
প্রতিবেদক, বিডিজেন

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া নিয়ে কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরকে ‘মনগড়া, অনুমান ও ধারণাভিত্তিক, সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে এ ধরনের মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে সাংবিধানিক এই সংস্থাটি।
সোমবার (২১ এপ্রিল) পিএসসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়টি জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৪৬তম বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর সংবাদ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, যা কমিশনের নজরে এসেছে।
সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয়েছে যে, কতিপয় প্রার্থী সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন তাদের ‘মনে হচ্ছে ৪৬তম বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ইতিমধ্যে ফাঁস হয়ে গেছে। এ প্রশ্ন বিজি প্রেস থেকে ছাপানো সেই প্রশ্ন’ ... ইত্যাদি। তারা নাকি আরও দাবি করেছে, তাদের সঙ্গে প্রশ্নকারকদের যোগাযোগ হয়েছে, যারা তাদের নিশ্চিত করেছে, ৫ আগস্টের পর তারা পিএসসিকে কোনো প্রশ্ন সেট করে দেয়নি।
পিএসসি তাদের বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট জানিয়েছে, এই দাবিগুলো সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এবং এ ধরনের মিথ্যা তথ্য অসৎ উদ্দেশ্যে প্রচার করা হচ্ছে। কমিশন বিসিএস পরীক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এ ধরনের অনুমান নির্ভর ও অসত্য তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেছে।
কোনো বিসিএস পরীক্ষার্থী কর্তৃক প্রশ্নকারকদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথিত বিষয়টিকে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন অত্যন্ত অনভিপ্রেত একটি ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কমিশন মনে করে, কোনো বিসিএস পরীক্ষার্থীর এ ধরনের তৎপরতা অনৈতিক ও অপরাধমূলক এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়া, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে যেন তারা কমিশনের সঙ্গে তথ্যের সত্যতা যাচাই না করে বিসিএস পরীক্ষা ও প্রশ্নপত্র সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কোনো সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার না করে।

৪৬তম বিসিএসের লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত প্রশ্নপত্র ফাঁস হওয়া নিয়ে কিছু সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরকে ‘মনগড়া, অনুমান ও ধারণাভিত্তিক, সম্পূর্ণ মিথ্যা ও ভিত্তিহীন’ বলে আখ্যায়িত করেছে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি)। একই সঙ্গে এ ধরনের মিথ্যা ও অসত্য তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে সাংবিধানিক এই সংস্থাটি।
সোমবার (২১ এপ্রিল) পিএসসির এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এই বিষয়টি জানানো হয়েছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ৪৬তম বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষা সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু বিভ্রান্তিকর সংবাদ বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হয়েছে, যা কমিশনের নজরে এসেছে।
সংবাদমাধ্যমগুলোতে প্রকাশিত খবরে দাবি করা হয়েছে যে, কতিপয় প্রার্থী সংবাদ সম্মেলন করে বলেছেন তাদের ‘মনে হচ্ছে ৪৬তম বিসিএস এর লিখিত পরীক্ষার প্রশ্ন ইতিমধ্যে ফাঁস হয়ে গেছে। এ প্রশ্ন বিজি প্রেস থেকে ছাপানো সেই প্রশ্ন’ ... ইত্যাদি। তারা নাকি আরও দাবি করেছে, তাদের সঙ্গে প্রশ্নকারকদের যোগাযোগ হয়েছে, যারা তাদের নিশ্চিত করেছে, ৫ আগস্টের পর তারা পিএসসিকে কোনো প্রশ্ন সেট করে দেয়নি।
পিএসসি তাদের বিজ্ঞপ্তিতে স্পষ্ট জানিয়েছে, এই দাবিগুলো সম্পূর্ণরূপে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন এবং এ ধরনের মিথ্যা তথ্য অসৎ উদ্দেশ্যে প্রচার করা হচ্ছে। কমিশন বিসিএস পরীক্ষার্থীসহ সংশ্লিষ্ট সকলকে এ ধরনের অনুমান নির্ভর ও অসত্য তথ্য দ্বারা বিভ্রান্ত না হওয়ার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করেছে।
কোনো বিসিএস পরীক্ষার্থী কর্তৃক প্রশ্নকারকদের সঙ্গে যোগাযোগ থাকার কথিত বিষয়টিকে বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন অত্যন্ত অনভিপ্রেত একটি ঘটনা হিসেবে চিহ্নিত করেছে। কমিশন মনে করে, কোনো বিসিএস পরীক্ষার্থীর এ ধরনের তৎপরতা অনৈতিক ও অপরাধমূলক এবং সংশ্লিষ্ট সকলকে এই ধরনের কাজ থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানানো হয়েছে।
এ ছাড়া, বাংলাদেশ সরকারি কর্ম কমিশন সংবাদমাধ্যমগুলোর প্রতি অনুরোধ জানিয়েছে যেন তারা কমিশনের সঙ্গে তথ্যের সত্যতা যাচাই না করে বিসিএস পরীক্ষা ও প্রশ্নপত্র সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ কোনো সংবাদ প্রকাশ ও প্রচার না করে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।