
বিডিজেন ডেস্ক

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের দুই সদস্যের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। পরিবারের অন্য দুই সদস্য হলেন তাঁর স্ত্রী সিতারা আলমগীর ও পুত্র জয় আলমগীর।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) সম্প্রতি তাঁদের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের নির্দেশনা বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়েছে।
মহীউদ্দীন খান আলমগীর আলোচিত ফারমার্স (বর্তমানে পদ্মা) ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর মেয়াদে ব্যাংকটিতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়। এ কারণে চেয়ারম্যানের পদ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এ জন্য তাঁর কোনো শাস্তি হয়নি। এসব অনিয়মের কারণে ব্যাংকটি এখনো তারল্যসংকটে ভুগছে। গ্রাহকেরা তাদের জমা রাখা টাকা চাহিদামতো ফেরত পাচ্ছেন না।
বিএফআইইউ জানায়, ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের দুই সদস্যের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাধারণত কারও ব্যাংক হিসাবের লেনদেন প্রথমে ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়। পরে এর মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়।
ব্যাংক হিসাব স্থগিতের চিঠিতে তাঁদের তিনজনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও জন্মতারিখ উল্লেখ করা হয়েছে। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের দুই সদস্যের ব্যাংক হিসাবসংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি, লেনদেন বিবরণীও বিএফআইইউর কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলটির অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জব্দ করা হয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর ব্যাংক হিসাব। এর ধারাবাহিকতায়ই মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।

সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের দুই সদস্যের ব্যাংক হিসাব স্থগিত করা হয়েছে। পরিবারের অন্য দুই সদস্য হলেন তাঁর স্ত্রী সিতারা আলমগীর ও পুত্র জয় আলমগীর।
কেন্দ্রীয় ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ বাংলাদেশ ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টেলিজেন্স ইউনিট (বিএফআইইউ) সম্প্রতি তাঁদের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের নির্দেশনা বিভিন্ন ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানের কাছে পাঠিয়েছে।
মহীউদ্দীন খান আলমগীর আলোচিত ফারমার্স (বর্তমানে পদ্মা) ব্যাংকের চেয়ারম্যান ছিলেন। তাঁর মেয়াদে ব্যাংকটিতে ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি হয়। এ কারণে চেয়ারম্যানের পদ ছাড়তে বাধ্য হন তিনি। এ জন্য তাঁর কোনো শাস্তি হয়নি। এসব অনিয়মের কারণে ব্যাংকটি এখনো তারল্যসংকটে ভুগছে। গ্রাহকেরা তাদের জমা রাখা টাকা চাহিদামতো ফেরত পাচ্ছেন না।
বিএফআইইউ জানায়, ২০১২ সালের মানি লন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের আওতায় মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের দুই সদস্যের ব্যাংক হিসাব স্থগিতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। সাধারণত কারও ব্যাংক হিসাবের লেনদেন প্রথমে ৩০ দিনের জন্য স্থগিত করা হয়। পরে এর মেয়াদ আরও বাড়ানো হয়।
ব্যাংক হিসাব স্থগিতের চিঠিতে তাঁদের তিনজনের জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর ও জন্মতারিখ উল্লেখ করা হয়েছে। এতে ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলোকে মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের দুই সদস্যের ব্যাংক হিসাবসংশ্লিষ্ট তথ্য বা দলিল, যেমন হিসাব খোলার ফরম, কেওয়াইসি, লেনদেন বিবরণীও বিএফআইইউর কাছে পাঠাতে বলা হয়েছে।
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর দলটির অনেক নেতা-কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। সেই সঙ্গে জব্দ করা হয়েছে অনেক নেতা-কর্মীর ব্যাংক হিসাব। এর ধারাবাহিকতায়ই মহীউদ্দীন খান আলমগীর ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ব্যাংক হিসাব জব্দ করা হয়েছে বলে জানা গেছে।
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
২ দিন আগে