বিডিজেন ডেস্ক
মালদ্বীপ ও কাতারের সঙ্গে বন্দী বিনিময় চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মালদ্বীপের সঙ্গে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তির খসড়া অনুমোদন ও কাতারের সঙ্গে চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তবর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বন্দী বিনিময় চুক্তির প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, এই চুক্তি হলে মালদ্বীপ বা কাতারে যেসব বাংলাদেশি সাজা পেয়েছেন তাদেরকে আমরা ফিরিয়ে আনতে পারব। তাদের যে সাজা হয়েছে সেটা তারা বাংলাদেশে ফিরে ভোগ করার সুবিধা পাবেন।
তিনি জানান, বৈঠকে রপ্তানি নীতি-২০২৪ চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগামী ২০২৪-২৭ তিন বছর মেয়াদি এই রপ্তানি নীতির শেষ বছরে ১১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৈঠকে পানি সরবরাহ ও পয়নিষ্কাশন অধ্যাদেশ-২০২৪ অনুমোদন হয়েছে বলে প্রেস সচিব জানান।
বিবিধ বিষয়ে গার্মেন্টস শ্রমিকদের চলমান আন্দোলন নিয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানায় প্রতিবাদ হচ্ছে। শ্রমিকেরা রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে প্রতিবাদ করছেন। উপদেষ্টা পরিষদে এটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা গার্মেন্টস শ্রমিকদের চলমান আন্দোলন বন্ধসহ এ বিষয়ে একটি স্থায়ী সমাধানের নির্দেশনা দেন।
প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টামণ্ডলী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন শ্রমিকদের আন্দোলনের বিষয়ে সহানুভূতিশীল হয়ে একটি স্থায়ী ব্যবস্থা নিতে। প্রেস সচিব বলেন, আপনারা সামনে ভালো কিছু পদক্ষেপ দেখবেন। আমরা আশা করছি, বিক্ষোভ প্রতিবাদ বন্ধ হবে।
প্রেস সচিব আরও জানান, ৬টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে ৫টি মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। একটি ঘোষণা বাকি রয়েছে। বাকি একটি কমিশনের দু-একজনের নাম বাকি আছে। এক-দুইদিনের মধ্যে সেগুলো চূড়ান্ত হবে বলে আশা করছি।
মালদ্বীপ ও কাতারের সঙ্গে বন্দী বিনিময় চুক্তি করতে যাচ্ছে বাংলাদেশ। মালদ্বীপের সঙ্গে এ সংক্রান্ত একটি চুক্তির খসড়া অনুমোদন ও কাতারের সঙ্গে চুক্তি অনুসমর্থনের প্রস্তাব অনুমোদন দিয়েছে অন্তবর্তী সরকারের উপদেষ্টা পরিষদ।
বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত উপদেষ্টা পরিষদের সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়। পরে ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান।
বন্দী বিনিময় চুক্তির প্রসঙ্গে প্রেস সচিব বলেন, এই চুক্তি হলে মালদ্বীপ বা কাতারে যেসব বাংলাদেশি সাজা পেয়েছেন তাদেরকে আমরা ফিরিয়ে আনতে পারব। তাদের যে সাজা হয়েছে সেটা তারা বাংলাদেশে ফিরে ভোগ করার সুবিধা পাবেন।
তিনি জানান, বৈঠকে রপ্তানি নীতি-২০২৪ চূড়ান্ত করা হয়েছে। আগামী ২০২৪-২৭ তিন বছর মেয়াদি এই রপ্তানি নীতির শেষ বছরে ১১০ বিলিয়ন ডলার রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
বৈঠকে পানি সরবরাহ ও পয়নিষ্কাশন অধ্যাদেশ-২০২৪ অনুমোদন হয়েছে বলে প্রেস সচিব জানান।
বিবিধ বিষয়ে গার্মেন্টস শ্রমিকদের চলমান আন্দোলন নিয়ে আলোচনা হয়েছে উল্লেখ করে প্রেস সচিব বলেন, বিভিন্ন গার্মেন্টস কারখানায় প্রতিবাদ হচ্ছে। শ্রমিকেরা রাস্তায় ব্যারিকেড দিয়ে প্রতিবাদ করছেন। উপদেষ্টা পরিষদে এটা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হয়েছে।
প্রধান উপদেষ্টা গার্মেন্টস শ্রমিকদের চলমান আন্দোলন বন্ধসহ এ বিষয়ে একটি স্থায়ী সমাধানের নির্দেশনা দেন।
প্রধান উপদেষ্টা উপদেষ্টামণ্ডলী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন শ্রমিকদের আন্দোলনের বিষয়ে সহানুভূতিশীল হয়ে একটি স্থায়ী ব্যবস্থা নিতে। প্রেস সচিব বলেন, আপনারা সামনে ভালো কিছু পদক্ষেপ দেখবেন। আমরা আশা করছি, বিক্ষোভ প্রতিবাদ বন্ধ হবে।
প্রেস সচিব আরও জানান, ৬টি সংস্কার কমিশনের মধ্যে ৫টি মোটামুটি চূড়ান্ত হয়েছে। একটি ঘোষণা বাকি রয়েছে। বাকি একটি কমিশনের দু-একজনের নাম বাকি আছে। এক-দুইদিনের মধ্যে সেগুলো চূড়ান্ত হবে বলে আশা করছি।
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, আগামী এপ্রিলের মধ্যেই দেশ নির্বাচিত সরকার পাবে, এবং এরপর বর্তমান সরকার চুপচাপ সরে যাবে। ১২ জুন ব্রিটেনের দ্য গার্ডিয়ানকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তিনি এই কথা বলেন।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।