বিডিজেন ডেস্ক
হোয়াটসঅ্যাপে জরুরি চ্যাট যদি ভুল করে ডিলিট হয়ে যায় তাহলেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কারণ ডিলিটেড চ্যাট খুব সহজেই ফিরিয়ে আনা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়-
অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের প্রথমে সেটিংসে যেতে হবে। তারপর ক্লিক করতে হবে ‘চ্যাটস’ অপশনে। সেখানে চ্যাট ব্যাকআপ অপশনে গিয়ে গুগল ড্রাইভ চেক করতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপ আনইনস্টল করে পুনরায় ইনস্টল করে ফোন নম্বর যাচাইয়ের পর প্রম্পট এলে রিস্টোর ট্যাপ করতে হবে। ডিলিট হওয়া সব চ্যাট ফের চলে আসবে।
আইওএস ইউজারদের প্রথমে সেটিংসে যেতে হবে।তারপর ক্লিক করতে হবে ‘চ্যাটস’ অপশনে। এবার চ্যাট ব্যাকআপে গিয়ে আইক্লাউড ব্যাকআপ দেখতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপ নতুন করে ইনস্টল করে চ্যাট হিস্ট্রি পুনরুদ্ধার করতে হবে।
লোকাল ব্যাকআপ থেকে চ্যাট পুনরুদ্ধার করতে হলে প্রথমে ‘ফাইল ম্যানেজার’-এ যেতে হবে। তারপর হোয়াটসঅ্যাপে ক্লিক করে ডাটাবেসে ঢুকতে হবে। এখানে পছন্দের ফাইল শনাক্ত করে নাম বদলে রাখতে হবে ইউজারকে। তারপর হোয়াটসঅ্যাপ পুনরায় ইনস্টল করে সেটআপের সময় রিস্টোর অপশনে ক্লিক করলেই ডিলিট হওয়া সব চ্যাট চলে আসবে।
যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে
হোয়াটসঅ্যাপে ডিলিটেড চ্যাট পুনরুদ্ধারের সময় কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখা জরুরি। অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল ড্রাইভ এবং আইওএসের জন্য আইক্লাউডের মতো প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত ব্যাকআপ রাখতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপের সেটিংস থেকেই এই ব্যাকআপগুলো অ্যাক্সেস করা যায়।
প্রয়োজন অনুযায়ী অটোমেটিক ব্যাকাপ চালু রাখতে হবে। সেটা প্রতিদিন হতে পারে কিংবা সাপ্তাহিক বা মাসিক। এতে ডেটা সুরক্ষিত থাকবে। ডিলিট করা চ্যাট পুনরুদ্ধারের সময় কাজে লাগবে। যদি ইউজার ভুলে কোনও চ্যাট ডিলিট করে ফেলেন তাহলে দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, যত তাড়াতাড়ি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করা হবে, সাফল্যের সম্ভাবনা তত বাড়বে। বেশি দেরি করলে নতুন তথ্য ডিলিটেড ডেটায় ওভাররাইট হয়ে যেতে পারে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
হোয়াটসঅ্যাপে জরুরি চ্যাট যদি ভুল করে ডিলিট হয়ে যায় তাহলেও দুশ্চিন্তার কিছু নেই। কারণ ডিলিটেড চ্যাট খুব সহজেই ফিরিয়ে আনা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক ডিলিটেড হোয়াটসঅ্যাপ চ্যাট কীভাবে ফিরিয়ে আনতে হয়-
অ্যান্ড্রয়েড ইউজারদের প্রথমে সেটিংসে যেতে হবে। তারপর ক্লিক করতে হবে ‘চ্যাটস’ অপশনে। সেখানে চ্যাট ব্যাকআপ অপশনে গিয়ে গুগল ড্রাইভ চেক করতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপ আনইনস্টল করে পুনরায় ইনস্টল করে ফোন নম্বর যাচাইয়ের পর প্রম্পট এলে রিস্টোর ট্যাপ করতে হবে। ডিলিট হওয়া সব চ্যাট ফের চলে আসবে।
আইওএস ইউজারদের প্রথমে সেটিংসে যেতে হবে।তারপর ক্লিক করতে হবে ‘চ্যাটস’ অপশনে। এবার চ্যাট ব্যাকআপে গিয়ে আইক্লাউড ব্যাকআপ দেখতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপ নতুন করে ইনস্টল করে চ্যাট হিস্ট্রি পুনরুদ্ধার করতে হবে।
লোকাল ব্যাকআপ থেকে চ্যাট পুনরুদ্ধার করতে হলে প্রথমে ‘ফাইল ম্যানেজার’-এ যেতে হবে। তারপর হোয়াটসঅ্যাপে ক্লিক করে ডাটাবেসে ঢুকতে হবে। এখানে পছন্দের ফাইল শনাক্ত করে নাম বদলে রাখতে হবে ইউজারকে। তারপর হোয়াটসঅ্যাপ পুনরায় ইনস্টল করে সেটআপের সময় রিস্টোর অপশনে ক্লিক করলেই ডিলিট হওয়া সব চ্যাট চলে আসবে।
যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে
হোয়াটসঅ্যাপে ডিলিটেড চ্যাট পুনরুদ্ধারের সময় কয়েকটা জিনিস মাথায় রাখা জরুরি। অ্যান্ড্রয়েডের জন্য গুগল ড্রাইভ এবং আইওএসের জন্য আইক্লাউডের মতো প্ল্যাটফর্মে নিয়মিত ব্যাকআপ রাখতে হবে। হোয়াটসঅ্যাপের সেটিংস থেকেই এই ব্যাকআপগুলো অ্যাক্সেস করা যায়।
প্রয়োজন অনুযায়ী অটোমেটিক ব্যাকাপ চালু রাখতে হবে। সেটা প্রতিদিন হতে পারে কিংবা সাপ্তাহিক বা মাসিক। এতে ডেটা সুরক্ষিত থাকবে। ডিলিট করা চ্যাট পুনরুদ্ধারের সময় কাজে লাগবে। যদি ইউজার ভুলে কোনও চ্যাট ডিলিট করে ফেলেন তাহলে দ্রুত পদক্ষেপ করতে হবে। মাথায় রাখতে হবে, যত তাড়াতাড়ি পুনরুদ্ধারের চেষ্টা করা হবে, সাফল্যের সম্ভাবনা তত বাড়বে। বেশি দেরি করলে নতুন তথ্য ডিলিটেড ডেটায় ওভাররাইট হয়ে যেতে পারে।
তথ্যসূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।