
প্রতিবেদক, বিডিজেন

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির কারাগারে প্রায় এক বছর ধরে বন্দী বাংলাদেশি শ্রমিকদের মুক্তিসহ ৪ দফা দাবি আদায়ে রাজধানী ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কারাবন্দীদের পরিবারের সদস্যরা। জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভের আয়োজন করায় চাকরিচ্যুত হয়ে দেশে ফেরত আসা শ্রমিকেরাও এই কর্মসূচিতে রয়েছেন।
আজ রোববার (২২ জুন) পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তারা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করছিল।
আন্দোলনকারীরা জানায়, গত বছর জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনো অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকার তাদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তারা।
আন্দোলনকারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দুবাই ফেরত ভুক্তভোগী খালেদ সাইফুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কিছু ভাই এখনো আবুধাবির আল সদর কারাগারে আটক রয়েছেন। তাদের কারওর বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের প্রমাণ নেই। কেবল জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণেই তারা আটক।’
‘আমরা গত ৮ মাস ধরে সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন দাবি জানিয়ে আসছি। স্মারকলিপিও দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি,’ যোগ করেন তিনি।
তাদের দাবি মধ্যে রয়েছে—আল সদর কারাগারে গ্রেপ্তার ২৫ জনসহ আমিরাত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কার্যালয়ে আটক সব প্রবাসীর দ্রুত মুক্তি, আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দেশে ফেরত আসা প্রবাসীদের ‘জুলাই প্রবাসী যোদ্ধা’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, তাদের পুনর্বাসন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা।
এই ৪ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা এ বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো সাড়া পাননি বলে জানান।

সংযুক্ত আরব আমিরাতের আবুধাবির কারাগারে প্রায় এক বছর ধরে বন্দী বাংলাদেশি শ্রমিকদের মুক্তিসহ ৪ দফা দাবি আদায়ে রাজধানী ঢাকার হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি পালন করছেন কারাবন্দীদের পরিবারের সদস্যরা। জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে সংযুক্ত আরব আমিরাতে বিক্ষোভের আয়োজন করায় চাকরিচ্যুত হয়ে দেশে ফেরত আসা শ্রমিকেরাও এই কর্মসূচিতে রয়েছেন।
আজ রোববার (২২ জুন) পূর্বঘোষিত কর্মসূচির অংশ হিসেবে প্রধান উপদেষ্টার বাসভবনের উদ্দেশে রওনা দিলে পুলিশ তাদের বাধা দেয়। পরে তারা হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল মোড়ে অবস্থান নেয়। এই প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত তারা সেখানেই অবস্থান করছিল।
আন্দোলনকারীরা জানায়, গত বছর জুলাইয়ে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সময় আমিরাতে গ্রেপ্তার হওয়া বাংলাদেশি শ্রমিকদের মধ্যে এখনো অনেকে কারাগারে রয়েছেন। সরকার তাদের মুক্তির ব্যবস্থা না নেওয়ায় ক্ষোভ ও হতাশা থেকেই এই আন্দোলন করছেন তারা।
আন্দোলনকারীদের নেতৃত্ব দিচ্ছেন দুবাই ফেরত ভুক্তভোগী খালেদ সাইফুল্লাহ।
তিনি বলেন, ‘আমাদের কিছু ভাই এখনো আবুধাবির আল সদর কারাগারে আটক রয়েছেন। তাদের কারওর বিরুদ্ধে কোনো অপরাধের প্রমাণ নেই। কেবল জুলাই আন্দোলনে অংশ নেওয়ার কারণেই তারা আটক।’
‘আমরা গত ৮ মাস ধরে সরকারের কাছে ক্ষতিপূরণসহ বিভিন্ন দাবি জানিয়ে আসছি। স্মারকলিপিও দিয়েছি। কিন্তু এখন পর্যন্ত কোনো পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি,’ যোগ করেন তিনি।
তাদের দাবি মধ্যে রয়েছে—আল সদর কারাগারে গ্রেপ্তার ২৫ জনসহ আমিরাত পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কার্যালয়ে আটক সব প্রবাসীর দ্রুত মুক্তি, আন্দোলনে ক্ষতিগ্রস্ত হয়ে দেশে ফেরত আসা প্রবাসীদের ‘জুলাই প্রবাসী যোদ্ধা’ হিসেবে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি, তাদের পুনর্বাসন এবং ক্ষতিগ্রস্তদের রাষ্ট্রীয় তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা।
এই ৪ দফা দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত কর্মসূচি চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছেন আন্দোলনকারীরা।
আন্দোলনকারীরা এ বিষয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগ করলেও কোনো সাড়া পাননি বলে জানান।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।