বিডিজেন ডেস্ক
৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষের করা ঢালাও মামলায় সরকার বিব্রত বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, আইনগতভাবে বিষয়টি কীভাবে সামাল (ট্যাকল) দেওয়া যায়, সে বিষয়ে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানী ঢাকার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সভাকক্ষে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘দুটি ব্যাপারে ওনাদের (বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) কাছে নির্দিষ্টভাবে সহায়তা চেয়েছি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো। সরকারের পক্ষ থেকে গায়েবি মামলা দিত। আর এখন আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা দিচ্ছি না। সাধারণ লোকজন, ভুক্তভোগী লোকজন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, তারা অন্যদের ব্যাপারে ঢালাও মামলা দিচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢালাও মামলার একটা খুব মারাত্মক প্রকোপ দেশে দেখা দিয়েছে, এটি আমাদের অত্যন্ত বিব্রত করে। আমরা অনেক ধরনের আইনি সংস্কারের কথা ভাবছি। আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছি।…ওনাদের কাছে আমাদের একটা প্রত্যাশা যে ওনারা আইনগতভাবে কীভাবে বিষয়টি ট্যাকল (সামাল) করা যায়—পরামর্শ নিতে এসেছি। ওনারা পরামর্শ দেবেন, কাজ করে, রিসার্চ (গবেষণা) করে জানাবেন।’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি নিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা ওই আইনটাকেই আরও বেশি যুগোপযোগী করার জন্য ওনাদের সহায়তা চেয়েছি। যাতে নেক্সট যে নিয়োগটা হবে সেটা যাতে আমরা আইনের ভিত্তিতে করতে পারি।’
বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) তথ্য অনুযায়ী, গত ৩ মাসে সারাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকারের মন্ত্রী-এমপি এবং দলের নেতাকর্মীদের নামে গণহত্যা, হত্যা, গুম এবং অপহরণের অভিযোগে ৬০৬টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ৫৭ হাজার ৭২৭ জনের নামে অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া, অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করা হয়েছে ২ লাখ ১০ হাজার ৯৭০ জনকে।
৫ আগস্টের পর সাধারণ মানুষের করা ঢালাও মামলায় সরকার বিব্রত বলে মন্তব্য করেছেন আইন উপদেষ্টা আসিফ নজরুল। তিনি বলেছেন, আইনগতভাবে বিষয়টি কীভাবে সামাল (ট্যাকল) দেওয়া যায়, সে বিষয়ে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাছে পরামর্শ চাওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) রাজধানী ঢাকার বিচার প্রশাসন প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউটের সভাকক্ষে বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এ কথা জানান তিনি।
আসিফ নজরুল বলেন, ‘দুটি ব্যাপারে ওনাদের (বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশন) কাছে নির্দিষ্টভাবে সহায়তা চেয়েছি। বিগত ফ্যাসিস্ট সরকারের আমলে গায়েবি মামলা হতো। সরকারের পক্ষ থেকে গায়েবি মামলা দিত। আর এখন আমরা সরকারের পক্ষ থেকে কোনো মামলা দিচ্ছি না। সাধারণ লোকজন, ভুক্তভোগী লোকজন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ, তারা অন্যদের ব্যাপারে ঢালাও মামলা দিচ্ছে।’
তিনি বলেন, ‘ঢালাও মামলার একটা খুব মারাত্মক প্রকোপ দেশে দেখা দিয়েছে, এটি আমাদের অত্যন্ত বিব্রত করে। আমরা অনেক ধরনের আইনি সংস্কারের কথা ভাবছি। আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার কথা ভাবছি।…ওনাদের কাছে আমাদের একটা প্রত্যাশা যে ওনারা আইনগতভাবে কীভাবে বিষয়টি ট্যাকল (সামাল) করা যায়—পরামর্শ নিতে এসেছি। ওনারা পরামর্শ দেবেন, কাজ করে, রিসার্চ (গবেষণা) করে জানাবেন।’
বিচার বিভাগ সংস্কার কমিশনের কাজের অগ্রগতি নিয়ে আসিফ নজরুল বলেন, ‘আমরা ওই আইনটাকেই আরও বেশি যুগোপযোগী করার জন্য ওনাদের সহায়তা চেয়েছি। যাতে নেক্সট যে নিয়োগটা হবে সেটা যাতে আমরা আইনের ভিত্তিতে করতে পারি।’
বেসরকারি মানবাধিকার সংস্থা মানবাধিকার সংস্কৃতি ফাউন্ডেশনের (এমএসএফ) তথ্য অনুযায়ী, গত ৩ মাসে সারাদেশে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তাঁর সরকারের মন্ত্রী-এমপি এবং দলের নেতাকর্মীদের নামে গণহত্যা, হত্যা, গুম এবং অপহরণের অভিযোগে ৬০৬টি মামলা হয়েছে। এসব মামলায় ৫৭ হাজার ৭২৭ জনের নামে অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া, অজ্ঞাতনামা অভিযুক্ত করা হয়েছে ২ লাখ ১০ হাজার ৯৭০ জনকে।
ইরানের রাজধানী তেহরানে গত সোমবার (১৬ জুন) ইসরায়েলের হামলায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাসে কর্মরত কর্মকর্তাদের বাসভবনও আক্রান্ত হয়েছে। এর মধ্যে অন্তত একজন কর্মকর্তার বাড়িঘর ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। তবে হামলার সময় ওই কর্মকর্তা বাড়িতে না থাকায় প্রাণে বেঁচে গেছেন।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।