বিডিজেন ডেস্ক
চট্টগ্রামে আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশনের ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিনাখরচে ডজন যুগলের বিয়েডজন যুগলের বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে। যৌতুক ও দেনমোহরের ভারমুক্ত বিয়ের উদাহরণ সৃষ্টি করতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিয়ে আপনার, খরচ আমাদের’ স্লোগানে শুভ বিবাহ’ শিরোনামের এই কর্মসূচি এ বছরের প্রথম পর্যায়ে ১৮ জানুয়ারি (শনিবার) বিয়ে হবে এক ডজন নব দম্পতির।
এ বিষয়ে আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, দেশের সকল জেলাসহ ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), সৌদি আরব, ঙুক্তরাজ্য—বিভিন্ন দেশ থেকে মোট আবেদনকারী ছিলেন ৫৯৫ দম্পতি। তারা সকলেই যৌতুক না নেওয়া ও মোহরানা আদায় করার বিষয়ে দৃঢ়সম্মতি জানিয়েছেন। আগামী শনিবার (১৮ জানুয়ারি) প্রথম পর্যায়ের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে। এরপর বাকি আরও ২৪ জন বর-কনের বিয়ে সম্পন্ন হবে দ্বিতীয় পর্যায়ে। দেশের আরেকটা বিভাগে, এই জানুয়ারিতেই।
তিনি বলেন, ‘যৌতুককে না বলুন’, এটা আমরা পরিবর্তন করেছি। নতুন স্লোগান তুলি, ‘যৌতুককে ঘৃণা করি’। অসহনীয়, লোক দেখানো মোহরানা বিষয়ে আওয়াজ তুলুন। সহজলভ্যে মোহরানা আদায় করি। এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ুক, দেশের প্রতিটা বিভাগে, জেলায়, প্রত্যন্ত অঞ্চলে।
উল্লেখ্য, সম্পূর্ণ বিনা খরচে বিয়ের আয়োজনে বর-কনের জন্য বিয়ের পোশাক থেকে শুরু করে বিয়ের আনুষাঙ্গিক সব কিছু দেওয়া হবে বিনামূল্যে। বিয়ের আয়োজনে বর-কনের পক্ষ থেকে ১০০ জন অতিথি খাওয়ানোর পাশাপাশি দেওয়া হবে কক্সবাজারে ফ্রি হানিমুন প্যাকেজও। শর্ত শুধু বিয়েটি যৌতুকবিহীন ও নির্ধারিত দেনমোহর নগদ পরিশোধ করতে হবে। সুন্নাহ অনুযায়ী অভিনব এই বিয়ের আয়োজন করেছে চট্টগ্রামের আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন। এই ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ৭টি সুবিধা। সেগুলো হলো—-
১. বিয়ের রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হয়নি বরকনে বা তার পরিবারকে।
২. বর কনের পোশাক দেবে সংস্থাটি।
৩. কনের সাজ, প্রসাধনী ও গয়নার ব্যবস্থাও হবে।
৪. প্রতি বিয়েতে ১০০ জন অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থাও থাকবে।
৫. কমিউনিটি সেন্টারের ভাড়া দেবে সংস্থাটি।
৬. বিবাহ পরবর্তী আকর্ষণ হিসেবে আছে কক্সবাজারে হানিমুনের সুযোগ।
৭. বিয়ের পর নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে আছে ফ্রি কাউন্সিলিং সেবার ব্যবস্থা।
চট্টগ্রামে আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশনের ‘প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীতে বিনাখরচে ডজন যুগলের বিয়েডজন যুগলের বিয়ের আয়োজন করা হয়েছে। যৌতুক ও দেনমোহরের ভারমুক্ত বিয়ের উদাহরণ সৃষ্টি করতে এমন উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বিয়ে আপনার, খরচ আমাদের’ স্লোগানে শুভ বিবাহ’ শিরোনামের এই কর্মসূচি এ বছরের প্রথম পর্যায়ে ১৮ জানুয়ারি (শনিবার) বিয়ে হবে এক ডজন নব দম্পতির।
