
বিডিজেন ডেস্ক

বাংলাদেশিদের জন্য ই-ভিসা চালু করতে যাচ্ছে থাইল্যান্ড। সাধারণ পাসপোর্টধারীদের জন্য ২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি থেকে এ সুবিধা চালু হবে।
এখন থেকে সরকারি পাসপোর্টধারীদের আর থাই ভিসা লাগবে না। আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ভিসা ছাড়াই সরকারি পাসপোর্টে থাইল্যান্ড ভ্রমণ করা যাবে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ঢাকার থাই দূতাবাস।
এতে জানানো হয়, আবেদন পূরণ এবং প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করে www.thaievisa.go.th ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাসপোর্ট জমা দেওয়া ছাড়াই ভিসার আবেদন করা যাবে। নতুন এ ব্যবস্থার মাধ্যমে আবেদনকারী ভিসা পেয়েছেন কি না, তা ই-মেইলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। ই-মেইলে পাঠানো ভিসার অনুলিপি প্রিন্ট করে থাইল্যান্ড প্রবেশের সময়ে ইমিগ্রেশনে দেখাতে হবে।
কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে বাংলাদেশিরা ই-ভিসা ওয়েবসাইট থেকে ভিসা মূল্য সরাসরি পরিশোধ করতে পারবেন না। ওয়েবসাইটে ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর সিস্টেম থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিসা মূল্য জমা দেওয়ার দিকনির্দেশনা আসবে। সেই নির্দেশনা অনুসরণ করে আবেদনকারীকে ঢাকায় থাই দূতাবাসের ব্যাংক হিসাবে www.combank.net.bd/thaievisa ওয়েব ঠিকানার মাধ্যমে নির্ধারিত অর্থ স্থানান্তর করতে হবে। এরপর ব্যাংকে অর্থ জমা দেওয়ার প্রমাণ যাচাইয়ের জন্য থাই ই-ভিসা ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। ব্যাংকে নগদ অর্থ জমা দেওয়ার মাধ্যমে ভিসা ফি নেওয়া হবে না।
দূতাবাস জানায়, ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ই-ভিসা প্রক্রিয়াকরণ করা হবে। ই-ভিসা প্রক্রিয়ায় স্থানান্তরের জন্য দূতাবাস বিদ্যমান আবেদন কেন্দ্রে ভিসা আবেদন গ্রহণ আগামী ২৪ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ করে দেবে। বিস্তারিত তথ্য ঢাকার থাই দূতাবাসের ফেসবুক পেজে দেওয়া হয়েছে।

বাংলাদেশিদের জন্য ই-ভিসা চালু করতে যাচ্ছে থাইল্যান্ড। সাধারণ পাসপোর্টধারীদের জন্য ২০২৫ সালের ২ জানুয়ারি থেকে এ সুবিধা চালু হবে।
এখন থেকে সরকারি পাসপোর্টধারীদের আর থাই ভিসা লাগবে না। আগামী ১৯ ডিসেম্বর থেকে ভিসা ছাড়াই সরকারি পাসপোর্টে থাইল্যান্ড ভ্রমণ করা যাবে।
সোমবার (১৬ ডিসেম্বর) এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় ঢাকার থাই দূতাবাস।
এতে জানানো হয়, আবেদন পূরণ এবং প্রয়োজনীয় নথি আপলোড করে www.thaievisa.go.th ওয়েবসাইটের মাধ্যমে পাসপোর্ট জমা দেওয়া ছাড়াই ভিসার আবেদন করা যাবে। নতুন এ ব্যবস্থার মাধ্যমে আবেদনকারী ভিসা পেয়েছেন কি না, তা ই-মেইলের মাধ্যমে জানতে পারবেন। ই-মেইলে পাঠানো ভিসার অনুলিপি প্রিন্ট করে থাইল্যান্ড প্রবেশের সময়ে ইমিগ্রেশনে দেখাতে হবে।
কিছু সীমাবদ্ধতার কারণে বাংলাদেশিরা ই-ভিসা ওয়েবসাইট থেকে ভিসা মূল্য সরাসরি পরিশোধ করতে পারবেন না। ওয়েবসাইটে ভিসা আবেদন জমা দেওয়ার পর সিস্টেম থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে ভিসা মূল্য জমা দেওয়ার দিকনির্দেশনা আসবে। সেই নির্দেশনা অনুসরণ করে আবেদনকারীকে ঢাকায় থাই দূতাবাসের ব্যাংক হিসাবে www.combank.net.bd/thaievisa ওয়েব ঠিকানার মাধ্যমে নির্ধারিত অর্থ স্থানান্তর করতে হবে। এরপর ব্যাংকে অর্থ জমা দেওয়ার প্রমাণ যাচাইয়ের জন্য থাই ই-ভিসা ওয়েবসাইটে আপলোড করতে হবে। ব্যাংকে নগদ অর্থ জমা দেওয়ার মাধ্যমে ভিসা ফি নেওয়া হবে না।
দূতাবাস জানায়, ১০ কার্যদিবসের মধ্যে ই-ভিসা প্রক্রিয়াকরণ করা হবে। ই-ভিসা প্রক্রিয়ায় স্থানান্তরের জন্য দূতাবাস বিদ্যমান আবেদন কেন্দ্রে ভিসা আবেদন গ্রহণ আগামী ২৪ ডিসেম্বর থেকে বন্ধ করে দেবে। বিস্তারিত তথ্য ঢাকার থাই দূতাবাসের ফেসবুক পেজে দেওয়া হয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।