বিডিজেন ডেস্ক
নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় শামসুল হুদা রাকিব (৩৪) নামের এক কাতারপ্রবাসীকে অপহরণ করে পিটিয়ে নগদ টাকা-স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যুবদলের এক সাবেক নেতার বিরুদ্ধে। সংবাদ পেয়ে যৌথ বাহিনী প্রায় এক ঘণ্টা পর অপহৃত প্রবাসীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।
খবর আজকের পত্রিকার।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এ ঘটনায় ভুক্তভোগী প্রবাসী রাকিবের স্ত্রী রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে থানায় মামলাটি করেন। এর আগে বুধবার রাতে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বসুরহাট বাসস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত যুবদল নেতার নাম মো. পারভেজ (৩৭)। তিনি উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং ওই ওয়ার্ডের যুবদলের সাবেক সভাপতি। অপহৃত প্রবাসী একই ওয়ার্ডের মো. শাহজাহানের ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী রাকিব বুধবার বিকেলে কাতার থেকে দেশে ফেরার পর রাতেই ঢাকা থেকে বসুরহাট বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছান। সেখানে তাঁর বাবা ও ছোট ভাই আগে থেকেই তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন। এ সময় যুবদলের সাবেক নেতা পারভেজের নেতৃত্বে রিয়াদ, দুলাল, লাবিবসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন বাসস্ট্যান্ডে প্রবাসী রাকিব ও তাঁর বাবা শাহজাহানকে বেধড়ক মারধর করে ৬ হাজার রিয়াল, ৯০ হাজার টাকা এবং ৬ ভরি স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে রাকিবকে তারা বাসস্ট্যান্ড থেকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যায়।
ভুক্তভোগী পরিবার তাৎক্ষণিক বিষয়টি পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে জানালে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে সেনবাগ উপজেলার নবীপুর এলাকা থেকে অপহৃত প্রবাসীকে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ফজলুল কবির ফয়সল জানান, পারভেজ যুবদলের সাবেক ওয়ার্ড সভাপতি। তাদের বাড়িতে জায়গাজমি নিয়ে পারভেজ ও রাকিবের মধ্যে পূর্ববিরোধ ছিল। তবে অপহরণ ও লুটপাটের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।
কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিমল কর্মকার বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী প্রবাসী বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
নোয়াখালী জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলায় শামসুল হুদা রাকিব (৩৪) নামের এক কাতারপ্রবাসীকে অপহরণ করে পিটিয়ে নগদ টাকা-স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে যুবদলের এক সাবেক নেতার বিরুদ্ধে। সংবাদ পেয়ে যৌথ বাহিনী প্রায় এক ঘণ্টা পর অপহৃত প্রবাসীকে উদ্ধার করে। এ ঘটনায় থানায় একটি মামলা হয়েছে।
খবর আজকের পত্রিকার।
বৃহস্পতিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) এ ঘটনায় ভুক্তভোগী প্রবাসী রাকিবের স্ত্রী রোজিনা আক্তার বাদী হয়ে থানায় মামলাটি করেন। এর আগে বুধবার রাতে উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ১ নম্বর ওয়ার্ডের বসুরহাট বাসস্ট্যান্ডে এ ঘটনা ঘটে।
অভিযুক্ত যুবদল নেতার নাম মো. পারভেজ (৩৭)। তিনি উপজেলার বসুরহাট পৌরসভার ৩ নম্বর ওয়ার্ডের মনিরুল ইসলামের ছেলে এবং ওই ওয়ার্ডের যুবদলের সাবেক সভাপতি। অপহৃত প্রবাসী একই ওয়ার্ডের মো. শাহজাহানের ছেলে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, প্রবাসী রাকিব বুধবার বিকেলে কাতার থেকে দেশে ফেরার পর রাতেই ঢাকা থেকে বসুরহাট বাসস্ট্যান্ডে পৌঁছান। সেখানে তাঁর বাবা ও ছোট ভাই আগে থেকেই তাঁর অপেক্ষায় ছিলেন। এ সময় যুবদলের সাবেক নেতা পারভেজের নেতৃত্বে রিয়াদ, দুলাল, লাবিবসহ অজ্ঞাতনামা কয়েকজন বাসস্ট্যান্ডে প্রবাসী রাকিব ও তাঁর বাবা শাহজাহানকে বেধড়ক মারধর করে ৬ হাজার রিয়াল, ৯০ হাজার টাকা এবং ৬ ভরি স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে যায়। পরে রাকিবকে তারা বাসস্ট্যান্ড থেকে অস্ত্র ঠেকিয়ে অপহরণ করে অ্যাম্বুলেন্সে করে নিয়ে যায়।
ভুক্তভোগী পরিবার তাৎক্ষণিক বিষয়টি পুলিশ ও সেনাবাহিনীকে জানালে যৌথ বাহিনী অভিযান চালিয়ে সেনবাগ উপজেলার নবীপুর এলাকা থেকে অপহৃত প্রবাসীকে উদ্ধার করে।
এ বিষয়ে উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক ফজলুল কবির ফয়সল জানান, পারভেজ যুবদলের সাবেক ওয়ার্ড সভাপতি। তাদের বাড়িতে জায়গাজমি নিয়ে পারভেজ ও রাকিবের মধ্যে পূর্ববিরোধ ছিল। তবে অপহরণ ও লুটপাটের বিষয়ে তিনি কিছুই জানেন না।
কোম্পানীগঞ্জ থানার পুলিশ পরিদর্শক (তদন্ত) বিমল কর্মকার বলেন, এ ঘটনায় ভুক্তভোগী প্রবাসী বাদী হয়ে পাঁচজনের নাম উল্লেখ করে থানায় একটি মামলা দায়ের করেছেন। মামলায় অভিযুক্ত আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।