
বিডিজেন ডেস্ক

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব। গতকাল বুধবার শুরা কাউন্সিলে দেওয়া ভাষণে এমনটি জানিয়েছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এসময় ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অপরাধেরও সমালোচনা করেন তিনি।
ভাষণে সালমান বলেন, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার নিরলস প্রচেষ্টা সৌদি আরব বন্ধ করবে না। আর আমরা এও অঙ্গীকার করছি যে, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক সৌদি আরব স্থাপন করবে না।
বাবা বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে বুধবার শুরা কাউন্সিলে বার্ষিক এই বক্তব্য রাখেন সৌদি যুবরাজ। তাঁর ভাষণের আগে শপথ গ্রহণ করেন শুরা কাউন্সিলের সদস্যরা।
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল তা গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থমকে গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
আর এবার ভাষণে সৌদি যুবরাজ যা বললেন, তাতে এমনই আভাসই পাওয়া যাচ্ছে যে, ইসরায়েল যুদ্ধ অবসান না করা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ওই উদ্যোগ ফলপ্রসূ হবে না।
অথচ গাজায় যুদ্ধ শুরুর কয়েক সপ্তাহ আগে যুবরাজ সালমান জানিয়েছিলেন, ইসরায়েল-সৌদি আরব একটি চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুটি সূত্র রয়টার্সকে জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদির স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আলোচনায় কিছুটা দেরি হবে। রিয়াদের জন্য এ আলোচনার সবচেয়ে লাভজনক দিক হিসাবে যা দেখা হয়ে থাকে তা হচ্ছে, এর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাদের একটি প্রতিরক্ষা চুক্তির দ্বার খুলে যেতে পারে।
গতবছর অক্টোবরে গাজায় হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হয়। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় ৪১ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৯৫ হাজার ছাড়িয়েছে। আরও বহু মানুষ এখনও নিখোঁজ। ধারণা করা হচ্ছে, ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়ে আছেন হাজার হাজার মানুষ।

স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলকে স্বীকৃতি দেবে না সৌদি আরব। গতকাল বুধবার শুরা কাউন্সিলে দেওয়া ভাষণে এমনটি জানিয়েছেন সৌদি যুবরাজ মোহাম্মদ বিন সালমান। এসময় ফিলিস্তিনি জনগণের বিরুদ্ধে ইসরায়েলের দখলদারিত্বের অপরাধেরও সমালোচনা করেন তিনি।
ভাষণে সালমান বলেন, পূর্ব জেরুজালেমকে রাজধানী করে একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করার নিরলস প্রচেষ্টা সৌদি আরব বন্ধ করবে না। আর আমরা এও অঙ্গীকার করছি যে, স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র ছাড়া ইসরায়েলের সঙ্গে কোনো কূটনৈতিক সম্পর্ক সৌদি আরব স্থাপন করবে না।
বাবা বাদশাহ সালমানের পক্ষ থেকে বুধবার শুরা কাউন্সিলে বার্ষিক এই বক্তব্য রাখেন সৌদি যুবরাজ। তাঁর ভাষণের আগে শপথ গ্রহণ করেন শুরা কাউন্সিলের সদস্যরা।
যুক্তরাষ্ট্রের উদ্যোগে সৌদি আরবের সঙ্গে ইসরায়েলের সম্পর্ক স্বাভাবিকীকরণের যে প্রক্রিয়া শুরু হয়েছিল তা গাজা যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর থমকে গেছে বলে জানিয়েছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
আর এবার ভাষণে সৌদি যুবরাজ যা বললেন, তাতে এমনই আভাসই পাওয়া যাচ্ছে যে, ইসরায়েল যুদ্ধ অবসান না করা পর্যন্ত যুক্তরাষ্ট্রের ওই উদ্যোগ ফলপ্রসূ হবে না।
অথচ গাজায় যুদ্ধ শুরুর কয়েক সপ্তাহ আগে যুবরাজ সালমান জানিয়েছিলেন, ইসরায়েল-সৌদি আরব একটি চুক্তির কাছাকাছি পৌঁছচ্ছে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক দুটি সূত্র রয়টার্সকে জানায়, যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যস্থতায় ইসরায়েলের সঙ্গে সৌদির স্বাভাবিক কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপনের আলোচনায় কিছুটা দেরি হবে। রিয়াদের জন্য এ আলোচনার সবচেয়ে লাভজনক দিক হিসাবে যা দেখা হয়ে থাকে তা হচ্ছে, এর বিনিময়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে তাদের একটি প্রতিরক্ষা চুক্তির দ্বার খুলে যেতে পারে।
গতবছর অক্টোবরে গাজায় হামাসের সঙ্গে ইসরায়েলের যুদ্ধ শুরু হয়। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুসারে, গত ৭ অক্টোবরের পর থেকে উপত্যকায় ইসরায়েলি হামলায় ৪১ হাজারের বেশি মানুষ নিহত হয়েছে। আহতের সংখ্যা ৯৫ হাজার ছাড়িয়েছে। আরও বহু মানুষ এখনও নিখোঁজ। ধারণা করা হচ্ছে, ধ্বংসস্তুপের নিচে চাপা পড়ে আছেন হাজার হাজার মানুষ।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।