বিডিজেন ডেস্ক
১১তম গ্রেডে বেতন এবং প্রধান শিক্ষকের শতভাগ পদে পদোন্নতি ও উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসনের দাবিতে মহাসমাবেশে জড়ো হয়েছেন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকেরা।
আজ শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল ১০টায় রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়। সহকারী শিক্ষকদের ৬টি সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই সমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে। এই সমাবেশে সারাদেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক প্রাথমিক শিক্ষক যোগ দিয়েছেন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি শামসুদ্দীন মাসুদ বলেন, আমাদের সহকারী শিক্ষকদের ইতিহাস খুব পুরনো না হলেও একেবারে কম নয়। ২০১৩ সাল থেকে এটা শুরু হয়। আমাদের অর্জন নেহায়েত কম নয়। তবে বেতন বৈষম্য আজও দূর হয়নি। আমাদের মূল দাবি না মানলে এই শহীদ মিনার থেকে আরও কঠোর কর্মসূচি আসবে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত সরকারের সময়ে রাতের অন্ধকারে আমাকে জঙ্গি তকমা দিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বর্তমানেও আমাদের রাজনৈতিক ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। আমরা কোনো দলের নই। আমরা শুধু আমাদের দাবি আদায়ে এখানে এসেছি। দাবি মেনে নিলে এই মঞ্চ থেকে সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে আমরা চলে যাব।’
জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ফাউন্ডেশনের সভাপতি শাহিনুর আক্তার বলেন, বাংলাদেশে শিক্ষকেরা শুধু শ্রেনিকক্ষে পাঠদানই করেন না। বরং তারা আরও অনেক কাজ করে থাকেন। কিন্তু তাঁরা অবহেলিত। সারা বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশে শিক্ষকদের বেতন অত্যন্ত কম। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই। আমাদের দাবি না মানলে কঠোর থেকে কঠোরতর কর্মসূচি আসবে।
মহাসমাবেশে শিক্ষক নেতারা জানান, ৩ দফা দাবিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকেরা গত মে মাসের শেষ দিকে লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করেন। সে সময় শিক্ষক নেতাদের ডেকে বৈঠক করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। বৈঠকে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস পেয়ে কর্মসূচি স্থগিত করা হয়। কিন্তু গত কয়েক মাসেও দাবি-দাওয়া পূরণের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
শিক্ষকেরা বলেন, প্রাথমিকের একজন সহকারী শিক্ষক তৃতীয় শ্রেনীর কর্মচারীর সমমানের বেতন পান। তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীদের কাছ থেকে প্রথম শ্রেনীর নাগরিক আশা করা যায় না। তাই উন্নত জাতি গড়তে হলে এই শিক্ষকদের সম্মান দিতে হবে। তাদের প্রতি হয়ে আসা সকল বৈষম্য দূর করতে হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পৌনে ৪ লাখেরও বেশি শিক্ষক কর্মরত। তাদের মধ্যে সর্বশেষ প্রধান শিক্ষকদের বেতন বাড়িয়ে দশম গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে। এ ছাড়া, সহকারী শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১৩তম।
১১তম গ্রেডে বেতন এবং প্রধান শিক্ষকের শতভাগ পদে পদোন্নতি ও উচ্চতর গ্রেড পাওয়ার জটিলতা নিরসনের দাবিতে মহাসমাবেশে জড়ো হয়েছেন প্রাথমিক সহকারী শিক্ষকেরা।
