বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশে শান্তিপূর্ণ সভা–সমাবেশের অধিকার যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার। সেই সঙ্গে কোনো বিক্ষোভই সহিংস পন্থায় দমন করা উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে করা একটি প্রশ্নের জবাবে ম্যাথু মিলার এ কথা বলেন।
সম্প্রতি আওয়ামী লীগের এক সমাবেশে বাধা, নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর আক্রমণ, সাংবাদিকদের কারাগারে পাঠানো ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশাধিকার বাতিল করা সংক্রান্ত কিছু বিষয় নিয়ে ব্রিফিংয়ে মিলারের বক্তব্য জানতে চান এক নারী সাংবাদিক।
ওই সাংবাদিক তাঁর প্রশ্নে আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচকেরা ইঙ্গিত দিচ্ছেন যে, ‘১৫ আগস্টের শিক্ষার্থীদের মনসুন রেভল্যুশন’ নামের একটি আন্দোলন দেশকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিচ্ছে, যেখান থেকে এখনকার সব পরিস্থিতির সূচনা হয়েছিল। আমরা শুনেছি, এ মঞ্চ (পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিং) থেকে এ দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এর সমালোচনাও করেছেন। এসব বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে মুখপাত্রের (মিলার) কোনো যোগাযোগ হয়েছে কি না।
জবাবে ম্যাথু মিলার বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগের বিষয়ে এখান থেকে কিছু বলতে চান না তিনি। তবে তারা বিশ্বের সব দেশের মতোই বাংলাদেশের সরকারকেও এটি স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের অধিকার সমর্থন করে এবং এমন বিক্ষোভ কোনো সরকারেরই সহিংস পন্থায় দমন করা উচিত নয়।
ব্রিফিংয়ে ওই সাংবাদিক দাবি করেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ক্রমবর্ধমান হামলা হচ্ছে। এ অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান থেকে ‘সেক্যুলার’ (ধর্মনিরপেক্ষ) শব্দ বাদ দিতে চাপ দিয়েছেন। এ বিষয়ে মিলারের কিছু বলার আছে কি না।
এ সময় মুখপাত্র মিলার বলেন, ‘আমি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা (যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে) করব এবং এ নিয়ে কিছু বলার আছে কি না, দেখব।’
বাংলাদেশসহ বিশ্বের সব দেশে শান্তিপূর্ণ সভা–সমাবেশের অধিকার যুক্তরাষ্ট্র সমর্থন করে বলে জানিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র দপ্তরের মুখপাত্র ম্যাথু মিলার। সেই সঙ্গে কোনো বিক্ষোভই সহিংস পন্থায় দমন করা উচিত নয় বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
ওয়াশিংটনে স্থানীয় সময় সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে বাংলাদেশ প্রসঙ্গে করা একটি প্রশ্নের জবাবে ম্যাথু মিলার এ কথা বলেন।
সম্প্রতি আওয়ামী লীগের এক সমাবেশে বাধা, নারী ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের লোকজনের ওপর আক্রমণ, সাংবাদিকদের কারাগারে পাঠানো ও গণমাধ্যমকর্মীদের প্রবেশাধিকার বাতিল করা সংক্রান্ত কিছু বিষয় নিয়ে ব্রিফিংয়ে মিলারের বক্তব্য জানতে চান এক নারী সাংবাদিক।
ওই সাংবাদিক তাঁর প্রশ্নে আরও বলেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সমালোচকেরা ইঙ্গিত দিচ্ছেন যে, ‘১৫ আগস্টের শিক্ষার্থীদের মনসুন রেভল্যুশন’ নামের একটি আন্দোলন দেশকে আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নিচ্ছে, যেখান থেকে এখনকার সব পরিস্থিতির সূচনা হয়েছিল। আমরা শুনেছি, এ মঞ্চ (পররাষ্ট্র দপ্তরের ব্রিফিং) থেকে এ দপ্তরের উপমুখপাত্র বেদান্ত প্যাটেল এর সমালোচনাও করেছেন। এসব বিষয়ে বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের সঙ্গে মুখপাত্রের (মিলার) কোনো যোগাযোগ হয়েছে কি না।
জবাবে ম্যাথু মিলার বলেন, ব্যক্তিগত পর্যায়ের কূটনৈতিক যোগাযোগের বিষয়ে এখান থেকে কিছু বলতে চান না তিনি। তবে তারা বিশ্বের সব দেশের মতোই বাংলাদেশের সরকারকেও এটি স্পষ্ট করে দিয়েছেন যে, যুক্তরাষ্ট্র শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভের অধিকার সমর্থন করে এবং এমন বিক্ষোভ কোনো সরকারেরই সহিংস পন্থায় দমন করা উচিত নয়।
ব্রিফিংয়ে ওই সাংবাদিক দাবি করেন, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের ওপর ক্রমবর্ধমান হামলা হচ্ছে। এ অবস্থায় অ্যাটর্নি জেনারেল সংবিধান থেকে ‘সেক্যুলার’ (ধর্মনিরপেক্ষ) শব্দ বাদ দিতে চাপ দিয়েছেন। এ বিষয়ে মিলারের কিছু বলার আছে কি না।
এ সময় মুখপাত্র মিলার বলেন, ‘আমি বিষয়টি নিয়ে আলোচনা (যুক্তরাষ্ট্রের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে) করব এবং এ নিয়ে কিছু বলার আছে কি না, দেখব।’
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।
জুলাই ঘোষণাপত্র ৫ আগস্টের মধ্যে ঘোষণা করা হবে বলে জানিয়েছেন তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা মাহফুজ আলম। শুক্রবার দিবাগত রাত ১২টার দিকে এক ফেসবুক পোস্টে এ তথ্য জানান তিনি।
২০২৪ সালের জুলাই আন্দোলনের পর থেকে বাংলাদেশের বিনোদন জগতের শিল্পীদের মধ্যে তৈরি হয়েছে বিভাজন। সেই বিভাজনের রেশ এখনো কাটেনি। সুযোগ পেলেই একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলতে পিছপা হচ্ছেন না অনেকে। সম্প্রতি সোশ্যাল মিডিয়ায় ভার্চুয়াল বিবাদে জড়িয়েছেন অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন ও সোহানা সাবা।
যুক্তরাষ্ট্রে অবৈধভাবে অবস্থানের অভিযোগে আটক হওয়া বাংলাদেশের একদল নাগরিককে ঢাকায় পাঠিয়ে দিচ্ছে দেশটির সরকার। একটি সামরিক বিমানে আজ শনিবার (২ আগস্ট) তাদের ঢাকা পৌঁছানোর কথা রয়েছে।