প্রতিবেদক, বিডিজেন
কুমিল্লার মুরাদনগরে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও নিগ্রহের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মশালমিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট। রোববার (২৯ জুন) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে মিছিল শুরু হয়ে শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার এ ঘটনার দায়ভার এড়াতে পারে না বলে মন্তব্য করেন গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতারা।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি সালমান সিদ্দিকী বলেন, ‘বিগত আওয়ামী আমলে তনু, খাদিজাসহ অসংখ্য নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। কিন্তু তাদের বিচার হয়নি। আমরা আশা করেছিলাম, ৫ আগস্ট–পরবর্তী বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার নারীদের সেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরেও দেখলাম নারীরা ঘরে-বাইরে কোথাও নিরাপদ নন। এই সরকারের আমলেও আছিয়া, লামিয়া এবং কুমিল্লার মুরাদনগরের ঘটনাসহ অসংখ্য ঘটনা ঘটছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফলে নারীদের জন্য অনিরাপদ পরিবেশ দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা এসব ঘটনায় অবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি অমল ত্রিপুরা বলেন, ‘মুরাদনগরের ঘটনা নতুন কোনো ঘটনা নয়। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলেও কীভাবে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তা আমরা দেখেছি। কিছুদিন আগেও পার্বত্য চট্টগ্রামের মহালছড়ি এলাকায় মায়ের হাত থেকে শিশুকে কেড়ে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে। এটা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। নতুন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে আমরা এমন ঘটনা প্রত্যাশা করি না।’
সমাবেশে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য মার্জিয়া প্রভা বলেন, ‘নারী প্রসঙ্গটি একটি লিটমাস পেপারের মতো। একটা রাষ্ট্র, সংগঠন, সমাজ কিংবা একটি পরিবার জনগণের পক্ষে কি না, জনবান্ধব কি না—তা নারী বিষয়ে তাদের অবস্থানের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। ফ্যাসিবাদী সরকারকে উৎখাত করার পরেও আমরা বারবার নারীবিরোধী টোকেন পেয়েছি। তনু, মুনিয়া, আছিয়াসহ এমন অনেক ঘটনা আছে।’
কুমিল্লার মুরাদনগরে এক প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণ ও নিগ্রহের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মশালমিছিল করেছে গণতান্ত্রিক ছাত্র জোট। রোববার (২৯ জুন) রাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসি থেকে মিছিল শুরু হয়ে শাহবাগ প্রদক্ষিণ করে রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে এসে শেষ হয়।
অন্তর্বর্তী সরকার এ ঘটনার দায়ভার এড়াতে পারে না বলে মন্তব্য করেন গণতান্ত্রিক ছাত্র জোটের নেতারা।
সমাবেশে কেন্দ্রীয় ছাত্র ফ্রন্টের সভাপতি সালমান সিদ্দিকী বলেন, ‘বিগত আওয়ামী আমলে তনু, খাদিজাসহ অসংখ্য নারী ধর্ষণের শিকার হয়েছেন। কিন্তু তাদের বিচার হয়নি। আমরা আশা করেছিলাম, ৫ আগস্ট–পরবর্তী বাংলাদেশে অন্তর্বর্তী সরকার নারীদের সেই নিরাপত্তা নিশ্চিত করবে। কিন্তু এই সরকার ক্ষমতা গ্রহণের পরেও দেখলাম নারীরা ঘরে-বাইরে কোথাও নিরাপদ নন। এই সরকারের আমলেও আছিয়া, লামিয়া এবং কুমিল্লার মুরাদনগরের ঘটনাসহ অসংখ্য ঘটনা ঘটছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘এসব ঘটনার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না। ফলে নারীদের জন্য অনিরাপদ পরিবেশ দিনে দিনে বৃদ্ধি পাচ্ছে। আমরা এসব ঘটনায় অবিলম্বে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানাই।’
পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের কেন্দ্রীয় সভাপতি অমল ত্রিপুরা বলেন, ‘মুরাদনগরের ঘটনা নতুন কোনো ঘটনা নয়। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের আমলেও কীভাবে গণধর্ষণের ঘটনা ঘটেছে, তা আমরা দেখেছি। কিছুদিন আগেও পার্বত্য চট্টগ্রামের মহালছড়ি এলাকায় মায়ের হাত থেকে শিশুকে কেড়ে নিয়ে দলবদ্ধ ধর্ষণ করা হয়েছে। এটা বিচ্ছিন্ন কোনো ঘটনা নয়। নতুন বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে আমরা এমন ঘটনা প্রত্যাশা করি না।’
সমাবেশে গণতান্ত্রিক অধিকার কমিটির সদস্য মার্জিয়া প্রভা বলেন, ‘নারী প্রসঙ্গটি একটি লিটমাস পেপারের মতো। একটা রাষ্ট্র, সংগঠন, সমাজ কিংবা একটি পরিবার জনগণের পক্ষে কি না, জনবান্ধব কি না—তা নারী বিষয়ে তাদের অবস্থানের মাধ্যমে প্রমাণিত হয়। ফ্যাসিবাদী সরকারকে উৎখাত করার পরেও আমরা বারবার নারীবিরোধী টোকেন পেয়েছি। তনু, মুনিয়া, আছিয়াসহ এমন অনেক ঘটনা আছে।’
সৌদি আরবের সঙ্গে প্রবাসী কর্মী ও কর্মসংস্থান নিয়ে একটি চুক্তি সই করা হচ্ছে বলে জানিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যে এটা জানতে পারবেন। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের সঙ্গে প্রবাসী কর্মীদের নিয়ে একটি চুক্তি হচ্ছে।
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ৫ আগস্ট বিকেল ৫টায় জাতির সামনে জুলাই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুর ১২টার পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট দিয়ে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।