
মো. ইব্রাহিম চৌধুরী, দুবাই, সংযুক্ত আরব আমিরাত

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
২৬ মার্চ দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে কনসাল জেনারেলের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যদিয়ে স্বাধীনতা দিবসের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
এরপর মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং জুলাইয় আন্দোলনে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে মোনাজাত করা হয়।
পরে কনস্যুলেট মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন দুবাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশে কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান। পরিচালনা করেন কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান আশফাক হোসেইন। সভায় দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার পাঠানো বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বাণী পাঠ শেষে জুলাই-আগষ্টে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিষ্ঠার সঙ্গে দেশ ও দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান।

নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিষ্ঠার সঙ্গে দেশ ও দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রবাসীদের কল্যাণে কনস্যুলেটের বিভিন্ন প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে তা আরও বেগবান করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আলোচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, জনতা ব্যাংক ও কনস্যুলেটের কর্মকর্তা–কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচকেরা প্রবাসীদের কল্যাণে আরও ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাইয়ে যথাযোগ্য মর্যাদায় বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করা হয়েছে।
২৬ মার্চ দুবাইয়ে বাংলাদেশ কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে কনসাল জেনারেলের জাতীয় পতাকা উত্তোলনের মধ্যদিয়ে স্বাধীনতা দিবসের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয়।
এরপর মহান স্বাধীনতাযুদ্ধ এবং জুলাইয় আন্দোলনে শহীদদের আত্মার মাগফিরাত কামনা এবং দেশ ও জাতির কল্যাণে মোনাজাত করা হয়।
পরে কনস্যুলেট মিলনায়তনে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। সভায় সভাপতিত্ব করেন দুবাইয়ে নিযুক্ত বাংলাদেশে কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান। পরিচালনা করেন কাউন্সেলর ও দূতালয় প্রধান আশফাক হোসেইন। সভায় দিবসটি উপলক্ষে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ও পররাষ্ট্র উপদেষ্টার পাঠানো বাণী পাঠ করে শোনানো হয়। বাণী পাঠ শেষে জুলাই-আগষ্টে ছাত্রজনতার গণঅভ্যুত্থানের ওপর নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা হয়।
আলোচনায় সভাপতির বক্তব্যে নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিষ্ঠার সঙ্গে দেশ ও দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণের ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান কনসাল জেনারেল মো. রাশেদুজ্জামান।

নতুন বাংলাদেশ বিনির্মাণে প্রত্যেকের নিজ নিজ অবস্থান থেকে নিষ্ঠার সঙ্গে দেশ ও দেশের মানুষের সার্বিক কল্যাণে ঐক্যবদ্ধ হয়ে কাজ করার আহ্বান জানান তিনি।
প্রবাসীদের কল্যাণে কনস্যুলেটের বিভিন্ন প্রচেষ্টার কথা উল্লেখ করে তা আরও বেগবান করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন তিনি।
আলোচনা অনুষ্ঠানে বাংলাদেশি বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনের নেতা, পেশাজীবী, ব্যবসায়ী প্রতিনিধি, জনতা ব্যাংক ও কনস্যুলেটের কর্মকর্তা–কর্মচারীরা উপস্থিত ছিলেন।
আলোচকেরা প্রবাসীদের কল্যাণে আরও ইতিবাচক পদক্ষেপ নেওয়ার লক্ষ্যে বর্তমান অন্তর্বর্তী সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন।
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে সাংবাদিক, সাংস্কৃতিক সংগঠক ও একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক নাজমুন নেসা পিয়ারিকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়েছে।
উদ্যোগটির লক্ষ্য, প্রবাসীদের মধ্যে কৃষি ও বাগানচর্চার আগ্রহ বৃদ্ধি এবং স্থানীয় পরিবেশে উপযোগী উদ্ভিদ সরবরাহের মাধ্যমে একটি টেকসই উদ্যানতাত্ত্বিক নেটওয়ার্ক তৈরি করা।
উদ্যোক্তারা জানিয়েছেন, শুরুটা ছোট পরিসরে হলেও তাদের লক্ষ্য খুব শিগগিরই ফ্যাশন হাউসের কার্যক্রমের পরিধি বাড়িয়ে পুরো অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে দেওয়া। অনলাইন ও সরাসরি—দুই প্ল্যাটফর্মেই পাওয়া যাবে তাদের বৈচিত্র্যময় ফ্যাশন সংগ্রহ।
কনস্যুলেট সূত্র জানিয়েছে, এই সেবা চালু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত হটলাইনে ফোন এসেছে দুই লাখেরও বেশি। কল করা বেশির ভাগ প্রবাসীদের তাৎক্ষণিক তথ্য প্রদান করা হয়েছে। বাকিদেরও কনস্যুলেটের নির্দিষ্ট শাখায় সংযোগ প্রদানের মাধ্যমে সেবা দেওয়া হয়েছে।