
বিডিজেন ডেস্ক

অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন ও সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্লাহ এ পরোয়ানা জারি করেন।
খবর আজকের পত্রিকার।
আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) আদালত সূত্রে জানা যায়, শাওনের সৎমা নিশি ইসলামের দায়ের করা মামলায় এই পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অন্য যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন—মেহের আফরোজ শাওনের বাবা ও মামলার বাদী নিশি ইসলামের স্বামী মোহাম্মদ আলী, তাঁর ভাগনে মোখলেছুর রহমান মিল্টন, শাওনের বোন মাহিন আফরোজ শিঞ্জন ও সেঁজুতি, শিঞ্জনের স্বামী সাব্বির, সুব্রত দাস, মাইনুল হোসেন ও পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) নাজমুল। পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপপরিদর্শক শাহ আলমও এই মামলার অভিযুক্ত।
গতকাল মঙ্গলবার এই মামলার ধার্য তারিখ ছিল। পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপপরিদর্শক শাহ আলম হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। অন্যরা আদালতে হাজির না থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
জানা যায়, গত ১৩ মার্চ শাওনের সৎমা নিশি ইসলাম হত্যাচেষ্টা ও মারধরের অভিযোগে ১২ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। ওই দিন আদালত বাদীর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করে অভিযুক্তদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন। একই সঙ্গে উভয় পক্ষের উপস্থিতির জন্য ২২ এপ্রিল ধার্য করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের শুরুর দিকে শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় ‘পাত্রী চাই’ বিজ্ঞাপন দেন। সে বিজ্ঞাপন থেকে নিশির সঙ্গে পরিচয় হয় ও ২১ ফেব্রুয়ারি বিয়ে হয়।
এ ঘটনা জানার পর বাদীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান শাওন। ২০২৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বাদী নিশি ইসলামের বাড়িতে এসে শাওন ও তাঁর ভাইবোন ও অন্যরা বিয়ের ঘটনা গোপন রাখতে বলেন এবং কাউকে কিছু না জানিয়ে তালাক দিতে চাপ সৃষ্টি করেন। বাদী তা করায় একই বছরের ৪ মার্চ তাঁকে কৌশলে গুলশানের বাড়িতে খবর দিয়ে নিয়ে যান তাঁর স্বামী। সেখানে গেলে শাওন ও অন্য অভিযুক্তরা তালাকনামায় সই করতে চাপ সৃষ্টি করেন। বাদী রাজি না হওয়ায় শাওন ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে বাদীর শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করেন। নাকে–মুখেও প্রচণ্ড আঘাত করে রক্তাক্ত করে ফেলেন। বাদী মামলায় অভিযোগ করেন, খুনের উদ্দেশ্যে তাঁকে এই আঘাতগুলো করা হয়।
বাদী মামলার আরজিতে আরও বলেন, পরবর্তী সময়ে বাদীকে খবর দিয়ে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁকে তালাকনামায় সই করতে চাপ সৃষ্টি করা হয়। রাজি না হলে তাঁকে পুলিশের কর্মকর্তারা মারধর করেন। আবার মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়ে তাঁকে কারাগারের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়। ৬ মাস তাঁকে জেল খাটতে হয়েছিল।
সূত্র: আজকের পত্রিকা

