
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন ও দুদিনের সাপ্তাহিক ছুটির পর আজ রোববার যথারীতি খুলছে সচিবালয়। তবে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজ অন্যস্থানে শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে ঢুকতে পারলেও সচিবালয়ে কার্যক্রম ছিল সীমিত। পরে শুক্রবার সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে রোববার বসার কথা রয়েছে।
আজ রোববার সকালে সচিবালয়ের ভেতরে উপদেষ্টাদের ছাড়া অন্য কারও ব্যক্তিগত গাড়ি বা মোটরসাইকেল প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। সবার কার্ড পরীক্ষা করে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। সচিবালয়ের বাইরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বাড়তি উপস্থিতি রয়েছে।
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অফিস কার্যক্রম পরিচালনার পরিস্থিতি নেই। এ অবস্থায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণারয়ের কার্যক্রম চলবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনে। এ ছাড়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় রেলভবনে, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণায়ল ক্রীড়া ভবনে, শ্রম মন্ত্রণালয় শ্রম ভবনে এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা তথ্য মন্ত্রণালয়ে কার্যক্রম চালাবেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অফিস করবেন আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে।
ক্ষতিগ্রস্ত ৭ নম্বর ভবন ছাড়া বাকি ভবনগুলোর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে। সেগুলোতে যথারীতি কাজ চলছে বলে জানা গেছে।
এদিকে সাংবাদিকদের প্রবেশের বিষয়ে প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এর আগে নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই শুক্রবার থেকে সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার দিবাগত রাতে সচিবালয়ে ৭ নম্বর ভবনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিট টানা ছয় ঘণ্টার চেষ্টায় ওই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুনে ভবনটির চারটি তলায় অবস্থিত স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র, কম্পিউটার ও আসবাব পুড়ে যায়।

সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে আগুন ও দুদিনের সাপ্তাহিক ছুটির পর আজ রোববার যথারীতি খুলছে সচিবালয়। তবে আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের কাজ অন্যস্থানে শুরু হয়েছে।
বৃহস্পতিবার কর্মকর্তা-কর্মচারীরা অফিসে ঢুকতে পারলেও সচিবালয়ে কার্যক্রম ছিল সীমিত। পরে শুক্রবার সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ নিয়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে বিষয়টি নিয়ে সাংবাদিকদের সাথে রোববার বসার কথা রয়েছে।
আজ রোববার সকালে সচিবালয়ের ভেতরে উপদেষ্টাদের ছাড়া অন্য কারও ব্যক্তিগত গাড়ি বা মোটরসাইকেল প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি। সবার কার্ড পরীক্ষা করে ভেতরে ঢুকতে দেওয়া হচ্ছে। সচিবালয়ের বাইরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যদের বাড়তি উপস্থিতি রয়েছে।
সচিবালয়ের ৭ নম্বর ভবনে অফিস কার্যক্রম পরিচালনার পরিস্থিতি নেই। এ অবস্থায় স্থানীয় সরকার মন্ত্রণারয়ের কার্যক্রম চলবে ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নগর ভবনে। এ ছাড়া সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয় রেলভবনে, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণায়ল ক্রীড়া ভবনে, শ্রম মন্ত্রণালয় শ্রম ভবনে এবং ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা তথ্য মন্ত্রণালয়ে কার্যক্রম চালাবেন। ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের কর্মকর্তারা অফিস করবেন আগারগাঁওয়ের ডাক ভবনে।
ক্ষতিগ্রস্ত ৭ নম্বর ভবন ছাড়া বাকি ভবনগুলোর বিদ্যুৎ ব্যবস্থা স্বাভাবিক রয়েছে। সেগুলোতে যথারীতি কাজ চলছে বলে জানা গেছে।
এদিকে সাংবাদিকদের প্রবেশের বিষয়ে প্রতিনিধিদের সাথে বৈঠক করবেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা। এর আগে নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখেই শুক্রবার থেকে সাংবাদিকদের সচিবালয়ে প্রবেশ নিষিদ্ধ করে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়।
প্রসঙ্গত, গত বুধবার দিবাগত রাতে সচিবালয়ে ৭ নম্বর ভবনে আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৯টি ইউনিট টানা ছয় ঘণ্টার চেষ্টায় ওই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। তবে আগুনে ভবনটির চারটি তলায় অবস্থিত স্থানীয় সরকার, পল্লি উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়; সড়ক পরিবহন ও সেতু, ডাক ও টেলিযোগাযোগ, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয় এবং শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়ের নথিপত্র, কম্পিউটার ও আসবাব পুড়ে যায়।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।