প্রতিবেদক, বিডিজেন
আলোচিত ও সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুমের (ঊর্মি) বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ আজ মঙ্গলবার অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। সাংবাদিকদের এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী খাদেমুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদকে নিয়ে চরম অবমাননাকর কটূক্তির অভিযোগে দায়ের করা মানহানির মামলায় আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন ছিল। তাপসীকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করছিলেন আইনজীবী পি এম মাহাদী হাসান। আবেদনটি নাকচ হয়। তাপসীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এই আদেশের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হলো।
অভিযোগ গঠনের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন জামিনে থাকা তাপসী। সকাল সাড়ে ১০টায় উর্মি আদালতে হাজির হন। তাঁর বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালতে মানহানির মামলাটি করেন গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তাপসীকে ওই বছরের ২৮ নভেম্বর হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেছিলেন। ধার্য তারিখে আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন তাপসী।
মামলার আবেদনে বলা হয়, তাপসী তাবাসুম (ঊর্মি) গত ৫ অক্টোবর (২০২৪) ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন, যেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দেওয়া হয়।
ওই পোস্টের মাধ্যমে শহীদ আবু সাঈদসহ আন্দোলনের অন্য শহীদদের ‘অপমান’ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন বাদী।
তিনি মনে করেন, সরকারের দায়িত্বশীল পদে থেকে তাপসী তাবাসসুম (ঊর্মি) আন্দোলনের একজন শহীদের বিরুদ্ধে ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য’ দিয়ে তার ‘অবমাননা’ করেছেন; আর তাতে আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে বাদী ‘ব্যথিত ও অপমানিত’ হয়েছেন।
তাপসী তাবাসুম (ঊর্মি) সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকার পরও ছাত্র-গণআন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকার ও সরকার প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধেও ‘অবমাননাকর বক্তব্য’ ফেসবুকে লিখেছেন বলে আবেদনে অভিযোগ করা হয়।
সেখানে বলা হয়, সরকারপ্রধান সম্পর্কে ‘বিষোদ্গার’ এবং ‘সরকার উৎখাতের হুমকি’ দিয়ে জনমনে ‘ভীতি সৃষ্টি করা হয়েছে’ ওই ফেসবুক পোস্টে।
২০২৪ সালের ৫ অক্টোবর লালমনিরহাটের তৎকালীন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম (ঊর্মি) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের এক বক্তব্যের প্রসঙ্গ ধরে ফেসবুক পোস্টে বলেন, “কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার, মহাশয়।”
তাঁর ওই পোস্ট ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে পরদিন তাঁকে প্রত্যাহার করে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়।
এরপর ৭ অক্টোবর তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন
আলোচিত ও সাময়িক বরখাস্ত সহকারী কমিশনার তাপসী তাবাসসুমের (ঊর্মি) বিরুদ্ধে মানহানির মামলায় অভিযোগ গঠন করেছেন আদালত।
ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট (সিএমএম) আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট মো. সেফাতুল্লাহ আজ মঙ্গলবার অভিযোগ গঠনের আদেশ দেন। সাংবাদিকদের এই তথ্য নিশ্চিত করেছেন মামলার বাদীপক্ষের আইনজীবী খাদেমুল ইসলাম।
তিনি বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শহীদ আবু সাঈদকে নিয়ে চরম অবমাননাকর কটূক্তির অভিযোগে দায়ের করা মানহানির মামলায় আজ অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির দিন ছিল। তাপসীকে মামলা থেকে অব্যাহতি দেওয়ার জন্য আবেদন করছিলেন আইনজীবী পি এম মাহাদী হাসান। আবেদনটি নাকচ হয়। তাপসীর বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন আদালত। এই আদেশের মধ্য দিয়ে মামলার বিচারকাজ শুরু হলো।
অভিযোগ গঠনের শুনানির সময় আদালতে উপস্থিত ছিলেন জামিনে থাকা তাপসী। সকাল সাড়ে ১০টায় উর্মি আদালতে হাজির হন। তাঁর বিরুদ্ধে ২০২৪ সালের ৮ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালতে মানহানির মামলাটি করেন গণ অধিকার পরিষদের উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও গণমাধ্যম সমন্বয়ক আবু হানিফ।
আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তাপসীকে ওই বছরের ২৮ নভেম্বর হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেছিলেন। ধার্য তারিখে আদালতে হাজির হয়ে জামিন নেন তাপসী।
মামলার আবেদনে বলা হয়, তাপসী তাবাসুম (ঊর্মি) গত ৫ অক্টোবর (২০২৪) ফেসবুকে একটি পোস্ট করেন, যেখানে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের শহীদ আবু সাঈদকে ‘সন্ত্রাসী’ আখ্যা দেওয়া হয়।
ওই পোস্টের মাধ্যমে শহীদ আবু সাঈদসহ আন্দোলনের অন্য শহীদদের ‘অপমান’ করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেন বাদী।
তিনি মনে করেন, সরকারের দায়িত্বশীল পদে থেকে তাপসী তাবাসসুম (ঊর্মি) আন্দোলনের একজন শহীদের বিরুদ্ধে ‘বিদ্বেষমূলক বক্তব্য’ দিয়ে তার ‘অবমাননা’ করেছেন; আর তাতে আন্দোলনের একজন কর্মী হিসেবে বাদী ‘ব্যথিত ও অপমানিত’ হয়েছেন।
তাপসী তাবাসুম (ঊর্মি) সরকারের দায়িত্বশীল পদে থাকার পরও ছাত্র-গণআন্দোলনের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত সরকার ও সরকার প্রধান মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধেও ‘অবমাননাকর বক্তব্য’ ফেসবুকে লিখেছেন বলে আবেদনে অভিযোগ করা হয়।
সেখানে বলা হয়, সরকারপ্রধান সম্পর্কে ‘বিষোদ্গার’ এবং ‘সরকার উৎখাতের হুমকি’ দিয়ে জনমনে ‘ভীতি সৃষ্টি করা হয়েছে’ ওই ফেসবুক পোস্টে।
২০২৪ সালের ৫ অক্টোবর লালমনিরহাটের তৎকালীন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট তাপসী তাবাসসুম (ঊর্মি) অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূসের এক বক্তব্যের প্রসঙ্গ ধরে ফেসবুক পোস্টে বলেন, “কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে আপনার, মহাশয়।”
তাঁর ওই পোস্ট ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়লে পরদিন তাঁকে প্রত্যাহার করে ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা হিসেবে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে বদলি করা হয়।
এরপর ৭ অক্টোবর তাঁকে সাময়িক বরখাস্ত করে জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় জানায়, তাঁর বিরুদ্ধে বিভাগীয় ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
আরও পড়ুন
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।