বিডিজেন ডেস্ক
রাজধানী ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান ফটকের সামনে থেকে অবরোধ প্রত্যাহার করছে শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনতা। আগামীকাল বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষার্থীদের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের বৈঠক হওয়ার শর্তে মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাত ৮টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর ফলে টানা ৯ ঘণ্টা পর অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্ত হন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সকাল ১০টা থেকে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আটকে ছিলেন তাঁরা।
এর আগে, দ্বিতীয় দফায় বের হয়ে দিয়াবাড়িতে বাধার মুখে বিকেল ৫টা ৫২ মিনিটে কলেজে ফিরে যায় দুই উপদেষ্টা ও প্রেস উইংয়ের গাড়িবহর।
তবে বাইরে বিক্ষোভ চললেও কলেজের ভেতরের পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। সেখানে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি রয়েছে। পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে।
এর আগে সকাল থেকে মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীরা অবস্থান কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছিল। সকাল সোয়া ৯টার দিকে দিয়াবাড়ি আর্মি ক্যাম্পের পক্ষ থেকে মাইকিং করে সভা-সমাবেশ, দলবদ্ধ কর্মসূচি কিংবা অবস্থান নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ঘোষণা দিয়ে জানানো হয়, দিয়াবাড়ি গোলচত্বর ও আশপাশের এলাকায় কোনো ধরনের জমায়েত বা প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা যাবে না। কিন্তু শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে বিক্ষোভ শুরে করে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সি আর আবরার এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম কলেজ পরিদর্শনে আসেন। সেখান থেকে বের হয়ে আসার সময় শিক্ষার্থীরা তাদের ঘিরে ধরে। এ সময় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করতে থাকে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে বের হয়েছিলেন উপদেষ্টারা। কিন্তু দিয়াবাড়ি মোড়ে শিক্ষার্থীদের বাধার মুখে আবার কলেজে ফিরে আসেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলসহ অন্যরা। এর আগে সাড়ে ৩টার দিকে একবার তারা বের হয়ে এসেছিলেন। তবে বাধার মুখে ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
রাজধানী ঢাকার উত্তরায় মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধান ফটকের সামনে থেকে অবরোধ প্রত্যাহার করছে শিক্ষার্থী ও সাধারণ জনতা। আগামীকাল বুধবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) শিক্ষার্থীদের ১০ সদস্যের প্রতিনিধিদলের বৈঠক হওয়ার শর্তে মঙ্গলবার (২২ জুলাই) রাত ৮টার দিকে অবরোধ প্রত্যাহার করে নেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়।
এর ফলে টানা ৯ ঘণ্টা পর অবরুদ্ধ অবস্থা থেকে মুক্ত হন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল, শিক্ষা উপদেষ্টা সি আর আবরার ও প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম। সকাল ১০টা থেকে এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে আটকে ছিলেন তাঁরা।
এর আগে, দ্বিতীয় দফায় বের হয়ে দিয়াবাড়িতে বাধার মুখে বিকেল ৫টা ৫২ মিনিটে কলেজে ফিরে যায় দুই উপদেষ্টা ও প্রেস উইংয়ের গাড়িবহর।
তবে বাইরে বিক্ষোভ চললেও কলেজের ভেতরের পরিস্থিতি এখন অনেকটাই স্বাভাবিক। সেখানে পুলিশের ব্যাপক উপস্থিতি রয়েছে। পাশাপাশি র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব) ও গোয়েন্দা সংস্থার প্রতিনিধিরা ক্যাম্পাসে অবস্থান করছে।
এর আগে সকাল থেকে মাইলস্টোন কলেজের শিক্ষার্থীরা অবস্থান কর্মসূচির পরিকল্পনা করেছিল। সকাল সোয়া ৯টার দিকে দিয়াবাড়ি আর্মি ক্যাম্পের পক্ষ থেকে মাইকিং করে সভা-সমাবেশ, দলবদ্ধ কর্মসূচি কিংবা অবস্থান নিষিদ্ধ ঘোষণা করা হয়। ঘোষণা দিয়ে জানানো হয়, দিয়াবাড়ি গোলচত্বর ও আশপাশের এলাকায় কোনো ধরনের জমায়েত বা প্রতিবাদ কর্মসূচি পালন করা যাবে না। কিন্তু শিক্ষার্থীরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের বাইরে বিক্ষোভ শুরে করে। সকাল সাড়ে ১০টার দিকে উপদেষ্টা আসিফ নজরুল ও সি আর আবরার এবং প্রেস সচিব শফিকুল আলম কলেজ পরিদর্শনে আসেন। সেখান থেকে বের হয়ে আসার সময় শিক্ষার্থীরা তাদের ঘিরে ধরে। এ সময় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করতে থাকে।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ থেকে বের হয়েছিলেন উপদেষ্টারা। কিন্তু দিয়াবাড়ি মোড়ে শিক্ষার্থীদের বাধার মুখে আবার কলেজে ফিরে আসেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুলসহ অন্যরা। এর আগে সাড়ে ৩টার দিকে একবার তারা বের হয়ে এসেছিলেন। তবে বাধার মুখে ফিরে যেতে হয় তাঁদের।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের পর থেকে বাংলাদেশের বিনোদন জগতের শিল্পীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভাজন। সেই বিভাজনের রেশ এখনো কাটেনি। সুযোগ পেলেই একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছপা হচ্ছেন না অনেকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল বিবাদে জড়িয়েছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ও সোহানা সাবা।
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে আটক হওয়া বাংলাদেশের একদল নাগরিককে ঢাকায় পাঠিয়ে দিচ্ছে দেশটির সরকার। একটি সামরিক বিমানে আজ শনিবার (২ আগস্ট) তাদের ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে।