প্রতিবেদক, বিডিজেন
বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম মারা গেছেন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) তাঁর মৃত্যু হয় (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, কে এম সফিউল্লাহকে ২ জানুয়ারি সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
কে এম সফিউল্লাহর জন্ম ১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জে। ১৯৭১ সালে তিনি জয়দেবপুরে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের উপপ্রধান বা সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তাঁর নেতৃত্বেই দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি সেনারা বিদ্রোহ করে। তখন তাঁর পদবি ছিল মেজর।
কে এম সফিউল্লাহ মুক্তিযুদ্ধকালে প্রথমে ৩ নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন। পরে নিয়মিত সেনা নিয়ে ৩টি ব্রিগেড (ফোর্স নামে পরিচিত) গঠিত হলে ‘এস’ ফোর্সের নেতৃত্ব দেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ‘বীর উত্তম’ খেতাব পান।
কে এম সফিউল্লাহ ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।
পরবর্তীতে ১৯৭৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত/হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশগুলো হলো মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন ও ইংল্যান্ড। ১৯৯৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন।
বাংলাদেশের প্রথম সেনাপ্রধান ও বীর মুক্তিযোদ্ধা মেজর জেনারেল (অব.) কে এম সফিউল্লাহ বীর উত্তম মারা গেছেন। আজ রোববার সকালে রাজধানীর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) তাঁর মৃত্যু হয় (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন)।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর) পরিচালক লেফটেন্যান্ট কর্নেল সামি উদ দৌলা চৌধুরী সাংবাদিকদের এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, কে এম সফিউল্লাহকে ২ জানুয়ারি সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। আজ সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে সেখানেই তাঁর মৃত্যু হয়।
কে এম সফিউল্লাহর জন্ম ১৯৩৪ সালের ২ সেপ্টেম্বর নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জে। ১৯৭১ সালে তিনি জয়দেবপুরে দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের উপপ্রধান বা সেকেন্ড ইন কমান্ড হিসেবে কর্মরত ছিলেন। মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে তাঁর নেতৃত্বেই দ্বিতীয় ইস্টবেঙ্গল রেজিমেন্টের বাঙালি সেনারা বিদ্রোহ করে। তখন তাঁর পদবি ছিল মেজর।
কে এম সফিউল্লাহ মুক্তিযুদ্ধকালে প্রথমে ৩ নম্বর সেক্টরের অধিনায়ক ছিলেন। পরে নিয়মিত সেনা নিয়ে ৩টি ব্রিগেড (ফোর্স নামে পরিচিত) গঠিত হলে ‘এস’ ফোর্সের নেতৃত্ব দেন তিনি। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য তিনি ‘বীর উত্তম’ খেতাব পান।
কে এম সফিউল্লাহ ১৯৭৫ সালের ২৪ আগস্ট পর্যন্ত সেনাপ্রধানের দায়িত্ব পালন করেন।
পরবর্তীতে ১৯৭৬ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত তিনি বিভিন্ন দেশে বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত/হাইকমিশনার হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। দেশগুলো হলো মালয়েশিয়া, কানাডা, সুইডেন ও ইংল্যান্ড। ১৯৯৫ সালে তিনি আওয়ামী লীগে যোগ দেন এবং ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে অংশ নিয়ে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।