
বিডিজেন ডেস্ক

অন্তর্বর্তী সরকারে প্রবাসীদের প্রতিনিধিত্ব, জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান এবং স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে ‘বিশ্বজুড়ে সম্মিলিত প্রবাসী’ (ইউনাইটেড এক্সপ্যাট্রিয়েটস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড) নামে একটি সংগঠন।
রোববার (১০ নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ইউনাইটেড এক্সপ্যাট্রিয়েটস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো উপস্থাপন করেন সংগঠনের চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার মির্জা জিল্লুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বের সব প্রবাসী বাংলাদেশের রেমিট্যান্সযোদ্ধা হিসেবে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভূমিকা রেখে আসছেন। কিন্তু এই প্রবাসীরা বরাবর নানা ধরনের অবহেলার শিকার হয়ে থাকেন। আমরা মনে করি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতনের যেমন আমরা নতুন একটি দেশ পেয়েছি, তেমনি প্রবাসীরাও দীর্ঘদিন ধরে চলমান সব বৈষম্য থেকে মুক্তি পাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের এই সময়ে অর্থনীতিকে বাঁচানোর জন্য রেমিট্যান্স ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়াতে হবে। প্রবাসীদের কোনোরকম প্রতিনিধিত্ব আজ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো পর্যায়ের পরিলক্ষিত হয়নি। আমরা আজকে দ্ব্যর্থ ভাষায় ঘোষণা করতে চাই, দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কমিশন, পার্লামেন্ট, বিদেশ মিশন, সামরিক বেসামরিক প্রতিটি সেক্টরে বৈষম্যহীনভাবে নাগরিক আনুপাতিকহারে প্রতিনিধিত্ব আমরা চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ড. ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে তা যেন শতভাগ বাস্তবায়ন হয়, আমরা প্রবাসীরা এই সরকারের কাছে অনেক বেশি প্রত্যাশা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে ইউনাইটেড এক্সপ্যাট্রিয়েটস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ডের বাংলাদেশের সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।

অন্তর্বর্তী সরকারে প্রবাসীদের প্রতিনিধিত্ব, জাতীয় পরিচয়পত্র প্রদান এবং স্থানীয় ও জাতীয় নির্বাচনে ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে ‘বিশ্বজুড়ে সম্মিলিত প্রবাসী’ (ইউনাইটেড এক্সপ্যাট্রিয়েটস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড) নামে একটি সংগঠন।
রোববার (১০ নভেম্বর) ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে ইউনাইটেড এক্সপ্যাট্রিয়েটস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড ব্যানারে আয়োজিত এক সংবাদ সম্মেলনে এসব দাবি জানানো হয়।
সংবাদ সম্মেলনে দাবিগুলো উপস্থাপন করেন সংগঠনের চেয়ারপারসন ব্যারিস্টার মির্জা জিল্লুর রহমান।
তিনি বলেন, ‘বিশ্বের সব প্রবাসী বাংলাদেশের রেমিট্যান্সযোদ্ধা হিসেবে প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ভূমিকা রেখে আসছেন। কিন্তু এই প্রবাসীরা বরাবর নানা ধরনের অবহেলার শিকার হয়ে থাকেন। আমরা মনে করি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানে ফ্যাসিবাদের পতনের যেমন আমরা নতুন একটি দেশ পেয়েছি, তেমনি প্রবাসীরাও দীর্ঘদিন ধরে চলমান সব বৈষম্য থেকে মুক্তি পাবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘দেশের এই সময়ে অর্থনীতিকে বাঁচানোর জন্য রেমিট্যান্স ২৫ শতাংশ থেকে ৫০ শতাংশ বাড়াতে হবে। প্রবাসীদের কোনোরকম প্রতিনিধিত্ব আজ পর্যন্ত অন্তর্বর্তী সরকারের কোনো পর্যায়ের পরিলক্ষিত হয়নি। আমরা আজকে দ্ব্যর্থ ভাষায় ঘোষণা করতে চাই, দেশের প্রতিটি গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার কমিশন, পার্লামেন্ট, বিদেশ মিশন, সামরিক বেসামরিক প্রতিটি সেক্টরে বৈষম্যহীনভাবে নাগরিক আনুপাতিকহারে প্রতিনিধিত্ব আমরা চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘ড. ইউনূসের নেতৃত্বে দেশ সংস্কারে অন্তর্বর্তী সরকার যে উদ্যোগ নিয়েছে তা যেন শতভাগ বাস্তবায়ন হয়, আমরা প্রবাসীরা এই সরকারের কাছে অনেক বেশি প্রত্যাশা করছি।’
সংবাদ সম্মেলনে ইউনাইটেড এক্সপ্যাট্রিয়েটস অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ডের বাংলাদেশের সমন্বয়ক নাসিরুদ্দিন প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।