
বিডিজেন ডেস্ক

বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন টি অ্যান্ড জেড অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা। এর ফলে মহাসড়কে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
শনিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ৯টার পর শ্রমিকরা মহাসড়কে নেমে এলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সর্বসাধারণ। সারা রাত শ্রমিকেরা মহাসড়কেই ছিলেন। এরপর রোববার সকাল থেকে আবার শুরু হয় বিক্ষোভ।
বিক্ষোভের জেরে আশপাশের এলাকার অন্তত ২০টি পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। মহাসড়কের ভোগরা এলাকায় শ্রমিকদের অবস্থানের কারণে বিকল্প পথে যানবাহন চলাচল করছে।
কারখানার শ্রমিকেরা জানান, তাদের তিন মাসের বকেয়া বেতন, ওভারটাইম বিলসহ সব অনাদায়ী পাওনার দাবিতে কয়েক দিন ধরেই তারা আন্দোলন করে আসছিলেন। কিন্তু তারপরও বেতন-ভাতা না পেয়ে তারা সড়কে নামতে বাধ্য হয়েছেন।
তাদের দাবি, তিন মাস ধরে বেতন-ভাতা বকেয়া থাকায় বাসা ভাড়া পরিশোধ করতে পারছেন না তারা। দোকানপাট থেকেও তাদের বাকি দেওয়া হচ্ছে না। এসব কারণে সংসারও চালাতে পারছেন না। তাই আন্দোলনের নামতে বাধ্য হয়েছেন। এবার যতক্ষণ তাদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করা হচ্ছে, ততক্ষণ তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কয়েক দফায় চেষ্টা করলেও কোনোভাবেই তারা সড়ক ছাড়তে রাজি হননি।
রোববার বেলা ২টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন চলছিল।
এ বিষয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার ট্রাফিক মো. ইব্রাহিম খান বলেন, টি অ্যান্ড জেড কারখানার শ্রমিকরা বেতনের দাবিতে মহাসড়কে নেমে এলে যানজট লেগে যায়। তারা ও কারখানা মালিকের সঙ্গে আলোচনা চলমান। বিক্ষোভকারীদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে, কিন্তু তারা দাবির বিষয়ে অনড় থাকায় কোনোভাবেই সরানো যাচ্ছে না।

বকেয়া বেতনের দাবিতে গাজীপুরে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক অবরোধ করে টানা দ্বিতীয় দিনের মতো বিক্ষোভ কর্মসূচি পালন করছেন টি অ্যান্ড জেড অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা। এর ফলে মহাসড়কে সরাসরি যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
শনিবার (৯ নভেম্বর) সকাল ৯টার পর শ্রমিকরা মহাসড়কে নেমে এলে ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কে যান চলাচল ব্যাহত হয়ে দীর্ঘ যানজটের সৃষ্টি হয়। এতে ভোগান্তিতে পড়েন সর্বসাধারণ। সারা রাত শ্রমিকেরা মহাসড়কেই ছিলেন। এরপর রোববার সকাল থেকে আবার শুরু হয় বিক্ষোভ।
বিক্ষোভের জেরে আশপাশের এলাকার অন্তত ২০টি পোশাক কারখানায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে। মহাসড়কের ভোগরা এলাকায় শ্রমিকদের অবস্থানের কারণে বিকল্প পথে যানবাহন চলাচল করছে।
কারখানার শ্রমিকেরা জানান, তাদের তিন মাসের বকেয়া বেতন, ওভারটাইম বিলসহ সব অনাদায়ী পাওনার দাবিতে কয়েক দিন ধরেই তারা আন্দোলন করে আসছিলেন। কিন্তু তারপরও বেতন-ভাতা না পেয়ে তারা সড়কে নামতে বাধ্য হয়েছেন।
তাদের দাবি, তিন মাস ধরে বেতন-ভাতা বকেয়া থাকায় বাসা ভাড়া পরিশোধ করতে পারছেন না তারা। দোকানপাট থেকেও তাদের বাকি দেওয়া হচ্ছে না। এসব কারণে সংসারও চালাতে পারছেন না। তাই আন্দোলনের নামতে বাধ্য হয়েছেন। এবার যতক্ষণ তাদের বেতন-ভাতা পরিশোধ না করা হচ্ছে, ততক্ষণ তারা আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।
শ্রমিকদের সড়ক থেকে সরানোর জন্য আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা কয়েক দফায় চেষ্টা করলেও কোনোভাবেই তারা সড়ক ছাড়তে রাজি হননি।
রোববার বেলা ২টার দিকে এ প্রতিবেদন লেখা পর্যন্ত মহাসড়ক অবরোধ করে আন্দোলন চলছিল।
এ বিষয়ে গাজীপুর মেট্রোপলিটন পুলিশের উপকমিশনার ট্রাফিক মো. ইব্রাহিম খান বলেন, টি অ্যান্ড জেড কারখানার শ্রমিকরা বেতনের দাবিতে মহাসড়কে নেমে এলে যানজট লেগে যায়। তারা ও কারখানা মালিকের সঙ্গে আলোচনা চলমান। বিক্ষোভকারীদের মহাসড়ক থেকে সরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা চলছে, কিন্তু তারা দাবির বিষয়ে অনড় থাকায় কোনোভাবেই সরানো যাচ্ছে না।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।