বিডিজেন ডেস্ক
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কাপ্তাই হ্রদে পানি বাড়ার ফলে ডুবে যাওয়া রাঙ্গামাটির পর্যটন ঝুলন্ত সেতু ২ মাস ২৩ দিন পর ভেসে উঠেছে।
এ কারণে সেতুতে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার কারণে সেতুতে বাইরের জেলার পর্যটকদের দেখা যায়নি। শুধু স্থানীয় কিছু লোকজনকে সেতুটিতে ঘুরতে দেখা গেছে।
কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় গত ২৪ জুলাই কাপ্তাই হ্রদে সেতুর পাটাতন প্রায় ১ ফুট পরিমাণ পানির নিচে তলিয়ে যায়। এতে সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে পর্যটন করপোরেশনের রাঙ্গামাটি কার্যালয়।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) ২ মাস ২৩ দিন পর কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ডুবে থাকার পর আবারও ভেসে ওঠে। আর সেতুটির ওপরে পযটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
পর্যটন বোট ঘাটের ইজারাদার রমজান আলী জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানি বাড়ায় সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছরই সেতুটি হ্রদের পানিতে ডুবে যায়। এতে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয় কর্তৃপক্ষ। আর পর্যটক না আসায় প্রায় ২ মাসের বেশি সময় ধরে পর্যটকবাহী বোটগুলোর চালকদের ঘাটে বসে দিন পার করতে হয়েছে। তবে সেতুটি ডুবে থাকার কারণে ব্যবসায় যে ক্ষতি হয়েছে তা এবার শীত মৌসুমে পুষিয়ে ওঠার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন বলে জানান তিনি।
রাঙ্গামাটি পর্যটন করপোরেশনের ব্যবস্থাপক অলোক বিকাশ চাকমা জানান, এ বছরও হ্রদে পানি বাড়ায় চলতি বছরের ২৪ জুলাই সেতুটি ডুবে যায়। হ্রদের পানি কমায় ২ মাস ২৩ দিন ডুবে থাকার পর আবারও ভেসে উঠেছে ঝুলন্ত সেতুটি। আর সেতুটি আবারও ভেসে উঠায় সেতুটিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, রং করাসহ প্রাথমিক মেরামত কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। একইসঙ্গে সেতুতে পর্যটক প্রবেশে দেওয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটক ভ্রমনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে এবং পানি কমে যাওয়ায় ঝুলন্ত সেতুটি আবারও ভেসে ওঠায় নতুন করে ব্যবসার পসার করা সম্ভব বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে কাপ্তাই হ্রদে পানি বাড়ার ফলে ডুবে যাওয়া রাঙ্গামাটির পর্যটন ঝুলন্ত সেতু ২ মাস ২৩ দিন পর ভেসে উঠেছে।
এ কারণে সেতুতে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।
তবে প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটক ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞার কারণে সেতুতে বাইরের জেলার পর্যটকদের দেখা যায়নি। শুধু স্থানীয় কিছু লোকজনকে সেতুটিতে ঘুরতে দেখা গেছে।
কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ ও উজান থেকে নেমে আসা পাহাড়ি ঢলে কাপ্তাই হ্রদের পানি বেড়ে যাওয়ায় গত ২৪ জুলাই কাপ্তাই হ্রদে সেতুর পাটাতন প্রায় ১ ফুট পরিমাণ পানির নিচে তলিয়ে যায়। এতে সেতুর ওপর দিয়ে চলাচলে নিষেধাজ্ঞা জারি করে পর্যটন করপোরেশনের রাঙ্গামাটি কার্যালয়।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) ২ মাস ২৩ দিন পর কাপ্তাই হ্রদের পানিতে ডুবে থাকার পর আবারও ভেসে ওঠে। আর সেতুটির ওপরে পযটকদের ভ্রমণে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়েছে।
পর্যটন বোট ঘাটের ইজারাদার রমজান আলী জানান, কাপ্তাই হ্রদের পানি বাড়ায় সঙ্গে সঙ্গে প্রতি বছরই সেতুটি হ্রদের পানিতে ডুবে যায়। এতে পর্যটক প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা দেয় কর্তৃপক্ষ। আর পর্যটক না আসায় প্রায় ২ মাসের বেশি সময় ধরে পর্যটকবাহী বোটগুলোর চালকদের ঘাটে বসে দিন পার করতে হয়েছে। তবে সেতুটি ডুবে থাকার কারণে ব্যবসায় যে ক্ষতি হয়েছে তা এবার শীত মৌসুমে পুষিয়ে ওঠার চেষ্টা চালিয়ে যাবেন বলে জানান তিনি।
রাঙ্গামাটি পর্যটন করপোরেশনের ব্যবস্থাপক অলোক বিকাশ চাকমা জানান, এ বছরও হ্রদে পানি বাড়ায় চলতি বছরের ২৪ জুলাই সেতুটি ডুবে যায়। হ্রদের পানি কমায় ২ মাস ২৩ দিন ডুবে থাকার পর আবারও ভেসে উঠেছে ঝুলন্ত সেতুটি। আর সেতুটি আবারও ভেসে উঠায় সেতুটিতে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন, রং করাসহ প্রাথমিক মেরামত কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। একইসঙ্গে সেতুতে পর্যটক প্রবেশে দেওয়া নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হয়েছে। প্রশাসনের পক্ষ থেকে পর্যটক ভ্রমনে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করা হলে এবং পানি কমে যাওয়ায় ঝুলন্ত সেতুটি আবারও ভেসে ওঠায় নতুন করে ব্যবসার পসার করা সম্ভব বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।