আজ শনিবার (৩০ আগস্ট) সকাল ১০টায় রাজধানী ঢাকার কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে সমবেত কণ্ঠে জাতীয় সংগীত গাওয়ার মধ্য দিয়ে সমাবেশ শুরু হয়। সহকারী শিক্ষকদের ৬টি সংগঠনের সমন্বয়ে গঠিত প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ঐক্য পরিষদের ব্যানারে এই সমাবেশ আয়োজন করা হয়েছে। এই সমাবেশে সারাদেশ থেকে আসা বিপুলসংখ্যক প্রাথমিক শিক্ষক যোগ দিয়েছেন।
বাংলাদেশ প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সমিতির সভাপতি শামসুদ্দীন মাসুদ বলেন, আমাদের সহকারী শিক্ষকদের ইতিহাস খুব পুরনো না হলেও একেবারে কম নয়। ২০১৩ সাল থেকে এটা শুরু হয়। আমাদের অর্জন নেহায়েত কম নয়। তবে বেতন বৈষম্য আজও দূর হয়নি। আমাদের মূল দাবি না মানলে এই শহীদ মিনার থেকে আরও কঠোর কর্মসূচি আসবে।
তিনি আরও বলেন, ‘বিগত সরকারের সময়ে রাতের অন্ধকারে আমাকে জঙ্গি তকমা দিয়ে তুলে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। বর্তমানেও আমাদের রাজনৈতিক ট্যাগ দেওয়া হচ্ছে। আমরা কোনো দলের নই। আমরা শুধু আমাদের দাবি আদায়ে এখানে এসেছি। দাবি মেনে নিলে এই মঞ্চ থেকে সরকারকে ধন্যবাদ জানিয়ে আমরা চলে যাব।’
জাতীয় প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক ফাউন্ডেশনের সভাপতি শাহিনুর আক্তার বলেন, বাংলাদেশে শিক্ষকেরা শুধু শ্রেনিকক্ষে পাঠদানই করেন না। বরং তারা আরও অনেক কাজ করে থাকেন। কিন্তু তাঁরা অবহেলিত। সারা বিশ্বের তুলনায় বাংলাদেশে শিক্ষকদের বেতন অত্যন্ত কম। আমরা এই বৈষম্যের অবসান চাই। আমাদের দাবি না মানলে কঠোর থেকে কঠোরতর কর্মসূচি আসবে।
মহাসমাবেশে শিক্ষক নেতারা জানান, ৩ দফা দাবিতে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকেরা গত মে মাসের শেষ দিকে লাগাতার কর্মবিরতি শুরু করেন। সে সময় শিক্ষক নেতাদের ডেকে বৈঠক করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার। বৈঠকে দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাস পেয়ে কর্মসূচি স্থগিত করা হয়। কিন্তু গত কয়েক মাসেও দাবি-দাওয়া পূরণের কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়া হয়নি।
শিক্ষকেরা বলেন, প্রাথমিকের একজন সহকারী শিক্ষক তৃতীয় শ্রেনীর কর্মচারীর সমমানের বেতন পান। তৃতীয় শ্রেণীর কর্মচারীদের কাছ থেকে প্রথম শ্রেনীর নাগরিক আশা করা যায় না। তাই উন্নত জাতি গড়তে হলে এই শিক্ষকদের সম্মান দিতে হবে। তাদের প্রতি হয়ে আসা সকল বৈষম্য দূর করতে হবে।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্যমতে, বর্তমানে দেশে ৬৫ হাজারের বেশি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পৌনে ৪ লাখেরও বেশি শিক্ষক কর্মরত। তাদের মধ্যে সর্বশেষ প্রধান শিক্ষকদের বেতন বাড়িয়ে দশম গ্রেডে উন্নীত করা হয়েছে। এ ছাড়া, সহকারী শিক্ষকদের বেতন গ্রেড ১৩তম।
আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রবাসী বাংলাদেশিদের নিবন্ধনের জন্য ‘পোস্টাল ভোট বিডি’ নামের অ্যাপ তৈরি হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ।
বাংলাদেশের রাজধানী ঢাকায় অত্যাধুনিক ভিসা আবেদন কেন্দ্র চালু করেছে ফ্রান্স। স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি ভিসা প্রার্থী বাংলাদেশি আবেদনকারীদের উন্নত সেবা প্রদানের জন্য আবেদন কেন্দ্রটি চালু করা হয়।
আসন্ন ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রবাসী বাংলাদেশিরা ভোট দেবেন বলে সিদ্ধান্ত নিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। প্রবাসী বাংলাদেশিরা যাতে ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারে সে জন্য সর্বাত্মক প্রচেষ্টা আছে বলে ইসির কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।
অবৈধ পথে ইউরোপের বিভিন্ন দেশে পাড়ি দিতে গিয়ে লিবিয়ায় ধরা পড়া ১৭৬ জন বাংলাদেশি দেশে ফিরেছেন।