
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন বাতিল চেয়ে মামলা হয়েছিল। ওই মামলায় বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেছেন আদালত। আগামী ১০ দিনের মধ্যেএ ব্যাপারে গেজেট প্রকাশ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ডা. শাহাদাত হোসেন এই মামলা দায়ের করেন।
চট্টগ্রাম প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ খাইরুল আমীনের আদালত আজ ১ অক্টোবর মঙ্গলবার এ রায় দেন। রায়ে কারচুপির কারণে ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত।
২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি চসিক নির্বাচনে কারচুপি ও ফল বাতিল চেয়ে মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এ মামলায় বিবাদি করা হয়েছিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান, নির্বাচন কমিশনারের সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং মেয়র প্রাথী আবুল মনজুর, এম এ মতিন, খোকন চৌধুরী, মুহাম্মাদ ওয়াহেদ মুরাদ, মো. জান্নাতুল ইসলামকে। তাঁদের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র ঘোষণা করা হয় আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম চৌধুরীকে। সে সময় রেজাউল তিন লাখের বেশি ভোটের ব্যবধানে ডা. শাহাদাতকে হারিয়েছেন বলে জানানো হয়। পরে সেই নির্বাচন বাতিল চেয়ে মামলা করেন ডা. শাহাদাত হোসেন।
তিন বছরেরও বেশি সময় দায়িত্ব পালনের পর গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে আত্মগোপনে যান রেজাউল। পরে বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলামকে প্রশাসক নিয়োগ দেয়া হয়। এর মধ্যেই এই মামলার রায় ঘোষণা হলো।
মামলার এজাহারে ডা. শাহাদাত নির্বাচনে অবিশ্বাস্য কারচুপির অভিযোগ এনে বেশ কিছু কয়েকটি তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরেন। তিনি করপোরেশন নির্বাচনের পুনঃতফসিল ও পুনঃনির্বাচন দাবি করেন। মামলায় তখনকার সিইসি কেএম নুরুল হুদা ও মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীসহ ৯ জনকে বিবাদী করা হয়েছিল।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন (চসিক) নির্বাচন বাতিল চেয়ে মামলা হয়েছিল। ওই মামলায় বিএনপির মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেনকে মেয়র ঘোষণা করেছেন আদালত। আগামী ১০ দিনের মধ্যেএ ব্যাপারে গেজেট প্রকাশ করার জন্য নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। ডা. শাহাদাত হোসেন এই মামলা দায়ের করেন।
চট্টগ্রাম প্রথম যুগ্ম জেলা জজ ও নির্বাচনী ট্রাইব্যুনালের বিচারক মোহাম্মদ খাইরুল আমীনের আদালত আজ ১ অক্টোবর মঙ্গলবার এ রায় দেন। রায়ে কারচুপির কারণে ২০২১ সালে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচন অবৈধ ঘোষণা করেছেন আদালত।
২০২১ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারি চসিক নির্বাচনে কারচুপি ও ফল বাতিল চেয়ে মেয়র প্রার্থী ডা. শাহাদাত হোসেন প্রধান নির্বাচন কমিশনারসহ ৯ জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।
এ মামলায় বিবাদি করা হয়েছিল চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের সাবেক মেয়র এম রেজাউল করিম চৌধুরী, আঞ্চলিক নির্বাচন কর্মকর্তা মো. হাসানুজ্জামান, নির্বাচন কমিশনারের সচিব, প্রধান নির্বাচন কমিশনার এবং মেয়র প্রাথী আবুল মনজুর, এম এ মতিন, খোকন চৌধুরী, মুহাম্মাদ ওয়াহেদ মুরাদ, মো. জান্নাতুল ইসলামকে। তাঁদের পক্ষে আদালতে কোনো আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন না।
২০২১ সালের ২৭ জানুয়ারি চট্টগ্রাম সিটি নির্বাচনে মেয়র ঘোষণা করা হয় আওয়ামী লীগের রেজাউল করিম চৌধুরীকে। সে সময় রেজাউল তিন লাখের বেশি ভোটের ব্যবধানে ডা. শাহাদাতকে হারিয়েছেন বলে জানানো হয়। পরে সেই নির্বাচন বাতিল চেয়ে মামলা করেন ডা. শাহাদাত হোসেন।
তিন বছরেরও বেশি সময় দায়িত্ব পালনের পর গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হলে আত্মগোপনে যান রেজাউল। পরে বিভাগীয় কমিশনার তোফায়েল ইসলামকে প্রশাসক নিয়োগ দেয়া হয়। এর মধ্যেই এই মামলার রায় ঘোষণা হলো।
মামলার এজাহারে ডা. শাহাদাত নির্বাচনে অবিশ্বাস্য কারচুপির অভিযোগ এনে বেশ কিছু কয়েকটি তথ্যপ্রমাণ তুলে ধরেন। তিনি করপোরেশন নির্বাচনের পুনঃতফসিল ও পুনঃনির্বাচন দাবি করেন। মামলায় তখনকার সিইসি কেএম নুরুল হুদা ও মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরীসহ ৯ জনকে বিবাদী করা হয়েছিল।
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
১ দিন আগে