
বিডিজেন ডেস্ক

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী রেমিট্যান্স ফেয়ার।
জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্ট সেন্টারে এ মেলার আয়োজন করা হয়।
রোববার (২০ অক্টোবর) এ মেলার উদ্বোধন করেন গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মার্ক জেফ, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ এবং বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ারের যুগ্ম-আহ্বায়ক রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ারের প্রধান সমন্বয়ক বিশ্বজিৎ সাহার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন অতিথিরা।
গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মার্ক জেফ বলেন, বৈধপথে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে হবে।
রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের জন্য ভূমিকা রাখায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রশংসা করে ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ বলেন, আমেরিকায় প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে উদ্বুদ্ধ করছে।
বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ারের যুগ্ম-আহ্বায়ক রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বৈধ উপায়ে রেমিটেন্স পাঠানোর কোনো বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৪ উপলক্ষে জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্ট সেন্টারকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা দিয়ে সাজানো হয়। এ ছাড়া, নারীরা লাল-সবুজ রঙের শাড়ি পরে অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টল ছাড়াও দুই দিনে প্রবাসী আয়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, রিজার্ভ এবং প্রবৃদ্ধি নিয়ে একাধিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মেলায় এবারের স্লোগান ছিল ‘নতুন সম্ভাবনা, নতুন বাজার, নতুন অংশীদার’।
মেলার আয়োজক বাংলাদেশ-আমেরিকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, মুক্তধারা নিউইয়র্ক এবং ইউএস-বাংলা বিজনেস লিংক।
এ আয়োজনে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতা ব্যাংক হিসেবে রেমিট্যান্স পদক দেওয়া হয় ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়াকে।
বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৪-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিল (পাওয়ার্ড বাই) ঢাকা ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তি

যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কের অনুষ্ঠিত হয়েছে দুই দিনব্যাপী রেমিট্যান্স ফেয়ার।
জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্ট সেন্টারে এ মেলার আয়োজন করা হয়।
রোববার (২০ অক্টোবর) এ মেলার উদ্বোধন করেন গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মার্ক জেফ, ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ এবং বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ারের যুগ্ম-আহ্বায়ক রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ারের প্রধান সমন্বয়ক বিশ্বজিৎ সাহার সঞ্চালনায় বক্তব্য দেন অতিথিরা।
গ্রেটার নিউইয়র্ক চেম্বার অব কমার্সের প্রেসিডেন্ট মার্ক জেফ বলেন, বৈধপথে দেশে রেমিট্যান্স পাঠাতে হবে।
রেমিট্যান্স পাঠিয়ে দেশের জন্য ভূমিকা রাখায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের প্রশংসা করে ঢাকা ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক শেখ মোহাম্মদ মারুফ বলেন, আমেরিকায় প্রবাসী বাংলাদেশিরা বৈধ উপায়ে রেমিট্যান্স পাঠিয়ে উদ্বুদ্ধ করছে।
বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ারের যুগ্ম-আহ্বায়ক রায়হানুল ইসলাম চৌধুরী বলেন, বৈধ উপায়ে রেমিটেন্স পাঠানোর কোনো বিকল্প নেই।
উল্লেখ্য, রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৪ উপলক্ষে জ্যামাইকা পারফর্মিং আর্ট সেন্টারকে বাংলাদেশ ও যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় পতাকা দিয়ে সাজানো হয়। এ ছাড়া, নারীরা লাল-সবুজ রঙের শাড়ি পরে অনুষ্ঠানে যোগ দেন। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের স্টল ছাড়াও দুই দিনে প্রবাসী আয়, আন্তর্জাতিক বাণিজ্য, রিজার্ভ এবং প্রবৃদ্ধি নিয়ে একাধিক সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে।
মেলায় এবারের স্লোগান ছিল ‘নতুন সম্ভাবনা, নতুন বাজার, নতুন অংশীদার’।
মেলার আয়োজক বাংলাদেশ-আমেরিকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি, মুক্তধারা নিউইয়র্ক এবং ইউএস-বাংলা বিজনেস লিংক।
এ আয়োজনে সর্বোচ্চ রেমিট্যান্স গ্রহীতা ব্যাংক হিসেবে রেমিট্যান্স পদক দেওয়া হয় ইসলামী ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক ও ব্যাংক এশিয়াকে।
বাংলাদেশ রেমিট্যান্স ফেয়ার ২০২৪-এর প্রধান পৃষ্ঠপোষক ছিল (পাওয়ার্ড বাই) ঢাকা ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তি
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।