
প্রতিবেদক, বিডিজেন

পাঁচ সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর এখন পর্যন্ত কেবল ৭টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়েছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি কমিশনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লিখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ছক আকারে ৬ মার্চ ৩৭টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়েছিল। ৬ মার্চের মধ্যে মতামত পাঠাতে তাদের কাছে অনুরোধ করা হয়েছিল।
বৃহম্পতিবার পর্যন্ত ৩৭টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৭টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পাওয়া গেছে। এ ছাড়া, ১৬টি রাজনৈতিক দল পূর্ণাঙ্গ মতামতের জন্য অতিরিক্ত কয়েক দিন সময় দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে। অন্য দলগুলোর সঙ্গে কমিশন পুনরায় যোগাযোগ করছে।
জানা গেছে, যে ৭টি রাজনৈতিক দল মতামত জানিয়েছে সেগুলো হলো–এলডিপি, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে ওলামা ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, এনডিএম ও আমজনতার দল। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)সহ ১৬টি রাজনৈতিক দল মতামত দিতে অতিরিক্ত সময় দেওয়ার জন্য কমিশনের কাছে অনুরোধ করেছে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকার বিভিন্ন খাতে সংস্কার প্রস্তাব তৈরির জন্য একই বছরের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ৬টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। সেগুলো হলো–সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এই ৬টি কমিশন তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসব কমিশনের প্রধানদের নিয়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।
পুলিশ সংস্কার কমিশন বাদে বাকি পাঁচটি কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলো ছক আকারে দলগুলোর কাছে পাঠিয়ে মতামত চাওয়া হয়েছিল।

পাঁচ সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ওপর এখন পর্যন্ত কেবল ৭টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পেয়েছে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন।
বৃহস্পতিবার (১৩ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার সভাপতিত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠিত হয়েছে। ১৫ ফেব্রুয়ারি কমিশনের কার্যক্রম শুরু হয়েছে।
ইতিমধ্যে প্রথম পর্যায়ে গঠিত সংস্কার কমিশনগুলোর মধ্যে সংবিধান সংস্কার কমিশন, জনপ্রশাসন সংস্কার কমিশন, নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন, বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন এবং দুর্নীতি দমন কমিশন সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদনে উল্লিখিত গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলোর ছক আকারে ৬ মার্চ ৩৭টি রাজনৈতিক দলের কাছে পাঠানো হয়েছিল। ৬ মার্চের মধ্যে মতামত পাঠাতে তাদের কাছে অনুরোধ করা হয়েছিল।
বৃহম্পতিবার পর্যন্ত ৩৭টি রাজনৈতিক দলের মধ্যে ৭টি রাজনৈতিক দলের কাছ থেকে মতামত পাওয়া গেছে। এ ছাড়া, ১৬টি রাজনৈতিক দল পূর্ণাঙ্গ মতামতের জন্য অতিরিক্ত কয়েক দিন সময় দেওয়ার জন্য অনুরোধ করেছে। অন্য দলগুলোর সঙ্গে কমিশন পুনরায় যোগাযোগ করছে।
জানা গেছে, যে ৭টি রাজনৈতিক দল মতামত জানিয়েছে সেগুলো হলো–এলডিপি, খেলাফত মজলিস, জমিয়তে ওলামা ইসলাম বাংলাদেশ, জাকের পার্টি, ভাসানী অনুসারী পরিষদ, এনডিএম ও আমজনতার দল। বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)সহ ১৬টি রাজনৈতিক দল মতামত দিতে অতিরিক্ত সময় দেওয়ার জন্য কমিশনের কাছে অনুরোধ করেছে।
উল্লেখ্য, ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের পর ৮ আগস্ট অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে দায়িত্ব নেয় অন্তর্বর্তী সরকার। এই সরকার বিভিন্ন খাতে সংস্কার প্রস্তাব তৈরির জন্য একই বছরের অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহে ৬টি সংস্কার কমিশন গঠন করে। সেগুলো হলো–সংবিধান, নির্বাচনব্যবস্থা, জনপ্রশাসন, পুলিশ, দুর্নীতি দমন কমিশন ও বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন। এ বছরের ফেব্রুয়ারি মাসে এই ৬টি কমিশন তাদের পূর্ণাঙ্গ প্রতিবেদন প্রকাশ করে। এসব কমিশনের প্রধানদের নিয়ে অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বে জাতীয় ঐকমত্য কমিশন গঠন করা হয়েছে।
পুলিশ সংস্কার কমিশন বাদে বাকি পাঁচটি কমিশনের গুরুত্বপূর্ণ সুপারিশগুলো ছক আকারে দলগুলোর কাছে পাঠিয়ে মতামত চাওয়া হয়েছিল।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।