বিডিজেন ডেস্ক
আগামী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি আরও জানান, নির্বাচনে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি থাকবে। এই ব্যালটে প্রতীক থাকবে, তবে প্রার্থীর নাম থাকবে না।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে নবম কমিশন সভা হয়। দুপুর ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত বৈঠক চলে।
পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
ব্রিফিংয়ে তিনি আরও জানান, নবম কমিশন সভায় আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধি ২০২৫ চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সভায় এই বিধি চূড়ান্ত করা হয়।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলের যে আচরণবিধির খসড়া ছিল, যেটার ওপরে আমরা মতামত নিয়েছিলাম অনলাইনে। সেটার ভিত্তিতে আজকে এই আচরণবিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'দ্বিতীয় বিষয় আমরা আলোচনা করেছি পোস্টাল ভোটিংয়ের ব্যাপারে, আউট অব কান্ট্রি ভোটিং এবং ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোটিং। অর্থাৎ ব্যালট পেপারের পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে যারা ভোট দিবেন, সেটা নিয়ে আলোচনা করেছি।'
প্রবাসীদের ভোটের পদ্ধতি প্রসঙ্গে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'প্রবাসীদের কাছে শুধুমাত্র সিম্বল ব্যালট যাবে, সেটাই হবে তাদের পোস্টাল ব্যালট। সেই সিম্বল ব্যালটে যতগুলো সিম্বল থাকা দরকার, সেগুলো থাকবে যাতে আমরা পোস্টাল ব্যালটের ট্রাভেল টাইমটা কমাতে পারি।'
তিনি বলেন, প্রবাসীরা ভোট দেবেন প্রতীকে। ভোট দেওয়ার পর তা পোস্টালের মাধ্যমে ফেরত আসবে। নিবন্ধনের জন্য ৩ সপ্তাহ সময় দেওয়া হবে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, ইন কান্ট্রি ভোটিংয়ের ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, ভোট ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত ব্যক্তি ও আইনি হেফাজতে বা কারাগারে থাকা ব্যক্তিরা অনলাইলে নিবন্ধন করে পোস্টালের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন।
আগামী সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে এবং বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রবাসী ভোটারদেরকে সেনসিটাইজ করা, অবহিত করা এবং তাদের ভোটার এডুকেশনের কাজটা করা হবে বলে জানান তিনি।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, প্রবাসীদের পোস্টাল ভোটে ৫০০ টাকা খরচ হতে পারে। প্রতি এক লাখ ভোটে খরচ হতে পারে ৬-৭ কোটি টাকা। একটি এডহক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এই পুরো অপারেশন পরিচালনা করা হবে বলে জানান তিনি।
আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তাদের আমরা ভোটার তালিকায় যুক্ত করতে পারব।
নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার প্রসঙ্গে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'আচরণবিধিটা প্রার্থী এবং দলের জন্য। কিন্তু এই এআইয়ের ব্যবহার তো অনেকেই করবে। অনেক এন্টিটি আছে, দেশ থেকে করবে, দেশের বাইরে থেকে করবে। তো সেগুলো প্রতিহত করার জন্য আমরা একটা কমিটি ফর্ম করেছি। ইতিমধ্যে তারা কাজ করছেন কীভাবে কী করা যায়। এআই মিসইউজের ব্যাপারে আমরা কঠোরভাবে এখানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছি।
নির্বাচনের সময় ইন্টারনেটের ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্যান্ডউইথ না কমিয়ে, কোনো ধরনের সেবাকে বিঘ্ন না ঘটিয়ে নির্বাচনটা যেন করতে পারি। একান্তই যদি বাধ্য না হয় নির্বাচন কমিশন, তাহলে এখনো পর্যন্ত কোনো ইচ্ছা নেই কোনো সেবা বা প্ল্যাটফর্মকে লিমিট করার।
নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ কবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'আজকের সভায় এটা নিয়ে আলোচনা হয়নি। তবে আমরা শিগগির আলোচনা করব। আর সিইসির পক্ষ থেকে ঘোষণাটা আসবে ২ মাস আগে। এই শিডিউল ঘোষণার কাজটা আমাদের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই।'
