বিডিজেন ডেস্ক
স্মার্টফোনে নানা ধরনের অ্যাপ থাকে। এসব অ্যাপ দিয়েই বিভিন্ন কাজ করা হয়। তবে অ্যাপ ডাউনলোড করার সময় কিছু বিষয়ে খেয়াল না রাখলে প্রতারকদের খপ্পরে পড়তে পারেন।
চলুন জেনে নিই, অ্যাপ ডাউনলোডের সময় বিপদ এড়াতে কোন বিষয়ে নজর রাখবেন-
নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে ডাউনলোড করুন
প্রথমেই নিশ্চিত করুন যে আপনি অ্যাপটি একটি নির্ভরযোগ্য সোর্স, যেমন-গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করছেন। এ ধরনের প্ল্যাটফর্মে বেশিরভাগ অ্যাপ প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা করা হয়, তাই সেগুলো সুরক্ষিত হতে পারে। অনির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে ডাউনলোড করা অ্যাপ ম্যালওয়্যার এবং ভাইরাসের ঝুঁকি বহন করতে পারে।
না জেনে অ্যাপকে সব পারমিশন দেবেন না
একটি অ্যাপ ডাউনলোড করার পরে সবসময় এর জন্য কতগুলো অনুমতি দিতে হয় আপনাকে। অ্যাপসগুলোর তাদের ফাংশনের জন্য কিছু অনুমতির প্রয়োজন। কিন্তু যদি কোনো অ্যাপ অতিরিক্ত অনুমতি চায় তাহলে আপনাকে সতর্ক হতে হবে। কোনো অ্যাপকে অপ্রয়োজনীয় অনুমতি দেবেন না। এতে আপনার ডেটা নিরাপদ রাখবে, নয়তো আপনার গোপন ডেটা চলে যাবে স্ক্যামারদের হাতে।
অ্যাপের রেটিং এবং রিভিউ দেখুন
অ্যাপের রেটিং ও রিভিউ দেখে সিদ্ধান্ত নিন। উচ্চ রেটিং এবং ভালো রিভিউসমৃদ্ধ অ্যাপ সাধারণত মানসম্পন্ন ও নিরাপদ হয়। রিভিউ পড়ে ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা জানা যায় এবং কোন অ্যাপে সমস্যা বা বাগ আছে কি না তাও বোঝা যায়।
ডাটা প্রাইভেসি নীতি পড়ুন
অনেক অ্যাপ আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। ডাটা প্রাইভেসি নীতি পড়ে দেখুন তারা কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করবে এবং কীভাবে তা ব্যবহার করবে। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য রক্ষায় ডাটা সুরক্ষার দিকটি নিশ্চিত হওয়া জরুরি।
ইন্টারনেট নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার করুন
অনেক সময় ডাউনলোড করা অ্যাপে ম্যালওয়্যার থাকতে পারে। এ ধরনের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে আপনার ফোনে একটি ভালো অ্যান্টিভাইরাস বা ইন্টারনেট নিরাপত্তা সফটওয়্যার ইনস্টল করতে পারেন। এটি ক্ষতিকর অ্যাপ থেকে ফোনকে রক্ষা করবে।
কাস্টমার সাপোর্ট এবং ফিডব্যাক দেখুন
বিশ্বস্ত অ্যাপগুলোর সাধারণত ভালো কাস্টমার সাপোর্ট থাকে এবং ব্যবহারকারীদের ফিডব্যাকের ওপর ভিত্তি করে তারা উন্নয়ন সাধন করে। ডাউনলোডের আগে দেখে নিন অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের অভিযোগে কতটা দ্রুত সাড়া দেয়।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
স্মার্টফোনে নানা ধরনের অ্যাপ থাকে। এসব অ্যাপ দিয়েই বিভিন্ন কাজ করা হয়। তবে অ্যাপ ডাউনলোড করার সময় কিছু বিষয়ে খেয়াল না রাখলে প্রতারকদের খপ্পরে পড়তে পারেন।
চলুন জেনে নিই, অ্যাপ ডাউনলোডের সময় বিপদ এড়াতে কোন বিষয়ে নজর রাখবেন-
নির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে ডাউনলোড করুন
