
প্রতিবেদক, বিডিজেন

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) জয়ী হলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানই হবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) জাতীয় কাউন্সিলে এমন মন্তব্য করেন তিনি। রাজধানী ঢাকার কাকরাইলে উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের মিলনায়তনে এই কাউন্সিল আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন তারেক রহমান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয় শুধু নয়, আমাদের ভবিষ্যৎ নেতা, ভবিষ্যৎ কাণ্ডারি, ভবিষ্যতে আমাদের প্রধানমন্ত্রী এখানে বসে আছেন। তাঁর স্ত্রীও [জুবাইদা রহমান] একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক। এখান [ঢাকা] থেকে তিনি গ্র্যাজুয়েশন [স্নাতক] করেছেন…।’
তিনি বলেন, ‘ওষুধ নীতি বিশেষ করে, যারা ওষুধ তৈরি করেন, প্রস্তুতকারক, তারা দুদিন আগে আমার কাছে এসেছিলেন। তারা গুরুতর সংকটে আছেন। বর্তমান সরকারপ্রধানের যিনি বিশেষ সহকারী আছেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের, তিনি এমন কতগুলো ব্যবস্থা বা আইন দিচ্ছেন, যাতে করে [ওষুধ] শিল্প বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এই যে বিষয়গুলো, এগুলো কিন্তু আমাদের তুলে ধরতে হবে।’
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার কথা বলতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমার অনেক বয়স হয়ে গেছে। আমরা দেখতে চাই, একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নয়, বাংলাদেশে শুধু মানুষের ভোটের অধিকার নয়, বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্যের অধিকার, বেঁচে থাকার অধিকার, অন্নের অধিকার সব কিছু নিশ্চিত করতে হবে।’
অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন ড্যাবের কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্য লুৎফুর রহমানের সঞ্চালনায় অধিবেশনে বক্তব্য দেন কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ড্যাবের এবারের কাউন্সিলে সভাপতি পদের দুই প্রার্থী এ কে এম আজিজুল হক ও হারুন আল রশীদ।

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) জয়ী হলে দলের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানই হবেন দেশের প্রধানমন্ত্রী হবেন বলে মন্তব্য করেছেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
আজ শনিবার (৯ আগস্ট) দুপুরে বিএনপিপন্থী চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) জাতীয় কাউন্সিলে এমন মন্তব্য করেন তিনি। রাজধানী ঢাকার কাকরাইলে উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুল অ্যান্ড কলেজের মিলনায়তনে এই কাউন্সিল আয়োজন করা হয়। অনুষ্ঠানে লন্ডন থেকে ভার্চ্যুয়ালি যুক্ত ছিলেন তারেক রহমান।
মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আজকে আমাদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান মহোদয় শুধু নয়, আমাদের ভবিষ্যৎ নেতা, ভবিষ্যৎ কাণ্ডারি, ভবিষ্যতে আমাদের প্রধানমন্ত্রী এখানে বসে আছেন। তাঁর স্ত্রীও [জুবাইদা রহমান] একজন প্রখ্যাত চিকিৎসক। এখান [ঢাকা] থেকে তিনি গ্র্যাজুয়েশন [স্নাতক] করেছেন…।’
তিনি বলেন, ‘ওষুধ নীতি বিশেষ করে, যারা ওষুধ তৈরি করেন, প্রস্তুতকারক, তারা দুদিন আগে আমার কাছে এসেছিলেন। তারা গুরুতর সংকটে আছেন। বর্তমান সরকারপ্রধানের যিনি বিশেষ সহকারী আছেন, স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের, তিনি এমন কতগুলো ব্যবস্থা বা আইন দিচ্ছেন, যাতে করে [ওষুধ] শিল্প বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম হয়েছে। এই যে বিষয়গুলো, এগুলো কিন্তু আমাদের তুলে ধরতে হবে।’
সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তোলার কথা বলতে গিয়ে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমার অনেক বয়স হয়ে গেছে। আমরা দেখতে চাই, একটি গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা নয়, বাংলাদেশে শুধু মানুষের ভোটের অধিকার নয়, বাংলাদেশের মানুষের স্বাস্থ্যের অধিকার, বেঁচে থাকার অধিকার, অন্নের অধিকার সব কিছু নিশ্চিত করতে হবে।’
অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন ড্যাবের কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির আহ্বায়ক ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য ইসমাইল জবিহউল্লাহ। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের সহ–উপাচার্য লুৎফুর রহমানের সঞ্চালনায় অধিবেশনে বক্তব্য দেন কাউন্সিল প্রস্তুতি কমিটির সদস্য ও বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা কাউন্সিলের সদস্য বিজন কান্তি সরকার ও সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ড্যাবের এবারের কাউন্সিলে সভাপতি পদের দুই প্রার্থী এ কে এম আজিজুল হক ও হারুন আল রশীদ।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।