তিনি জানান, কমিশনের তৃতীয় আলোচ্য বিষয় ছিল গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর (সংশোধনী) ২০২৫ অধ্যাদেশ। এ বিষয়ে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, 'আরপিও সংশোধনীগুলোর আলোচনা শুরু করতে পেরেছি। আমরা একটা পর্যায় পর্যন্ত গিয়েছি। এটা কন্টিনিউ হবে আগামী সপ্তাহে।'
নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো ধরনের ড্রোন ব্যবহার করা যাবে না বলে জানান তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে আবুল ফজল মো. সানাউল্লঅহ বলেন, 'ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার এ ধরনের কোনো কিছু কোনো প্রার্থী বা তার এজেন্ট বা কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ব্যবহার করার কোনো প্রয়োজনীয়তা যদি আসে তখন সামনে আমরা আলোচনা করব। গণমাধ্যমও পারবে না।'
নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'সেটা নিয়েও আমরা কাজ করছি। চাইলেই তো হবে না। এটা নিয়ে অলরেডি আমরা ৩-৪টা মিটিং করেছি। একদিনের জন্য আউটসোর্স করেও পাওয়া যায় না ভাড়াতে। আবার কেনাও যৌক্তিক নয়। ৪৫ হাজার কেন্দ্রে হিসাব করে দেখেন কতগুলো সিসি ক্যামেরা লাগবে। এটা কিনে আপনি রাখবেন কীভাবে এবং এটা জাস্টিফাই করবেন কীভাবে।'
আরও পড়ুন
আগামী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি আরও জানান, নির্বাচনে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি থাকবে। এই ব্যালটে প্রতীক থাকবে, তবে প্রার্থীর নাম থাকবে না।
আজ বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাজধানী ঢাকার আগারগাঁওয়ের নির্বাচন ভবনে প্রধান নির্বাচন কমিশনার এ এম এম নাসির উদ্দিনের সভাপতিত্বে নবম কমিশন সভা হয়। দুপুর ১১টা থেকে সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত বৈঠক চলে।
পরে সন্ধ্যা ৭টার দিকে সাংবাদিকদের ব্রিফিং করেন নির্বাচন কমিশনার আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ।
ব্রিফিংয়ে তিনি আরও জানান, নবম কমিশন সভায় আগামী ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীদের জন্য আচরণবিধি ২০২৫ চূড়ান্ত করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। সভায় এই বিধি চূড়ান্ত করা হয়।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'প্রার্থী এবং রাজনৈতিক দলের যে আচরণবিধির খসড়া ছিল, যেটার ওপরে আমরা মতামত নিয়েছিলাম অনলাইনে। সেটার ভিত্তিতে আজকে এই আচরণবিধি চূড়ান্ত করা হয়েছে।'
তিনি বলেন, 'দ্বিতীয় বিষয় আমরা আলোচনা করেছি পোস্টাল ভোটিংয়ের ব্যাপারে, আউট অব কান্ট্রি ভোটিং এবং ইন কান্ট্রি পোস্টাল ভোটিং। অর্থাৎ ব্যালট পেপারের পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে যারা ভোট দিবেন, সেটা নিয়ে আলোচনা করেছি।'
প্রবাসীদের ভোটের পদ্ধতি প্রসঙ্গে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'প্রবাসীদের কাছে শুধুমাত্র সিম্বল ব্যালট যাবে, সেটাই হবে তাদের পোস্টাল ব্যালট। সেই সিম্বল ব্যালটে যতগুলো সিম্বল থাকা দরকার, সেগুলো থাকবে যাতে আমরা পোস্টাল ব্যালটের ট্রাভেল টাইমটা কমাতে পারি।'
তিনি বলেন, প্রবাসীরা ভোট দেবেন প্রতীকে। ভোট দেওয়ার পর তা পোস্টালের মাধ্যমে ফেরত আসবে। নিবন্ধনের জন্য ৩ সপ্তাহ সময় দেওয়া হবে।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, ইন কান্ট্রি ভোটিংয়ের ক্ষেত্রে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, ভোট ব্যবস্থাপনায় নিয়োজিত ব্যক্তি ও আইনি হেফাজতে বা কারাগারে থাকা ব্যক্তিরা অনলাইলে নিবন্ধন করে পোস্টালের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবেন।
আগামী সেপ্টেম্বর থেকে বিভিন্ন পর্যায়ে এবং বিভিন্ন পদ্ধতিতে প্রবাসী ভোটারদেরকে সেনসিটাইজ করা, অবহিত করা এবং তাদের ভোটার এডুকেশনের কাজটা করা হবে বলে জানান তিনি।
আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, প্রবাসীদের পোস্টাল ভোটে ৫০০ টাকা খরচ হতে পারে। প্রতি এক লাখ ভোটে খরচ হতে পারে ৬-৭ কোটি টাকা। একটি এডহক ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে এই পুরো অপারেশন পরিচালনা করা হবে বলে জানান তিনি।
আগামী ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত যারা ভোটার হবেন, তাদের আমরা ভোটার তালিকায় যুক্ত করতে পারব।
