
সভায় সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম রতন সভাপতিত্ব করেন।
সঞ্চালনা করেন সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পী কুমার দাস।
বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার সিনিয়র সহসভাপতি লেখক রফিক আহমদ খান, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম হিরন, সাবেক সভাপতি মোস্তফা ইমরান রাজু, সহসভাপতি কায়সার হামিদ হান্নান, খন্দকার মোস্তাক আহমেদ রয়েল, দপ্তর সম্পাদক সওকত হোসেন জনি, সদস্য বশির ইবনে জাফর।
প্রবাসী কর্মীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন, মো. কহিনুর হোসেন জোয়ার্দ্দার ও
মো: আশিকুর রহমান।
বক্তারা বলেন, উপযুক্ত মজুরি, কর্ম পরিবেশ, জীবনযাত্রার মানসহ নানা দাবি দাওয়া নিয়ে সারা বিশ্বে এখনো শ্রমিক শ্রেণি লড়াই করে যাচ্ছে। মালয়েশিয়াও এর থেকে ব্যতিক্রম নয়। এ দেশে অবস্থানরত হাজার হাজার শ্রমিকও নানান সময় নানান হয়রানীর শিকার হন। গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও চালু হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। আমরা চাই, কর্মী নেওয়ার ক্ষেত্রে অতীতের মতো যেন কোনো সিন্ডিকেট না থাকে এবং অভিবাসন ব্যয় যেন আগত কর্মীদের নাগালের মধ্যে থাকে। সরকার যেন সঠিক কোম্পানিগুলোতে কর্মী প্রেরণ করে, যাতে পরবর্তীতে এসে কাজ না পেয়ে মালয়েশিয়ার রাস্তায় রাস্তায় শ্রমিকদের ঘুরতে না হয়। এসব বিষয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সজাগ থাকারও আহবান জানান বক্তারা।
অনুষ্ঠানে অতি সম্প্রতি স্ট্রোকজনিত কারণে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সংগঠনের সহ- সভাপতি কায়সার হামিদ হান্নানের পিতার আশুরোগ মুক্তি কামনা এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনে নিহত শ্রমিকদের আত্নার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
মহান মে দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা করেছে বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়া। গত বৃহস্পতিবার (৮ মে) সন্ধ্যায় রাজধানী কুয়ালালামপুরের একটি হলে এই সভা আয়োজন করা হয়।
সভায় সংগঠনের সভাপতি আমিনুল ইসলাম রতন সভাপতিত্ব করেন।
সঞ্চালনা করেন সাংগঠনিক সম্পাদক বাপ্পী কুমার দাস।
বক্তব্য দেন বাংলাদেশ কমিউনিটি প্রেসক্লাব মালয়েশিয়ার সিনিয়র সহসভাপতি লেখক রফিক আহমদ খান, সাধারণ সম্পাদক জহিরুল ইসলাম হিরন, সাবেক সভাপতি মোস্তফা ইমরান রাজু, সহসভাপতি কায়সার হামিদ হান্নান, খন্দকার মোস্তাক আহমেদ রয়েল, দপ্তর সম্পাদক সওকত হোসেন জনি, সদস্য বশির ইবনে জাফর।
প্রবাসী কর্মীদের পক্ষ থেকে বক্তব্য দেন, মো. কহিনুর হোসেন জোয়ার্দ্দার ও
মো: আশিকুর রহমান।
বক্তারা বলেন, উপযুক্ত মজুরি, কর্ম পরিবেশ, জীবনযাত্রার মানসহ নানা দাবি দাওয়া নিয়ে সারা বিশ্বে এখনো শ্রমিক শ্রেণি লড়াই করে যাচ্ছে। মালয়েশিয়াও এর থেকে ব্যতিক্রম নয়। এ দেশে অবস্থানরত হাজার হাজার শ্রমিকও নানান সময় নানান হয়রানীর শিকার হন। গুঞ্জন শোনা যাচ্ছে, আবারও চালু হচ্ছে মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার। আমরা চাই, কর্মী নেওয়ার ক্ষেত্রে অতীতের মতো যেন কোনো সিন্ডিকেট না থাকে এবং অভিবাসন ব্যয় যেন আগত কর্মীদের নাগালের মধ্যে থাকে। সরকার যেন সঠিক কোম্পানিগুলোতে কর্মী প্রেরণ করে, যাতে পরবর্তীতে এসে কাজ না পেয়ে মালয়েশিয়ার রাস্তায় রাস্তায় শ্রমিকদের ঘুরতে না হয়। এসব বিষয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারকে সজাগ থাকারও আহবান জানান বক্তারা।
অনুষ্ঠানে অতি সম্প্রতি স্ট্রোকজনিত কারণে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সংগঠনের সহ- সভাপতি কায়সার হামিদ হান্নানের পিতার আশুরোগ মুক্তি কামনা এবং বিভিন্ন সময় বিভিন্ন দাবিদাওয়া নিয়ে আন্দোলনে নিহত শ্রমিকদের আত্নার মাগফিরাত কামনা করে মোনাজাত করা হয়।
বাহরাইনের বাংলাদেশ দূতাবাস গতকাল শুক্রবার (১ আগষ্ট) ঈসা টাউনের একটি কমিউনিটি সেন্টারে বাহরাইনের বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান ও আন্তর্জাতিক সংস্থার অংশগ্রহণে প্রবাসীদের জন্য একটি বিশেষ সচেতনতামূলক মোবাইল কনস্যুলার ক্যাম্পের আয়োজন করে।
গণতন্ত্রবিরোধী সকল ষড়যন্ত্র প্রতিরোধে ঐক্যের আহ্বান জানিয়েছেন মেক্সিকোতে নিযুক্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত মুশফিকুল ফজল আনসারী। তিনি বলেন, বিচারের মুখোমুখি হওয়া থেকে পালিয়ে থাকা চক্র এখনো বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক অগ্রযাত্রার বিরুদ্ধে নানামুখী ষড়যন্ত্রের জাল বুনে চলেছে।
সৌদি আরবের রাজধানী রিয়াদের বাংলাদেশ দূতাবাসে বিভিন্ন কর্মসুচির মাধ্যমে জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসের প্রথম বার্ষিকী উদযাপিত হয়েছে। এ উপলক্ষ্যে গতকাল শুক্রবার (৩১ জুলাই) রিয়াদে দূতাবাসের অডিটোরিয়ামে ‘জুলাই বিয়ন্ড বর্ডারস’ শিরোনামে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
২০২৪ সালের জুলাই-আগস্টের বিপ্লবের সফলতায় প্রবাসী বাংলাদেশিদেরও গুরুত্বপূর্ণ অবদান ছিল বলে মন্তব্য করেছেন জেদ্দার বাংলাদেশ কনস্যুলেটের ভারপ্রাপ্ত কনসাল জেনারেল এস এম নাজমুল হাসান।