অভিনেত্রী ও নির্মাতা মেহের আফরোজ শাওন ও সাবেক ডিবি প্রধান হারুন অর রশিদসহ ১০ জনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার (২২ এপ্রিল) ঢাকার মহানগর অতিরিক্ত চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. ছানাউল্লাহ এ পরোয়ানা জারি করেন।
খবর আজকের পত্রিকার।
আজ বুধবার (২৩ এপ্রিল) আদালত সূত্রে জানা যায়, শাওনের সৎমা নিশি ইসলামের দায়ের করা মামলায় এই পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। সংশ্লিষ্ট আদালতের বেঞ্চ সহকারী পারভেজ বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
অন্য যাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তাঁরা হলেন—মেহের আফরোজ শাওনের বাবা ও মামলার বাদী নিশি ইসলামের স্বামী মোহাম্মদ আলী, তাঁর ভাগনে মোখলেছুর রহমান মিল্টন, শাওনের বোন মাহিন আফরোজ শিঞ্জন ও সেঁজুতি, শিঞ্জনের স্বামী সাব্বির, সুব্রত দাস, মাইনুল হোসেন ও পুলিশের কাউন্টার টেররিজম ইউনিটের সাবেক অতিরিক্ত উপকমিশনার (এডিসি) নাজমুল। পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপপরিদর্শক শাহ আলমও এই মামলার অভিযুক্ত।
গতকাল মঙ্গলবার এই মামলার ধার্য তারিখ ছিল। পুলিশ পরিদর্শক সাইফুল ইসলাম ভূঁইয়া, উপপরিদর্শক শাহ আলম হাজির হয়ে জামিন চাইলে আদালত তাদের জামিন মঞ্জুর করেন। অন্যরা আদালতে হাজির না থাকায় তাদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।
জানা যায়, গত ১৩ মার্চ শাওনের সৎমা নিশি ইসলাম হত্যাচেষ্টা ও মারধরের অভিযোগে ১২ জনকে অভিযুক্ত করে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে মামলা করেন। ওই দিন আদালত বাদীর জবানবন্দি লিপিবদ্ধ করে অভিযুক্তদের আদালতে হাজির হওয়ার জন্য সমন জারি করেন। একই সঙ্গে উভয় পক্ষের উপস্থিতির জন্য ২২ এপ্রিল ধার্য করেন।
মামলার অভিযোগে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালের শুরুর দিকে শাওনের বাবা ইঞ্জিনিয়ার মোহাম্মদ আলী একটি ম্যারেজ মিডিয়ায় ‘পাত্রী চাই’ বিজ্ঞাপন দেন। সে বিজ্ঞাপন থেকে নিশির সঙ্গে পরিচয় হয় ও ২১ ফেব্রুয়ারি বিয়ে হয়।
এ ঘটনা জানার পর বাদীর ওপর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন চালান শাওন। ২০২৪ সালের ২৮ ফেব্রুয়ারি বাদী নিশি ইসলামের বাড়িতে এসে শাওন ও তাঁর ভাইবোন ও অন্যরা বিয়ের ঘটনা গোপন রাখতে বলেন এবং কাউকে কিছু না জানিয়ে তালাক দিতে চাপ সৃষ্টি করেন। বাদী তা করায় একই বছরের ৪ মার্চ তাঁকে কৌশলে গুলশানের বাড়িতে খবর দিয়ে নিয়ে যান তাঁর স্বামী। সেখানে গেলে শাওন ও অন্য অভিযুক্তরা তালাকনামায় সই করতে চাপ সৃষ্টি করেন। বাদী রাজি না হওয়ায় শাওন ভোঁতা অস্ত্র দিয়ে বাদীর শরীরের বিভিন্ন অংশে আঘাত করেন। নাকে–মুখেও প্রচণ্ড আঘাত করে রক্তাক্ত করে ফেলেন। বাদী মামলায় অভিযোগ করেন, খুনের উদ্দেশ্যে তাঁকে এই আঘাতগুলো করা হয়।
বাদী মামলার আরজিতে আরও বলেন, পরবর্তী সময়ে বাদীকে খবর দিয়ে ডিবি কার্যালয়ে নেওয়া হয়। সেখানে তাঁকে তালাকনামায় সই করতে চাপ সৃষ্টি করা হয়। রাজি না হলে তাঁকে পুলিশের কর্মকর্তারা মারধর করেন। আবার মিথ্যা মামলায় ফাঁসিয়ে দিয়ে তাঁকে কারাগারের মাধ্যমে জেলে পাঠানো হয়। ৬ মাস তাঁকে জেল খাটতে হয়েছিল।
সূত্র: আজকের পত্রিকা
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
১ দিন আগে