নির্বাচনে এআইয়ের অপব্যবহার প্রসঙ্গে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'আচরণবিধিটা প্রার্থী এবং দলের জন্য। কিন্তু এই এআইয়ের ব্যবহার তো অনেকেই করবে। অনেক এন্টিটি আছে, দেশ থেকে করবে, দেশের বাইরে থেকে করবে। তো সেগুলো প্রতিহত করার জন্য আমরা একটা কমিটি ফর্ম করেছি। ইতিমধ্যে তারা কাজ করছেন কীভাবে কী করা যায়। এআই মিসইউজের ব্যাপারে আমরা কঠোরভাবে এখানে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছি।
নির্বাচনের সময় ইন্টারনেটের ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, আমাদের প্রাথমিক উদ্দেশ্য হচ্ছে ব্যান্ডউইথ না কমিয়ে, কোনো ধরনের সেবাকে বিঘ্ন না ঘটিয়ে নির্বাচনটা যেন করতে পারি। একান্তই যদি বাধ্য না হয় নির্বাচন কমিশন, তাহলে এখনো পর্যন্ত কোনো ইচ্ছা নেই কোনো সেবা বা প্ল্যাটফর্মকে লিমিট করার।
নির্বাচনের সম্ভাব্য তারিখ কবে—এমন প্রশ্নের জবাবে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ বলেন, 'আজকের সভায় এটা নিয়ে আলোচনা হয়নি। তবে আমরা শিগগির আলোচনা করব। আর সিইসির পক্ষ থেকে ঘোষণাটা আসবে ২ মাস আগে। এই শিডিউল ঘোষণার কাজটা আমাদের ডিসেম্বরের প্রথমার্ধেই।'
তিনি জানান, কমিশনের তৃতীয় আলোচ্য বিষয় ছিল গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ ১৯৭২ এর (সংশোধনী) ২০২৫ অধ্যাদেশ। এ বিষয়ে আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ জানান, 'আরপিও সংশোধনীগুলোর আলোচনা শুরু করতে পেরেছি। আমরা একটা পর্যায় পর্যন্ত গিয়েছি। এটা কন্টিনিউ হবে আগামী সপ্তাহে।'
নির্বাচনকে সামনে রেখে কোনো ধরনের ড্রোন ব্যবহার করা যাবে না বলে জানান তিনি।
এক প্রশ্নের জবাবে আবুল ফজল মো. সানাউল্লঅহ বলেন, 'ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার এ ধরনের কোনো কিছু কোনো প্রার্থী বা তার এজেন্ট বা কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। নির্বাচন কমিশনের ব্যবহার করার কোনো প্রয়োজনীয়তা যদি আসে তখন সামনে আমরা আলোচনা করব। গণমাধ্যমও পারবে না।'
নির্বাচনে সিসি ক্যামেরার ব্যবহার প্রসঙ্গে তিনি বলেন, 'সেটা নিয়েও আমরা কাজ করছি। চাইলেই তো হবে না। এটা নিয়ে অলরেডি আমরা ৩-৪টা মিটিং করেছি। একদিনের জন্য আউটসোর্স করেও পাওয়া যায় না ভাড়াতে। আবার কেনাও যৌক্তিক নয়। ৪৫ হাজার কেন্দ্রে হিসাব করে দেখেন কতগুলো সিসি ক্যামেরা লাগবে। এটা কিনে আপনি রাখবেন কীভাবে এবং এটা জাস্টিফাই করবেন কীভাবে।'
আরও পড়ুন
গণঅভ্যুত্থান–পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে হতাশ করেছে বলে মন্তব্য করেছে মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি বলেছে, এখনো নির্বিচার গ্রেপ্তার চলছে, হেফাজতে মৃত্যু ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে, যা আগের সরকারের দমনমূলক আচরণের পুনরাবৃত্তির মতোই মনে হচ্ছে।
আগামী ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আবুল ফজল মো. সানাউল্লাহ। তিনি আরও জানান, নির্বাচনে প্রবাসীদের জন্য পোস্টাল ব্যালট পদ্ধতি থাকবে। এই ব্যালটে প্রতীক থাকবে, তবে প্রার্থীর নাম থাকবে না।
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়ী হয়ে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) সরকার গঠন করলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানই প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির আন্তর্জাতিকবিষয়ক সম্পাদক ও তারেক রহমানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির।
গাজীপুর মহানগরীর চান্দনা চৌরাস্তা এলাকায় একটি মার্কেটের ভেতর প্রকাশ্যে এক সাংবাদিককে কুপিয়ে ও গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। আজ বৃহস্পতিবার (৭ আগস্ট) রাত ৮টার দিকে এই ঘটনা ঘটে।
গণঅভ্যুত্থান–পরবর্তী অন্তর্বর্তী সরকার মানুষের প্রত্যাশা পূরণে হতাশ করেছে বলে মন্তব্য করেছে মানবাধিকার সংস্থা আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক)। সংস্থাটি বলেছে, এখনো নির্বিচার গ্রেপ্তার চলছে, হেফাজতে মৃত্যু ও বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড ঘটছে, যা আগের সরকারের দমনমূলক আচরণের পুনরাবৃত্তির মতোই মনে হচ্ছে।
৬ ঘণ্টা আগে