নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গতবছরের অক্টোবর মাসে পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে ২১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেশি। বাসস জানায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী- ২০২৩ সালের অক্টোবরে প্রবাসীরা ১ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসী বাংলাদেশিরা ৮ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিলো ৬ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এর আগে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আর্থিক বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংকারদের মতে, মূলত দুটি কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। প্রথমত, আমদানি বিলের আন্ডার-ইনভয়েসিং উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। আগে এ প্রক্রিয়ায় বড় অঙ্কের অর্থ সরিয়ে নেওয়া হলেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় কারণ, হুন্ডির মতো অনানুষ্ঠানিক মাধ্যমে অর্থপাচার অনেকটা কমেছে। ফলে হুন্ডিতে ডলারের চাহিদা কমে সরকারি চ্যানেলের মাধ্যমে বেশি ডলার আসতে শুরু করেছে।
আজ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্য বলছে, অক্টোবরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭ কোটি ৭৩ লাখ ডলার বা ৯২৭ কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে। পুরো মাসে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলারের বেশি। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৭২ কোটি ৬১ লাখ ৬০ হাজার ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে একটি ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৯৯ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৫৪ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৭১ লাখ ৭০ হাজার ডলার। তবে অক্টোবরে ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক। আর বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
এর আগে সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার (২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন) বা ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। আগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষ মাস জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার। তার আগের মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এছাড়া ওই অর্থবছরের এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।
প্রবাসী বাংলাদেশিরা ২০২৪ সালের অক্টোবর মাসে ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, যা গতবছরের অক্টোবর মাসে পাঠানো রেমিট্যান্স থেকে ২১ দশমিক ৮৩ শতাংশ বেশি। বাসস জানায়, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী- ২০২৩ সালের অক্টোবরে প্রবাসীরা ১ দশমিক ৯৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার রেমিট্যান্স দেশে পাঠিয়েছিলেন।
চলতি ২০২৪-২৫ অর্থবছরে জুলাই থেকে অক্টোবর পর্যন্ত প্রবাসী বাংলাদেশিরা ৮ দশমিক ৯৩ বিলিয়ন ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছেন, গত অর্থবছরের একই সময়ে যা ছিলো ৬ দশমিক ৮৭ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
এর আগে, ২০২৪ সালের সেপ্টেম্বরে দেশে রেমিট্যান্স এসেছে ২ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার।
আর্থিক বিশেষজ্ঞ ও ব্যাংকারদের মতে, মূলত দুটি কারণে রেমিট্যান্স প্রবাহ বেড়েছে। প্রথমত, আমদানি বিলের আন্ডার-ইনভয়েসিং উল্লেখযোগ্যভাবে হ্রাস পেয়েছে। আগে এ প্রক্রিয়ায় বড় অঙ্কের অর্থ সরিয়ে নেওয়া হলেও সাম্প্রতিক মাসগুলোতে এটি নিয়ন্ত্রণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় কারণ, হুন্ডির মতো অনানুষ্ঠানিক মাধ্যমে অর্থপাচার অনেকটা কমেছে। ফলে হুন্ডিতে ডলারের চাহিদা কমে সরকারি চ্যানেলের মাধ্যমে বেশি ডলার আসতে শুরু করেছে।
আজ কেন্দ্রীয় ব্যাংকের প্রকাশিত হালনাগাদ তথ্য বলছে, অক্টোবরে প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৭ কোটি ৭৩ লাখ ডলার বা ৯২৭ কোটি টাকার রেমিট্যান্স এসেছে। পুরো মাসে এসেছে ২৩৯ কোটি ৫০ লাখ ডলারের বেশি। রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন ব্যাংকের মাধ্যমে রেমিট্যান্স এসেছে ৭২ কোটি ৬১ লাখ ৬০ হাজার ডলার। বিশেষায়িত দুই ব্যাংকের মধ্যে একটি ব্যাংকের (কৃষি ব্যাংক) মাধ্যমে এসেছে ১১ কোটি ৯৯ লাখ ডলার। বেসরকারি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৫৪ কোটি ১৮ লাখ ৫০ হাজার ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৭১ লাখ ৭০ হাজার ডলার। তবে অক্টোবরে ৯টি ব্যাংকের মাধ্যমে কোনো রেমিট্যান্স আসেনি। এসব ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- রাষ্ট্রমালিকানাধীন বাংলাদেশ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক লিমিটেড বা বিডিবিএল, বিশেষায়িত রাজশাহী কৃষি উন্নয়ন ব্যাংক বা রাকাব। বেসরকারি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- কমিউনিটি ব্যাংক, সিটিজেন্স ব্যাংক, আইসিবি ইসলামিক ব্যাংক, পদ্মা ব্যাংক। আর বিদেশি ব্যাংকের মধ্যে রয়েছে- হাবিব ব্যাংক, ন্যাশনাল ব্যাংক অব পাকিস্তান এবং স্টেট ব্যাংক অব ইন্ডিয়া।
এর আগে সেপ্টেম্বরে আসে ২৪০ কোটি ৪৮ লাখ ডলার (২ দশমিক ৪০ বিলিয়ন) বা ২৮ হাজার ৮৫৬ কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে দেশে ১৯০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল। আগের ২০২৩-২৪ অর্থবছরের শেষ মাস জুন মাসে রেমিট্যান্স এসেছিল ২৫৪ কোটি ১৬ লাখ ডলার। তার আগের মে মাসে আসে ২২৫ কোটি ৩৮ লাখ ডলার। এছাড়া ওই অর্থবছরের এপ্রিলে ২০৪ কোটি ৪২ লাখ ডলার, মার্চে ১৯৯ কোটি ৭০ লাখ ডলার, ফেব্রুয়ারিতে ২১৬ কোটি ৪৫ লাখ ডলার এবং জানুয়ারিতে ২১১ কোটি ৩১ লাখ ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধনের জন্য ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ নামের অ্যাপ তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অত্যাধুনিক ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করেছে ফ্রান্স। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ভিসা প্রার্থী বাংলাদেশি আবেদনকারীদের উন্নত সেবা প্রদানের জন্য আবেদন কেন্দ্রটি চালু করা হয়।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রবাসী বাংলাদেশিরা যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা আছে বলে ইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
অবৈধ পথে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিতে গিয়ে লিবিয়ায় ধরা পড়া ১৭৬ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।