এ বিষয়ে আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান প্রকৌশলী মুহাম্মদ নাছির উদ্দিন বলেন, দেশের সকল জেলাসহ ভারত, সংযুক্ত আরব আমিরাত (ইউএই), সৌদি আরব, ঙুক্তরাজ্য—বিভিন্ন দেশ থেকে মোট আবেদনকারী ছিলেন ৫৯৫ দম্পতি। তারা সকলেই যৌতুক না নেওয়া ও মোহরানা আদায় করার বিষয়ে দৃঢ়সম্মতি জানিয়েছেন। আগামী শনিবার (১৮ জানুয়ারি) প্রথম পর্যায়ের বিয়ের অনুষ্ঠান হবে। এরপর বাকি আরও ২৪ জন বর-কনের বিয়ে সম্পন্ন হবে দ্বিতীয় পর্যায়ে। দেশের আরেকটা বিভাগে, এই জানুয়ারিতেই।
তিনি বলেন, ‘যৌতুককে না বলুন’, এটা আমরা পরিবর্তন করেছি। নতুন স্লোগান তুলি, ‘যৌতুককে ঘৃণা করি’। অসহনীয়, লোক দেখানো মোহরানা বিষয়ে আওয়াজ তুলুন। সহজলভ্যে মোহরানা আদায় করি। এই আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ুক, দেশের প্রতিটা বিভাগে, জেলায়, প্রত্যন্ত অঞ্চলে।
উল্লেখ্য, সম্পূর্ণ বিনা খরচে বিয়ের আয়োজনে বর-কনের জন্য বিয়ের পোশাক থেকে শুরু করে বিয়ের আনুষাঙ্গিক সব কিছু দেওয়া হবে বিনামূল্যে। বিয়ের আয়োজনে বর-কনের পক্ষ থেকে ১০০ জন অতিথি খাওয়ানোর পাশাপাশি দেওয়া হবে কক্সবাজারে ফ্রি হানিমুন প্যাকেজও। শর্ত শুধু বিয়েটি যৌতুকবিহীন ও নির্ধারিত দেনমোহর নগদ পরিশোধ করতে হবে। সুন্নাহ অনুযায়ী অভিনব এই বিয়ের আয়োজন করেছে চট্টগ্রামের আলহাজ্ব শামসুল হক ফাউন্ডেশন। এই ব্যবস্থাপনায় রয়েছে ৭টি সুবিধা। সেগুলো হলো—-
১. বিয়ের রেজিস্ট্রেশন ফি দিতে হয়নি বরকনে বা তার পরিবারকে।
২. বর কনের পোশাক দেবে সংস্থাটি।
৩. কনের সাজ, প্রসাধনী ও গয়নার ব্যবস্থাও হবে।
৪. প্রতি বিয়েতে ১০০ জন অতিথির আপ্যায়নের ব্যবস্থাও থাকবে।
৫. কমিউনিটি সেন্টারের ভাড়া দেবে সংস্থাটি।
৬. বিবাহ পরবর্তী আকর্ষণ হিসেবে আছে কক্সবাজারে হানিমুনের সুযোগ।
৭. বিয়ের পর নতুন পরিবেশে মানিয়ে নিতে আছে ফ্রি কাউন্সিলিং সেবার ব্যবস্থা।
শিক্ষার্থীদের তীব্র প্রতিবাদের মুখে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ইসলামী ছাত্রশিবিরের টানানো একাত্তরে মানবতাবিরোধী অপরাধে দণ্ডিতদের ছবি সরিয়ে নিয়েছে প্রশাসন।
২০২৪ সালের ঐতিহাসিক জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের গুরুত্বপূর্ণ দলিল জুলাই ঘোষণাপত্র পাঠ করেছেন অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস। এই সনদে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের রাষ্ট্রীয় ও সাংবিধানিক স্বীকৃতিসহ নানা অঙ্গীকার তুলে ধরা হয়েছে।
অন্তর্বর্তী সরকার ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন আয়োজন করতে চায়। এ জন্য অন্তর্বর্তী সরকারের পক্ষ থেকে প্রধান নির্বাচন কমিশনারের কাছে চিঠি পাঠানো হবে। যেন নির্বাচন কমিশন আগামী রমজানের আগে, ২০২৬ সালের ফেব্রুয়ারি মাসে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।
‘জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবস ২০২৫’ উপলক্ষে একটি স্মারক ডাকটিকিট, উদ্বোধনী খাম ও সিলমোহর অবমুক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।