চট্টগ্রাম টেস্ট
বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রাম টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে স্বস্তি নিয়েই প্রথম দিনটা শেষ করেছে বাংলাদেশ। দুই স্পিনার নাঈম হাসান ও তাইজুল ইসলামের কল্যাণে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করা জিম্বাবুয়ে দিন শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে তুলেছে ২২৭ রান। অথচ, নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামসের দারুণ ব্যাটিংয়ে মাত্র ২ উইকেট হারিয়েই ১৭৭ রান তুলে ফেলেছিল জিম্বাবুয়ে। নাঈম ও তাইজুলের ঘূর্ণিতে স্কোরবোর্ডে আর ৪০ রান যোগ করতেই ৭ উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
জিম্বাবুয়ের ব্যাটিংয়ে ধস নেমেছিল অফ স্পিনার নাঈমের হাতেই। টানা দুই ওভারে ২ উইকেট তুলে নেন তিনি। এর মধ্যে একটি ছিল জিম্বাবুয়ের ইনিংসে সর্বোচ্চ রান করা শন উইলিয়ামসের উইকেট (৬৭)। অন্যটি অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিনের। এরপর দৃশ্যপটে হাজির হন বাঁ হাতি স্পিনার তাইজুল। পরপর দুই বলে ওয়েসলি মাধেভেরে ও রিচার্ড এনগারাকে ফিরিয়ে জিম্বাবুয়েকে বিপর্যয়ের মধ্যে ফেলে দেন তিনি। ৬০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল। নাঈম ২ উইকেট নিয়েছেন ৪২ রানে।
দিনের প্রথম দুই সেশনে বাংলাদেশের বোলিং ছিল বেশ সাদামাটা। মধ্যাহ্ন বিরতির আগ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের মাত্র ২ উইকেট তুলে নিতে পেরেছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। চট্টগ্রামে সকাল থেকে বেশ দারুণভাবেই বাংলাদেশের বোলিং সামলেছে ব্রায়ান বেনেট ও বেন কারেন জুটি। দুজনে রান তুলেছেন ওভারপ্রতি ৪ করে। বাংলাদেশকে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন তানজিম সাকিব। এই পেসারের অফ স্টাম্পের বাইরে থাকা বল কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন বেনেট। এই জুটি থেকে আসে ৪১ রান।
৭২ রানে জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটে। এরপর এক দারুণ জুটি গড়েন নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস। দুজন ৯০ রান যোগ করার পর আহত হয়ে মাঠ ত্যাগ করেন ওয়েলচ। যদিও এর আগেই ফিফটি তুলে নিয়েছিলেন তিনি। ওয়েলচের মাঠ ত্যাগের পর উইলিয়ামসের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আরভিন। তিনি বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। আরভিনকে জাকের আলীর ক্যাচ বানিয়ে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর শুরুটা করেন নাঈম মধ্যাহ্ন বিরতির পর। নাঈম ফেরান উইলিয়ামসকেও। তিনি ১৬৬ বলে করেন ৬৭ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে ২২৭/৯ (৮১ ওভার), শন উইলিয়াসন ৬৭, নিক ওয়েলচ ৫৪। তাইজুল ৫/৬০, নাঈম ২/৪২
চট্টগ্রাম টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে স্বস্তি নিয়েই প্রথম দিনটা শেষ করেছে বাংলাদেশ। দুই স্পিনার নাঈম হাসান ও তাইজুল ইসলামের কল্যাণে টসে জিতে প্রথমে ব্যাটিং করা জিম্বাবুয়ে দিন শেষে ৯ উইকেট হারিয়ে স্কোরবোর্ডে তুলেছে ২২৭ রান। অথচ, নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামসের দারুণ ব্যাটিংয়ে মাত্র ২ উইকেট হারিয়েই ১৭৭ রান তুলে ফেলেছিল জিম্বাবুয়ে। নাঈম ও তাইজুলের ঘূর্ণিতে স্কোরবোর্ডে আর ৪০ রান যোগ করতেই ৭ উইকেট হারিয়ে বসে তারা।
জিম্বাবুয়ের ব্যাটিংয়ে ধস নেমেছিল অফ স্পিনার নাঈমের হাতেই। টানা দুই ওভারে ২ উইকেট তুলে নেন তিনি। এর মধ্যে একটি ছিল জিম্বাবুয়ের ইনিংসে সর্বোচ্চ রান করা শন উইলিয়ামসের উইকেট (৬৭)। অন্যটি অধিনায়ক ক্রেইগ আরভিনের। এরপর দৃশ্যপটে হাজির হন বাঁ হাতি স্পিনার তাইজুল। পরপর দুই বলে ওয়েসলি মাধেভেরে ও রিচার্ড এনগারাকে ফিরিয়ে জিম্বাবুয়েকে বিপর্যয়ের মধ্যে ফেলে দেন তিনি। ৬০ রানে ৫ উইকেট নিয়েছেন তাইজুল। নাঈম ২ উইকেট নিয়েছেন ৪২ রানে।
দিনের প্রথম দুই সেশনে বাংলাদেশের বোলিং ছিল বেশ সাদামাটা। মধ্যাহ্ন বিরতির আগ পর্যন্ত জিম্বাবুয়ের মাত্র ২ উইকেট তুলে নিতে পেরেছিলেন বাংলাদেশি বোলাররা। চট্টগ্রামে সকাল থেকে বেশ দারুণভাবেই বাংলাদেশের বোলিং সামলেছে ব্রায়ান বেনেট ও বেন কারেন জুটি। দুজনে রান তুলেছেন ওভারপ্রতি ৪ করে। বাংলাদেশকে প্রথম ব্রেকথ্রু এনে দেন তানজিম সাকিব। এই পেসারের অফ স্টাম্পের বাইরে থাকা বল কাট করতে গিয়ে উইকেটের পেছনে ক্যাচ দেন বেনেট। এই জুটি থেকে আসে ৪১ রান।
৭২ রানে জিম্বাবুয়ের দ্বিতীয় উইকেটের পতন ঘটে। এরপর এক দারুণ জুটি গড়েন নিক ওয়েলচ ও শন উইলিয়ামস। দুজন ৯০ রান যোগ করার পর আহত হয়ে মাঠ ত্যাগ করেন ওয়েলচ। যদিও এর আগেই ফিফটি তুলে নিয়েছিলেন তিনি। ওয়েলচের মাঠ ত্যাগের পর উইলিয়ামসের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন আরভিন। তিনি বেশিক্ষণ টিকতে পারেননি। আরভিনকে জাকের আলীর ক্যাচ বানিয়ে বাংলাদেশের ঘুরে দাঁড়ানোর শুরুটা করেন নাঈম মধ্যাহ্ন বিরতির পর। নাঈম ফেরান উইলিয়ামসকেও। তিনি ১৬৬ বলে করেন ৬৭ রান।
সংক্ষিপ্ত স্কোর: জিম্বাবুয়ে ২২৭/৯ (৮১ ওভার), শন উইলিয়াসন ৬৭, নিক ওয়েলচ ৫৪। তাইজুল ৫/৬০, নাঈম ২/৪২
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।