প্রতিবেদক, বিডিজেন
খেলা চলাকালে মাঠে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন মোহামেডানের অধিনায়ক ক্রিকেটার তামিম ইকবাল। অসুস্থতার তীব্রতা দেখে দ্রুতই তামিমকে বিকেএসপির নিকটস্থ কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়।
জানা গেছে, সেখানে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও এনজিওগ্রামের পর তামিমের হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। এরই মধ্যে হার্টে পরানো হয়েছে একটি রিং।
সোমবার (২৪ মার্চ) বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ডিপিএলের অষ্টম রাউন্ডের ম্যাচ চলছিল মোহামেডানের। ফিল্ডিংয়ের সময় হঠাৎ বুকে ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম। চিকিৎসার জন্য মেঘনা এভিয়েশনের একটি হেলিকপ্টারও বিকেএসপিতে আসে। কিন্তু হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক।
অসুস্থতার তীব্রতা দেখে দ্রুতই বিকেএসপির নিকটস্থ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কেপিআই হাসপাতাল, বর্তমান নাম কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় তামিমকে। তার আগে বিকেএসপির মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
মোহামেডানের কর্মকর্তারা তামিমের সঙ্গেই আছেন। বিসিবির কর্তারাও গেছেন তামিমকে দেখতে। তামিমের অসুস্থতার খবর শুনেই বোর্ড সভা বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া ম্যানেজার রাবীদ ইমাম।
হেলিকপ্টারে তামিমের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা ও বড় ভাই নাফিস ইকবালও পৌঁছান হাসপাতালে। মোহামেডানের বিপক্ষে টস জিতে আগে ব্যাটিং করছে শাইনপুকুর।
৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে তামিম, চিকিৎসক যা বলছেন
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ খেলা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েস তামিম ইকবার। হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বলে বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে।
কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ড. রাজীব হাসান সোমবার দুপুরে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের কথা বলেছেন। রাজীব বলেছেন, ‘যখন তাঁকে (তামিম) নিয়ে আসা হয়, তখন চিকিৎসা শুরু হয়। পরে আমরা চিন্তা করি, ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যাবে কি না। বিভিন্ন কারণে আসলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যায়নি। পরে তাঁর অবস্থা আসলে জটিল হয়ে যায়। জটিল অবস্থাতেই তিনি আসেন এবং জটিল অবস্থায় যত চিকিৎসা প্রয়োজন, সবই করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে পরিস্থিতি অনুকূলে আছে। তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যানজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্ট করা হয়েছে। ড. মারুফ তাঁর (তামিম) এই স্টেন্টিং দক্ষতার সঙ্গে করেছেন। এই ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে।’
ব্লক দূর হলেও তামিমের জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন রাজীব। কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টেন্টিংয়ের পরও তিনি পর্যবেক্ষণে আছেন। জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি। আমরা তাঁর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। তিনি (তামিম) ভালো হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আশা করছি। সবাই দোয়া করবেন।’ সাভারের জিরানীতে অবস্থিত কেপিজে হাসপাতালের প্রধান মোহাম্মদ তৈফিক বিন ইসমাঈলসহ অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদ, বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও এসেছেন।
তামিমের অসুস্থতা নিয়ে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।’
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে সোমবার খেলা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবাল। হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বলে বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে।
কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ড. রাজীব হাসান আজ দুপুরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। রাজীব বলেছেন, ‘যখন তাঁকে (তামিম) নিয়ে আসা হয়, তখন চিকিৎসা শুরু হয়। পরে আমরা চিন্তা করি, ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যাবে কি না। বিভিন্ন কারণে আসলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যায়নি। পরে তাঁর অবস্থা আসলে জটিল হয়ে যায়। জটিল অবস্থাতেই তিনি আসেন এবং জটিল অবস্থায় যত চিকিৎসা প্রয়োজন, সবই করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে পরিস্থিতি অনুকূলে আছে। তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যানজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্ট করা হয়েছে। ড. মারুফ তাঁর (তামিম) এই স্টেন্টিং দক্ষতার সঙ্গে করেছেন। এই ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে।’
ব্লক দূর হলেও তামিমের জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন রাজীব। কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টেন্টিংয়ের পরও তিনি পর্যবেক্ষণে আছেন। জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি। আমরা তাঁর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। তিনি (তামিম) ভালো হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আশা করছি। সবাই দোয়া করবেন।’ সাভারের জিরানীতে অবস্থিত কেপিজে হাসপাতালের প্রধান মোহাম্মদ তৈফিক বিন ইসমাঈলসহ অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ফারুক আহমেদ, বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও এসেছেন।
