বিডিজেন ডেস্ক
বর্তমানে, আমাদের আশপাশের মানুষগুলোর মধ্যে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল যিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করেন না। ইন্টারনেটের এই যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে এই প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু আপনি কি জানেন, আমরা মারা গেলে আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটির কী হবে?
কোনো ব্যক্তি মারা গেলে সেই তথ্য তার স্বজনরা ফেসবুককে না জানানো পর্যন্ত তার অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় থাকে। ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রা মৃত্যুর খবর জানালে কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রোফাইল বন্ধ করে দেওয়ার সুযোগ দেয়। আবার কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অন্যরকম বিকল্প আছে।
যেমন মেটার মালিকানাধীন ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ব্যক্তির মৃত্যুর খবর দিলে অ্যাকাউন্টটি ডিলিট করে দেওয়া হয় অথবা মেমোরিয়ালাইজড করে দেওয়া হয়। অর্থাৎ অ্যাকাউন্টটি একটি সময়ের ফ্রেমে আটকে যাবে এবং ব্যবহারকারীকে ফেসবুক স্মরণ করবে। ওই সময় অন্যরাও অ্যাকাউন্টটিতে ছবি ও স্মৃতি পোস্ট করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তির প্রোফাইলে নামের পাশে ‘ইন মেমোরিয়াম’ বা ‘স্মরণে’ লেখা থাকবে। কেউ ওই অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে পারবেন না বা চালাতে পারবে না। তবে অ্যাকাউন্টের মালিক যদি মৃত্যুর আগে কাউকে ‘লিগ্যাসি কন্টাক্ট’ দিয়ে যান তাহলে তিনি ব্যবহার করতে পারবেন।
সাধারণত পরিবারের কোনো সদস্য বা ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে ‘লিগ্যাসি কন্টাক্ট’ হিসেবে দেওয়া যায়। সেটা করা হলে মৃত ব্যক্তির অ্যাকাউন্টের কন্টেন্ট পরিচালনা কিংবা অ্যাকাউন্টটি ডিঅ্যাক্টিভেট (নিষ্ক্রিয়) করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারবেন।
যাদের হয়তো আপনি চেনেন ফেসবুকে তাদের ‘পিপল ইউ মে নো’ লেখা একটি তালিকায় দেখানো হয়। কিন্তু মেমোরিয়ালাইজড অ্যাকাউন্ট সম্ভাব্য ভার্চুয়াল বন্ধুদের কাছে দেখানো হয় না। মৃত ব্যক্তির বন্ধুদের কাছে তার জন্মদিনের কোনো নোটিফিকেশনও যায় না।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
বর্তমানে, আমাদের আশপাশের মানুষগুলোর মধ্যে এমন কাউকে খুঁজে পাওয়া মুশকিল যিনি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুক ব্যবহার করেন না। ইন্টারনেটের এই যুগে আমাদের দৈনন্দিন জীবনের গুরুত্বপূর্ণ অংশ হয়ে উঠেছে এই প্ল্যাটফর্ম। কিন্তু আপনি কি জানেন, আমরা মারা গেলে আমাদের ফেসবুক অ্যাকাউন্টটির কী হবে?
কোনো ব্যক্তি মারা গেলে সেই তথ্য তার স্বজনরা ফেসবুককে না জানানো পর্যন্ত তার অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় থাকে। ঘনিষ্ঠ আত্মীয়রা মৃত্যুর খবর জানালে কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম প্রোফাইল বন্ধ করে দেওয়ার সুযোগ দেয়। আবার কিছু সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অন্যরকম বিকল্প আছে।
যেমন মেটার মালিকানাধীন ফেসবুক ও ইনস্টাগ্রামে ব্যক্তির মৃত্যুর খবর দিলে অ্যাকাউন্টটি ডিলিট করে দেওয়া হয় অথবা মেমোরিয়ালাইজড করে দেওয়া হয়। অর্থাৎ অ্যাকাউন্টটি একটি সময়ের ফ্রেমে আটকে যাবে এবং ব্যবহারকারীকে ফেসবুক স্মরণ করবে। ওই সময় অন্যরাও অ্যাকাউন্টটিতে ছবি ও স্মৃতি পোস্ট করতে পারবেন।
এক্ষেত্রে মৃত ব্যক্তির প্রোফাইলে নামের পাশে ‘ইন মেমোরিয়াম’ বা ‘স্মরণে’ লেখা থাকবে। কেউ ওই অ্যাকাউন্টে লগ ইন করতে পারবেন না বা চালাতে পারবে না। তবে অ্যাকাউন্টের মালিক যদি মৃত্যুর আগে কাউকে ‘লিগ্যাসি কন্টাক্ট’ দিয়ে যান তাহলে তিনি ব্যবহার করতে পারবেন।
সাধারণত পরিবারের কোনো সদস্য বা ঘনিষ্ঠ বন্ধুকে ‘লিগ্যাসি কন্টাক্ট’ হিসেবে দেওয়া যায়। সেটা করা হলে মৃত ব্যক্তির অ্যাকাউন্টের কন্টেন্ট পরিচালনা কিংবা অ্যাকাউন্টটি ডিঅ্যাক্টিভেট (নিষ্ক্রিয়) করে দেওয়ার জন্য অনুরোধ করতে পারবেন।
যাদের হয়তো আপনি চেনেন ফেসবুকে তাদের ‘পিপল ইউ মে নো’ লেখা একটি তালিকায় দেখানো হয়। কিন্তু মেমোরিয়ালাইজড অ্যাকাউন্ট সম্ভাব্য ভার্চুয়াল বন্ধুদের কাছে দেখানো হয় না। মৃত ব্যক্তির বন্ধুদের কাছে তার জন্মদিনের কোনো নোটিফিকেশনও যায় না।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।