বিডিজেন ডেস্ক
কক্সবাজারে টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছে সাগরে মাছ ধরার সময় ৬টি ট্রলারসহ বাংলাদেশি ৫৬ জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার ১০ ঘণ্টা পর ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের নৌবাহিনী।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান।
বুধবার দুপুরে ট্রলারসহ জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। ধরে নিয়ে যাওয়া ৬টি ট্রলারের মালিকেরা হলেন টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মো. বশির আহমদ, মো. আমিন, নুরুল আমিন, আব্দুর রহিম ও মো. শফিক। তাদের মধ্যে শফিকের মালিকাধীন ২টি ট্রলার রয়েছে।
ট্রলারমালিকদের বরাতে আশিকুর রহমান বলেন, বুধবার দুপুরে টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অদূরে দক্ষিণ-পশ্চিম সাগরে বাংলাদেশি জেলেরা ট্রলারে মাছ ধরছিলেন। সেখান থেকে ৬টি ট্রলার মাছ ধরার একপর্যায়ে মিয়ানমারের জলসীমায় ঢুকে পড়ে। এ সময় মিয়ানমারের নৌবাহিনী এসব ট্রলারসহ ৫৬ জেলেকে ধরে নিয়ে যায়। পরে বাংলাদেশি মালিকানাধীন ট্রলারগুলো থেকে মাছ, জাল ও খাদ্যদ্রব্য ছিনিয়ে নেয় মিয়ানমার নৌবাহিনী। একপর্যায়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাংলাদেশি জেলেদের ছেড়ে দেয় মিয়ানমার। পরে জেলেরা নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যায়।
কক্সবাজারে টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের কাছে সাগরে মাছ ধরার সময় ৬টি ট্রলারসহ বাংলাদেশি ৫৬ জেলেকে ধরে নিয়ে যাওয়ার ১০ ঘণ্টা পর ছেড়ে দিয়েছে মিয়ানমারের নৌবাহিনী।
বৃহস্পতিবার (৬ মার্চ) এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন বিজিবির টেকনাফ ২ ব্যাটালিয়নের অধিনায়ক লেফটেন্যান্ট কর্নেল মো. আশিকুর রহমান।
বুধবার দুপুরে ট্রলারসহ জেলেদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। ধরে নিয়ে যাওয়া ৬টি ট্রলারের মালিকেরা হলেন টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়নের শাহপরীর দ্বীপ এলাকার মো. বশির আহমদ, মো. আমিন, নুরুল আমিন, আব্দুর রহিম ও মো. শফিক। তাদের মধ্যে শফিকের মালিকাধীন ২টি ট্রলার রয়েছে।
ট্রলারমালিকদের বরাতে আশিকুর রহমান বলেন, বুধবার দুপুরে টেকনাফের সেন্ট মার্টিন দ্বীপের অদূরে দক্ষিণ-পশ্চিম সাগরে বাংলাদেশি জেলেরা ট্রলারে মাছ ধরছিলেন। সেখান থেকে ৬টি ট্রলার মাছ ধরার একপর্যায়ে মিয়ানমারের জলসীমায় ঢুকে পড়ে। এ সময় মিয়ানমারের নৌবাহিনী এসব ট্রলারসহ ৫৬ জেলেকে ধরে নিয়ে যায়। পরে বাংলাদেশি মালিকানাধীন ট্রলারগুলো থেকে মাছ, জাল ও খাদ্যদ্রব্য ছিনিয়ে নেয় মিয়ানমার নৌবাহিনী। একপর্যায়ে রাত সাড়ে ১০টার দিকে বাংলাদেশি জেলেদের ছেড়ে দেয় মিয়ানমার। পরে জেলেরা নিজ নিজ বাড়িতে ফিরে যায়।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।