প্রথমেই নিশ্চিত করুন যে আপনি অ্যাপটি একটি নির্ভরযোগ্য সোর্স, যেমন-গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপল অ্যাপ স্টোর থেকে ডাউনলোড করছেন। এ ধরনের প্ল্যাটফর্মে বেশিরভাগ অ্যাপ প্রাথমিকভাবে পরীক্ষা করা হয়, তাই সেগুলো সুরক্ষিত হতে পারে। অনির্ভরযোগ্য সোর্স থেকে ডাউনলোড করা অ্যাপ ম্যালওয়্যার এবং ভাইরাসের ঝুঁকি বহন করতে পারে।
না জেনে অ্যাপকে সব পারমিশন দেবেন না
একটি অ্যাপ ডাউনলোড করার পরে সবসময় এর জন্য কতগুলো অনুমতি দিতে হয় আপনাকে। অ্যাপসগুলোর তাদের ফাংশনের জন্য কিছু অনুমতির প্রয়োজন। কিন্তু যদি কোনো অ্যাপ অতিরিক্ত অনুমতি চায় তাহলে আপনাকে সতর্ক হতে হবে। কোনো অ্যাপকে অপ্রয়োজনীয় অনুমতি দেবেন না। এতে আপনার ডেটা নিরাপদ রাখবে, নয়তো আপনার গোপন ডেটা চলে যাবে স্ক্যামারদের হাতে।
অ্যাপের রেটিং এবং রিভিউ দেখুন
অ্যাপের রেটিং ও রিভিউ দেখে সিদ্ধান্ত নিন। উচ্চ রেটিং এবং ভালো রিভিউসমৃদ্ধ অ্যাপ সাধারণত মানসম্পন্ন ও নিরাপদ হয়। রিভিউ পড়ে ব্যবহারকারীদের অভিজ্ঞতা জানা যায় এবং কোন অ্যাপে সমস্যা বা বাগ আছে কি না তাও বোঝা যায়।
ডাটা প্রাইভেসি নীতি পড়ুন
অনেক অ্যাপ আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সংগ্রহ করতে পারে। ডাটা প্রাইভেসি নীতি পড়ে দেখুন তারা কোন ধরনের তথ্য সংগ্রহ করবে এবং কীভাবে তা ব্যবহার করবে। আপনার ব্যক্তিগত তথ্য রক্ষায় ডাটা সুরক্ষার দিকটি নিশ্চিত হওয়া জরুরি।
ইন্টারনেট নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার করুন
অনেক সময় ডাউনলোড করা অ্যাপে ম্যালওয়্যার থাকতে পারে। এ ধরনের ঝুঁকি থেকে বাঁচতে আপনার ফোনে একটি ভালো অ্যান্টিভাইরাস বা ইন্টারনেট নিরাপত্তা সফটওয়্যার ইনস্টল করতে পারেন। এটি ক্ষতিকর অ্যাপ থেকে ফোনকে রক্ষা করবে।
কাস্টমার সাপোর্ট এবং ফিডব্যাক দেখুন
বিশ্বস্ত অ্যাপগুলোর সাধারণত ভালো কাস্টমার সাপোর্ট থাকে এবং ব্যবহারকারীদের ফিডব্যাকের ওপর ভিত্তি করে তারা উন্নয়ন সাধন করে। ডাউনলোডের আগে দেখে নিন অ্যাপটি ব্যবহারকারীদের অভিযোগে কতটা দ্রুত সাড়া দেয়।
তথ্যসূত্র: নিউজ১৮
প্রবাসী বাংলাদেশিরা বিদেশে রক্ত-ঘাম ঝরানো আয়ের একটি অংশ যদি নিরাপদে, করমুক্তভাবে ও বাড়তি সুবিধাসহ বিনিয়োগ করতে চান—তাহলে ওয়েজ আর্নার্স ডেভেলপমেন্ট বন্ড হতে পারে আপনার সেরা পছন্দ। শুধু মুনাফা নয়, দীর্ঘমেয়াদি নিরাপত্তা আর পারিবারিক সুরক্ষার নিশ্চয়তাও মিলবে একসঙ্গে।
চট্টগ্রামে সরকারিভাবে বাংলাদেশ-কোরিয়া কারিগরি প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে (বিকেটিটিসি) সেপ্টেম্বর-ডিসেম্বর-২০২৫ সেশনে কোরিয়ান ভাষা প্রশিক্ষণ কোরিয়ান ভাষা শিক্ষা কোর্সে ভর্তিপ্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
জিম বা ব্যায়ামাগারে যাওয়ার সময় পাচ্ছেন না? চিন্তার কিছু নেই, প্রতিদিনের রুটিনে অন্তত ১৫ মিনিট দ্রুত হাঁটা যোগ করলেই সুস্থ থাকা সম্ভব। নতুন গবেষণায় এমনটাই জানা গেছে।
জন্মসূত্রে আমরা বাংলাদেশের নাগরিক। তবে বিশ্বায়নের যুগে সম্ভাবনার দ্বার খুলতে অনেকেই চান নিজ দেশের পাশাপাশি অন্য দেশের নাগরিকত্ব থাকুক। এ ক্ষেত্রে অনেকেই ভিনদেশি মানুষকে বিয়ে করে নাগরিকত্ব নেন। একসময় চিঠিই ছিল যোগাযোগের অন্যতম মাধ্যম।