তামিমের অসুস্থতা নিয়ে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিকিৎসা শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।’
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ খেলা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবার। হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বলে বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে।
কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ড. রাজীব হাসান আজ দুপুরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। রাজীব বলেছেন, ‘যখন তাঁকে (তামিম) নিয়ে আসা হয়, তখন চিকিৎসা শুরু হয়। পরে আমরা চিন্তা করি, ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যাবে কি না। বিভিন্ন কারণে আসলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যায়নি। পরে তাঁর অবস্থা আসলে জটিল হয়ে যায়। জটিল অবস্থাতেই তিনি আসেন এবং জটিল অবস্থায় যত চিকিৎসা প্রয়োজন, সবই করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে পরিস্থিতি অনুকূলে আছে। তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যানজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্ট করা হয়েছে। ড. মারুফ তাঁর (তামিম) এই স্টেন্টিং দক্ষতার সঙ্গে করেছেন। এই ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে।’
ব্লক দূর হলেও তামিমের জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন রাজীব। কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টেন্টিংয়ের পরও তিনি পর্যবেক্ষণে আছেন। জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি। আমরা তাঁর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। তিনি (তামিম) ভালো হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আশা করছি। সবাই দোয়া করবেন।’ সাভারের জিরানীতে অবস্থিত কেপিজে হাসপাতালের প্রধান মোহাম্মদ তৈফিক বিন ইসমাঈলসহ অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কাসাবি সভাপতি ফারুক আহমেদ, বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও এসেছেন।
তামিমের অসুস্থতা নিয়ে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিতিদসা শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।’
বর্তমানে তিনি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। তাঁর সুস্থতার জন্য সবার দোয়া কামনা করা হচ্ছে, যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।’
খেলা চলাকালে মাঠে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন মোহামেডানের অধিনায়ক ক্রিকেটার তামিম ইকবাল। অসুস্থতার তীব্রতা দেখে দ্রুতই তামিমকে বিকেএসপির নিকটস্থ কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয়।
জানা গেছে, সেখানে বিভিন্ন পরীক্ষা-নিরীক্ষা ও এনজিওগ্রামের পর তামিমের হার্টে ব্লক ধরা পড়েছে। এরই মধ্যে হার্টে পরানো হয়েছে একটি রিং।
সোমবার (২৪ মার্চ) বিকেএসপির ৩ নম্বর মাঠে শাইনপুকুর ক্রিকেট ক্লাবের বিপক্ষে ডিপিএলের অষ্টম রাউন্ডের ম্যাচ চলছিল মোহামেডানের। ফিল্ডিংয়ের সময় হঠাৎ বুকে ব্যথায় অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম। চিকিৎসার জন্য মেঘনা এভিয়েশনের একটি হেলিকপ্টারও বিকেএসপিতে আসে। কিন্তু হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক।
অসুস্থতার তীব্রতা দেখে দ্রুতই বিকেএসপির নিকটস্থ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কেপিআই হাসপাতাল, বর্তমান নাম কেপিজে স্পেশালাইজড হাসপাতাল ও নার্সিং কলেজে চিকিৎসার জন্য নেওয়া হয় তামিমকে। তার আগে বিকেএসপির মেডিকেল সেন্টারে প্রাথমিক চিকিৎসা দেওয়ার চেষ্টা করা হয়।
মোহামেডানের কর্মকর্তারা তামিমের সঙ্গেই আছেন। বিসিবির কর্তারাও গেছেন তামিমকে দেখতে। তামিমের অসুস্থতার খবর শুনেই বোর্ড সভা বাতিল হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিবির মিডিয়া ম্যানেজার রাবীদ ইমাম।
হেলিকপ্টারে তামিমের স্ত্রী আয়েশা সিদ্দিকা ও বড় ভাই নাফিস ইকবালও পৌঁছান হাসপাতালে। মোহামেডানের বিপক্ষে টস জিতে আগে ব্যাটিং করছে শাইনপুকুর।
৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে তামিম, চিকিৎসক যা বলছেন
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ খেলা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েস তামিম ইকবার। হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বলে বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে।
কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ড. রাজীব হাসান সোমবার দুপুরে সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিদের কথা বলেছেন। রাজীব বলেছেন, ‘যখন তাঁকে (তামিম) নিয়ে আসা হয়, তখন চিকিৎসা শুরু হয়। পরে আমরা চিন্তা করি, ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যাবে কি না। বিভিন্ন কারণে আসলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যায়নি। পরে তাঁর অবস্থা আসলে জটিল হয়ে যায়। জটিল অবস্থাতেই তিনি আসেন এবং জটিল অবস্থায় যত চিকিৎসা প্রয়োজন, সবই করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে পরিস্থিতি অনুকূলে আছে। তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যানজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্ট করা হয়েছে। ড. মারুফ তাঁর (তামিম) এই স্টেন্টিং দক্ষতার সঙ্গে করেছেন। এই ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে।’
