বিডিজেন ডেস্ক
মধ্যপ্রাচ্যের তেল ও খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ দেশ কাতার। দেশটিতে প্রায় চার লাখ বাংলাদেশির বসবাস, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৪ শতাংশ। বাংলাদেশ থেকে কাতারে যেতে হলে প্রয়োজন হয় ভিসা। আর এ জন্য দিতে হয় একটি নির্দিষ্ট ফি।
মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মতো কাতারও বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা দিয়ে থাকে। এগুলো হলো- ট্যুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা, বিজনেস ভিসা।
ভ্রমণ বিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়েগোর তথ্য অনুযায়ী, কাতার ট্যুরিস্ট ভিসা পর্যটকদেরকে দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ৩০ দিন কাতার ভ্রমণের অনুমতি পায়। এই ভিসার জন্য একজন ব্যক্তিতে ২৭ ডলার ( ৩ হাজার ২২৮ টাকা) ফি হিসেবে দিতে হয়।
কাতারে পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় থাকলেই ট্রানজিট ভিসা নিতে হয়। তবে এ জন্য একজন ব্যক্তিকে কোনো অর্থ খরচ করতে হবে না।
কাতারে থাকা বিদেশের কর্মীরা তাদের পরিবারের সদস্যদের আনতে হলে প্রয়োজন হয় কাতার ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা। এর জন্য একজন ব্যক্তিকে ফি হিসেবে গুণতে হয় ৫৫ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫৭৫ টাকা)।
ব্যবসার উদ্দেশে যেসব বিদেশি কাতার যান তাদেরকে কাতার সরকারের কাছ থেকে ব্যবসায়িক ভিসা নিতে হয়। ব্যবসায়িক ভিসার খরচ ভিসার সময়কাল এবং কাতারে কতবার প্রবেশ করা হলো তার ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। তিন দিনের জন্য কাতারে ব্যবসায়িক ভিসার ফি ৫৫ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৭৫ টাকা)।
কাতারের ওয়ার্ক ভিসা হলো একটি ওয়ার্ক পারমিট যা বিদেশি শ্রমিকদের দেওয়া হয়। বিদেশি শ্রমিকদের যে কাতারি নিয়োগকর্তা (এটি একটি কোম্পানি বা ব্যক্তি হতে পারে) নিয়োগ দেয় তিনি সাধারণত এই বিষয়টি দেখভাল করেন।
কাতারে ওয়ার্ক ভিসার খরচ ভিসার সময়কাল এবং কাতারে প্রবেশের সংখ্যার ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। একজন কর্মী এন্ট্রি ভিসার জন্য খরচ করতে হয় ৫৫ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫৭৫ টাকা) কর্মসংস্থান এন্ট্রি এটিকে একটি ওয়ার্ক রেসিডেন্স পারমিটে রূপান্তর করার জন্য আরও ১৩৮ ডলার ( ১৬ হাজার ৪৯৯ টাকা) ফি দিতে হয়। তবে নিয়ম অনুযায়ী, আপনার নিয়োগকর্তা সাধারণত আপনার পক্ষ থেকে এর জন্য অর্থ প্রদান করবেন।
বিদেশি শিক্ষার্থীরা কাতার গিয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে তাদের প্রয়োজন হবে কাতারের স্টুডেন্ট ভিসা। এই ভিসার আবেদন বিনামূল্যে করা হয়। তবে আপনাকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে আপনার পড়াশোনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল বা ফান্ড রয়েছে।
মধ্যপ্রাচ্যের তেল ও খনিজ সম্পদ সমৃদ্ধ দেশ কাতার। দেশটিতে প্রায় চার লাখ বাংলাদেশির বসবাস, যা দেশটির মোট জনসংখ্যার প্রায় ১৪ শতাংশ। বাংলাদেশ থেকে কাতারে যেতে হলে প্রয়োজন হয় ভিসা। আর এ জন্য দিতে হয় একটি নির্দিষ্ট ফি।
মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের মতো কাতারও বিভিন্ন ক্যাটাগরির ভিসা দিয়ে থাকে। এগুলো হলো- ট্যুরিস্ট ভিসা, ওয়ার্ক ভিসা, স্টুডেন্ট ভিসা, ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা, বিজনেস ভিসা।
ভ্রমণ বিষয়ক ওয়েবসাইট ওয়েগোর তথ্য অনুযায়ী, কাতার ট্যুরিস্ট ভিসা পর্যটকদেরকে দেওয়া হয়। এর মাধ্যমে একজন ব্যক্তি ৩০ দিন কাতার ভ্রমণের অনুমতি পায়। এই ভিসার জন্য একজন ব্যক্তিতে ২৭ ডলার ( ৩ হাজার ২২৮ টাকা) ফি হিসেবে দিতে হয়।
কাতারে পাঁচ ঘণ্টার বেশি সময় থাকলেই ট্রানজিট ভিসা নিতে হয়। তবে এ জন্য একজন ব্যক্তিকে কোনো অর্থ খরচ করতে হবে না।
কাতারে থাকা বিদেশের কর্মীরা তাদের পরিবারের সদস্যদের আনতে হলে প্রয়োজন হয় কাতার ফ্যামিলি ভিজিট ভিসা। এর জন্য একজন ব্যক্তিকে ফি হিসেবে গুণতে হয় ৫৫ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫৭৫ টাকা)।
ব্যবসার উদ্দেশে যেসব বিদেশি কাতার যান তাদেরকে কাতার সরকারের কাছ থেকে ব্যবসায়িক ভিসা নিতে হয়। ব্যবসায়িক ভিসার খরচ ভিসার সময়কাল এবং কাতারে কতবার প্রবেশ করা হলো তার ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। তিন দিনের জন্য কাতারে ব্যবসায়িক ভিসার ফি ৫৫ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৭৫ টাকা)।
কাতারের ওয়ার্ক ভিসা হলো একটি ওয়ার্ক পারমিট যা বিদেশি শ্রমিকদের দেওয়া হয়। বিদেশি শ্রমিকদের যে কাতারি নিয়োগকর্তা (এটি একটি কোম্পানি বা ব্যক্তি হতে পারে) নিয়োগ দেয় তিনি সাধারণত এই বিষয়টি দেখভাল করেন।
কাতারে ওয়ার্ক ভিসার খরচ ভিসার সময়কাল এবং কাতারে প্রবেশের সংখ্যার ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। একজন কর্মী এন্ট্রি ভিসার জন্য খরচ করতে হয় ৫৫ ডলার ( বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬ হাজার ৫৭৫ টাকা) কর্মসংস্থান এন্ট্রি এটিকে একটি ওয়ার্ক রেসিডেন্স পারমিটে রূপান্তর করার জন্য আরও ১৩৮ ডলার ( ১৬ হাজার ৪৯৯ টাকা) ফি দিতে হয়। তবে নিয়ম অনুযায়ী, আপনার নিয়োগকর্তা সাধারণত আপনার পক্ষ থেকে এর জন্য অর্থ প্রদান করবেন।
বিদেশি শিক্ষার্থীরা কাতার গিয়ে পড়াশোনা করতে চাইলে তাদের প্রয়োজন হবে কাতারের স্টুডেন্ট ভিসা। এই ভিসার আবেদন বিনামূল্যে করা হয়। তবে আপনাকে অবশ্যই প্রমাণ করতে হবে যে আপনার পড়াশোনার জন্য পর্যাপ্ত তহবিল বা ফান্ড রয়েছে।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।