বিডিজেন ডেস্ক
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী দিলশাদ নাহার কাকলির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস শামস জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন।
আদালতে শুনানিতে আজিজ আহমেদ ও তাঁর স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক মো. জাকারিয়া।
আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়মে জড়িত থাকা এবং নিজের নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক ও অবৈধ মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে দেশে-বিদেশে সম্পদ অর্জনের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়ায় ৫ সেপ্টেম্বর সাবেক এই সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, অনৈতিক কার্যকলাপসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে বাড়ি-ফ্ল্যাট কিনেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর (স্টেট ডিপার্টমেন্ট) সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদকে ‘উল্লেখযোগ্য দুর্নীতির’ সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে ‘ডেসিগনেট’ করেছে, বা তাঁর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এ বছরের ২০ মে এক বিবৃতিতে পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, ‘আজিজ আহমেদ সরকারি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে লিপ্ত হন এবং তাঁর ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কাজের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে সহায়তা করেন।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজিজ আহমেদ অন্যায়ভাবে সামরিক কন্ট্রাক্ট প্রদানে তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করেন এবং নিজ সুবিধার জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেন।
‘তার কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ায় জনগণের আস্থা দুর্বল করার জন্য অবদান রেখেছে,’ বিবৃতিতে বলা হয়।
পররাষ্ট্র দপ্তর বলে, আজিজ আহমেদের ‘ডেসিগনেশন’ বাংলাদেশে আইনের শাসন এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান জোরদার করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার আবারও ব্যক্ত করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সরকারি পরিষেবা আরও স্বচ্ছ, ব্যবসায়িক ও নিয়ন্ত্রক পরিবেশের উন্নয়ন এবং অর্থ পাচারসহ আর্থিক অপরাধ তদন্ত আর তার বিচারের মাধ্যমে দুর্নীতি-বিরোধী কার্যক্রম সমর্থন করে।’
এই ‘ডেসিগনেশন’ বা নিষেধাজ্ঞার ফলে আজিজ আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা সাধারণভাবে যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশের অযোগ্য হবেন।
সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল (অব.) আজিজ আহমেদ ও তাঁর স্ত্রী দিলশাদ নাহার কাকলির বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা দিয়েছেন আদালত।
বৃহস্পতিবার (১৭ অক্টোবর) দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) আবেদনের প্রেক্ষিতে ঢাকা মহানগর সিনিয়র স্পেশাল জজ আস শামস জগলুল হোসেন এ আদেশ দেন।
আদালতে শুনানিতে আজিজ আহমেদ ও তাঁর স্ত্রীর বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞা চেয়ে আবেদন করেন দুদকের উপপরিচালক মো. জাকারিয়া।
আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহার, অনিয়মে জড়িত থাকা এবং নিজের নামে ও পরিবারের সদস্যদের নামে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ রয়েছে। তাঁর বিরুদ্ধে বিভিন্ন ব্যাংক ও অবৈধ মাধ্যমে মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর ও দুবাইসহ বিভিন্ন দেশে অর্থ পাচারের অভিযোগ রয়েছে।
ক্ষমতার অপব্যবহার করে দেশে-বিদেশে সম্পদ অর্জনের সঙ্গে জড়িত থাকার প্রাথমিক প্রমাণ পাওয়ায় ৫ সেপ্টেম্বর সাবেক এই সেনাপ্রধানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করে দুদক।
তিনি ক্ষমতার অপব্যবহার, দুর্নীতি, অনৈতিক কার্যকলাপসহ নানা অনিয়মের মাধ্যমে রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে বাড়ি-ফ্ল্যাট কিনেছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
আজিজ আহমেদের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের নিষেধাজ্ঞা
যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তর (স্টেট ডিপার্টমেন্ট) সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদকে ‘উল্লেখযোগ্য দুর্নীতির’ সঙ্গে সম্পৃক্ততার কারণে ‘ডেসিগনেট’ করেছে, বা তাঁর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে।
এ বছরের ২০ মে এক বিবৃতিতে পররাষ্ট্র দপ্তর জানায়, ‘আজিজ আহমেদ সরকারি প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে উল্লেখযোগ্য দুর্নীতিতে লিপ্ত হন এবং তাঁর ভাইকে বাংলাদেশে অপরাধমূলক কাজের জন্য জবাবদিহিতা এড়াতে সহায়তা করেন।’
বিবৃতিতে বলা হয়েছে, আজিজ আহমেদ অন্যায়ভাবে সামরিক কন্ট্রাক্ট প্রদানে তাঁর ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করেন এবং নিজ সুবিধার জন্য সরকারি নিয়োগের বিনিময়ে ঘুষ গ্রহণ করেন।
‘তার কর্মকাণ্ড বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান এবং সরকারি প্রতিষ্ঠান ও প্রক্রিয়ায় জনগণের আস্থা দুর্বল করার জন্য অবদান রেখেছে,’ বিবৃতিতে বলা হয়।
পররাষ্ট্র দপ্তর বলে, আজিজ আহমেদের ‘ডেসিগনেশন’ বাংলাদেশে আইনের শাসন এবং গণতান্ত্রিক প্রতিষ্ঠান জোরদার করতে যুক্তরাষ্ট্রের অঙ্গীকার আবারও ব্যক্ত করছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে সরকারি পরিষেবা আরও স্বচ্ছ, ব্যবসায়িক ও নিয়ন্ত্রক পরিবেশের উন্নয়ন এবং অর্থ পাচারসহ আর্থিক অপরাধ তদন্ত আর তার বিচারের মাধ্যমে দুর্নীতি-বিরোধী কার্যক্রম সমর্থন করে।’
এই ‘ডেসিগনেশন’ বা নিষেধাজ্ঞার ফলে আজিজ আহমেদ ও তাঁর পরিবারের সদস্যরা সাধারণভাবে যুক্তরাষ্ট্র প্রবেশের অযোগ্য হবেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।