ব্লক দূর হলেও তামিমের জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন রাজীব। কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টেন্টিংয়ের পরও তিনি পর্যবেক্ষণে আছেন। জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি। আমরা তাঁর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। তিনি (তামিম) ভালো হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আশা করছি। সবাই দোয়া করবেন।’ সাভারের জিরানীতে অবস্থিত কেপিজে হাসপাতালের প্রধান মোহাম্মদ তৈফিক বিন ইসমাঈলসহ অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) সভাপতি ফারুক আহমেদ, বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও এসেছেন।
তামিমের অসুস্থতা নিয়ে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।’
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে সোমবার খেলা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবাল। হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বলে বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে।
কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ড. রাজীব হাসান আজ দুপুরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। রাজীব বলেছেন, ‘যখন তাঁকে (তামিম) নিয়ে আসা হয়, তখন চিকিৎসা শুরু হয়। পরে আমরা চিন্তা করি, ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যাবে কি না। বিভিন্ন কারণে আসলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যায়নি। পরে তাঁর অবস্থা আসলে জটিল হয়ে যায়। জটিল অবস্থাতেই তিনি আসেন এবং জটিল অবস্থায় যত চিকিৎসা প্রয়োজন, সবই করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে পরিস্থিতি অনুকূলে আছে। তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যানজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্ট করা হয়েছে। ড. মারুফ তাঁর (তামিম) এই স্টেন্টিং দক্ষতার সঙ্গে করেছেন। এই ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে।’
ব্লক দূর হলেও তামিমের জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন রাজীব। কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টেন্টিংয়ের পরও তিনি পর্যবেক্ষণে আছেন। জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি। আমরা তাঁর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। তিনি (তামিম) ভালো হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আশা করছি। সবাই দোয়া করবেন।’ সাভারের জিরানীতে অবস্থিত কেপিজে হাসপাতালের প্রধান মোহাম্মদ তৈফিক বিন ইসমাঈলসহ অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের সভাপতি ফারুক আহমেদ, বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও এসেছেন।
তামিমের অসুস্থতা নিয়ে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিকিৎসা শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।’
বিকেএসপির তিন নম্বর মাঠে আজ খেলা চলাকালে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন তামিম ইকবার। হেলিকপ্টারে নেওয়ার অবস্থায় ছিলেন না বলে বিকেএসপির কাছাকাছি কেপিজে হাসপাতালে তাঁকে ভর্তি করানো হয়। বাংলাদেশের এই তারকা ক্রিকেটারকে রাখা হয়েছে ৪৮ ঘণ্টার নিবিড় পর্যবেক্ষণে।
কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর ড. রাজীব হাসান আজ দুপুরে সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেছেন। রাজীব বলেছেন, ‘যখন তাঁকে (তামিম) নিয়ে আসা হয়, তখন চিকিৎসা শুরু হয়। পরে আমরা চিন্তা করি, ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যাবে কি না। বিভিন্ন কারণে আসলে ঢাকায় নিয়ে যাওয়া যায়নি। পরে তাঁর অবস্থা আসলে জটিল হয়ে যায়। জটিল অবস্থাতেই তিনি আসেন এবং জটিল অবস্থায় যত চিকিৎসা প্রয়োজন, সবই করা হয়েছে। আল্লাহর রহমতে পরিস্থিতি অনুকূলে আছে। তাঁর হার্ট অ্যাটাক হয়েছে। সে জন্য এনজিওগ্রাম, অ্যানজিওপ্লাস্টি ও স্টেন্ট করা হয়েছে। ড. মারুফ তাঁর (তামিম) এই স্টেন্টিং দক্ষতার সঙ্গে করেছেন। এই ব্লকটা পুরোপুরি চলে গেছে।’
ব্লক দূর হলেও তামিমের জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি বলে জানিয়েছেন রাজীব। কেপিজে হাসপাতালের মেডিকেল ডিরেক্টর বলেন, ‘স্টেন্টিংয়ের পরও তিনি পর্যবেক্ষণে আছেন। জটিল অবস্থা এখনো কাটেনি। আমরা তাঁর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করছি। তিনি (তামিম) ভালো হয়ে আমাদের মাঝে ফিরে আসবেন বলে আশা করছি। সবাই দোয়া করবেন।’ সাভারের জিরানীতে অবস্থিত কেপিজে হাসপাতালের প্রধান মোহাম্মদ তৈফিক বিন ইসমাঈলসহ অন্যরাও উপস্থিত ছিলেন। তামিমের হার্টে রিং পরানো হয়েছে। বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে দেখতে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের কাসাবি সভাপতি ফারুক আহমেদ, বিসিবি পরিচালক নাজমুল আবেদীন ফাহিমও এসেছেন।
তামিমের অসুস্থতা নিয়ে তাঁর অফিশিয়াল ফেসবুক পেজ থেকে একটি পোস্ট দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘সকালে টসের পর হালকা বুকে ব্যথা অনুভব করলে সংশ্লিষ্ট খেলোয়াড় বিষয়টি দ্রুত দলের ফিজিও ও ট্রেইনারকে জানান। প্রাথমিকভাবে গ্যাস্ট্রিকজনিত সমস্যা মনে হওয়ায় তিনি গ্যাস্ট্রিকের ওষুধ গ্রহণ করেন। তবে কিছুক্ষণ পরও অবস্থার উন্নতি না হওয়ায় সতর্কতার অংশ হিসেবে নিকটতম হাসপাতালে নেওয়া হয় এবং চিতিদসা শেষে তিনি বিকেএসপিতে ফিরে আসেন।’
বর্তমানে তিনি কার্ডিয়াক কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকদের নিবিড় পর্যবেক্ষণে রয়েছেন। তাঁর সুস্থতার জন্য সবার দোয়া কামনা করা হচ্ছে, যাতে দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।’
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।