প্রতিবেদক, বিডিজেন
বিমানের টিকিটের ‘অস্বাভাবিক’ মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তদন্ত শুরু করেছে ৭ সদস্যের কমিটি।
তদন্তের অংশ হিসেবে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ১৬টি এয়ারলাইনসের মনোনীত জেনারেল সেলস এজেন্টের (জিএসএ) সঙ্গে বৈঠক করে কমিটি।
বৈঠক শেষে তদন্ত কমিটির সভাপতি স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান, তাদের টিকিটের মূল্য অনেক বেশি পড়ে যায়। এ বিষয়ে আইনকানুন আছে, বিধি আছে। কিছু প্রতিপালন হচ্ছে, কিছু হচ্ছে না। কিছু কিছু মানুষের দুর্বৃত্তপনা আছে। আমরা এ জিনিস অনুসন্ধানের জন্য বসছি।’
নাসিমুল গনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন এয়ারলাইনসের স্থানীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসেছি তাদের অভিজ্ঞতা জানার জন্য। আমাদের অনুসন্ধান যাতে ফলপ্রসূ হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মতো করে আমরা তদন্ত করব। সবার কথা শুনতে চাই। বোঝার চেষ্টা করছি, কীভাবে সমস্যা উত্তরণ করে অন্য দেশের সমান খরচে নামাতে পারি।’
স্বরাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, ‘তদন্ত কমিটির কাজ ভাড়া নির্ধারণ নয়, শুধু তদন্ত করা।’
বিগত ৬ মাসে বিমানের টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে ৬ ফেব্রুয়ারি ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
তদন্ত কমিটির সভাপতি করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনিকে। কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে বলে কথা রয়েছে। কমিটি সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা ব্যক্তিকে শাস্তির জন্য সুপারিশ করবে। কমিটি বুধবার প্রথম বৈঠক করল।
বিমান ভাড়ার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও মজুতদারি বন্ধের দাবিতে গত ২৬ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করেছিল অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্ট অব বাংলাদেশ (আটাব)।
সংগঠনটির দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন খাতে চলমান অন্যতম বড় সমস্যা বিমানের টিকিটের অতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধি। এর নেপথ্যে অন্যতম প্রধান কারণ নাম ছাড়া একসঙ্গে অনেক টিকিট বুকিং দিয়ে রাখা।
বিমানের টিকিটের ‘অস্বাভাবিক’ মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে তদন্ত শুরু করেছে ৭ সদস্যের কমিটি।
তদন্তের অংশ হিসেবে বুধবার (১৯ ফেব্রুয়ারি) সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে ১৬টি এয়ারলাইনসের মনোনীত জেনারেল সেলস এজেন্টের (জিএসএ) সঙ্গে বৈঠক করে কমিটি।
বৈঠক শেষে তদন্ত কমিটির সভাপতি স্বরাষ্ট্রসচিব নাসিমুল গনি সাংবাদিকদের বলেন, ‘বাংলাদেশ থেকে মধ্যপ্রাচ্যে যারা যান, তাদের টিকিটের মূল্য অনেক বেশি পড়ে যায়। এ বিষয়ে আইনকানুন আছে, বিধি আছে। কিছু প্রতিপালন হচ্ছে, কিছু হচ্ছে না। কিছু কিছু মানুষের দুর্বৃত্তপনা আছে। আমরা এ জিনিস অনুসন্ধানের জন্য বসছি।’
নাসিমুল গনি আরও বলেন, ‘বিভিন্ন এয়ারলাইনসের স্থানীয় প্রতিনিধিদের সঙ্গে বসেছি তাদের অভিজ্ঞতা জানার জন্য। আমাদের অনুসন্ধান যাতে ফলপ্রসূ হয়।’
তিনি বলেন, ‘আমাদের মতো করে আমরা তদন্ত করব। সবার কথা শুনতে চাই। বোঝার চেষ্টা করছি, কীভাবে সমস্যা উত্তরণ করে অন্য দেশের সমান খরচে নামাতে পারি।’
স্বরাষ্ট্রসচিব আরও বলেন, ‘তদন্ত কমিটির কাজ ভাড়া নির্ধারণ নয়, শুধু তদন্ত করা।’
বিগত ৬ মাসে বিমানের টিকিটের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের চিহ্নিত করতে ৬ ফেব্রুয়ারি ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করে প্রবাসীকল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রণালয়।
তদন্ত কমিটির সভাপতি করা হয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব নাসিমুল গনিকে। কমিটি আগামী ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে প্রতিবেদন জমা দেবে বলে কথা রয়েছে। কমিটি সংশ্লিষ্ট সংস্থা বা ব্যক্তিকে শাস্তির জন্য সুপারিশ করবে। কমিটি বুধবার প্রথম বৈঠক করল।
বিমান ভাড়ার অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধি ও মজুতদারি বন্ধের দাবিতে গত ২৬ জানুয়ারি সংবাদ সম্মেলন করেছিল অ্যাসোসিয়েশন অব ট্রাভেল এজেন্ট অব বাংলাদেশ (আটাব)।
সংগঠনটির দাবি, সাম্প্রতিক সময়ে বাংলাদেশের বেসামরিক বিমান পরিবহন খাতে চলমান অন্যতম বড় সমস্যা বিমানের টিকিটের অতিরিক্ত মূল্যবৃদ্ধি। এর নেপথ্যে অন্যতম প্রধান কারণ নাম ছাড়া একসঙ্গে অনেক টিকিট বুকিং দিয়ে রাখা।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।