
বিডিজেন ডেস্ক

কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘এখন একটা বৈরী হাওয়া বইছে। কিন্তু একটা জিনিস বুঝতে হবে, বলতে হবে–শেখ হাসিনার দল, আর মওলানা ভাসানীর তৈরি করা দল, বঙ্গবন্ধুর লালন-পালন করা দল, যে দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছে। সেই হুজুর মওলানা ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দল আওয়ামী লীগ কচু পাতার পানি না। সেটা সেদ্ধ হবে, নাকি নিষিদ্ধ হবে না–এটা রায় দেওয়ার মালিক হচ্ছে জনগণ, পাবলিক।’
খবর ইনডিপেনডেন্টের।
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটি গ্রামে রোববার (১২ মে) দুপুরে এলাকার মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের যারা অন্যায় করেছে, ভুল করেছে, তাদের বিচার হবে, এবং আইনের দ্বারা বিচারে তারা দোষী সাব্যস্ত হলে তাদের শাস্তি হবে। কিন্তু কোনো পরিষদ সিদ্ধান্ত নিলেই সেটা কার্যকরি হবে বা সেটাই শুদ্ধ–এটা ঠিক না।’
পাকিস্তান-ভারত সংঘাত নিয়ে তিনি বলেন, এখনকার দিনে যুদ্ধ ছেলেখেলা না। দুই একটা গুলি ছোড়া আর যুদ্ধ করা এক জিনিস না। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হতে পারে না। যুদ্ধ হলে এমন ভয়াবহ হবে, সারা পৃথিবীতে তার প্রভাব পড়বে। ভারত সরকার মানুষের নজরে ভালো হওয়ার জন্যে যা করছে, তা অনেকের কাছে ধরাও পড়ছে। এগুলো রাজনীতি না।
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘ভারত মহাচালকের দেশ। এই পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ চালকের দেশ ভারত। তারা কেন ছেলেখেলা করবে। বর্তমান সরকার যারা যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় মেতেছে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ভারতের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যুদ্ধ হলে সারা পৃথিবী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমার মনে হয় সেটা হবে না। এখন কোনো যুদ্ধই তার একার না। আমরা ভারতের নিকটবর্তী প্রতিবেশী, আমাদের ওপর অবশ্যই প্রভাব পড়বে।’
এসময় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল্লাহ, কালিহাতী উপজেলা যুব আন্দোলনের আহ্বায়ক এস এম নাজমুল আলম ফিরোজ, বল্লা ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি মোস্তফা আনসারী, সাধারণ সম্পাদক মো. সাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: ইনডিপেনডেন্ট

কৃষক-শ্রমিক-জনতা লীগের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকী বীর উত্তম বলেছেন, ‘এখন একটা বৈরী হাওয়া বইছে। কিন্তু একটা জিনিস বুঝতে হবে, বলতে হবে–শেখ হাসিনার দল, আর মওলানা ভাসানীর তৈরি করা দল, বঙ্গবন্ধুর লালন-পালন করা দল, যে দল বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছে। সেই হুজুর মওলানা ভাসানী, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের দল আওয়ামী লীগ কচু পাতার পানি না। সেটা সেদ্ধ হবে, নাকি নিষিদ্ধ হবে না–এটা রায় দেওয়ার মালিক হচ্ছে জনগণ, পাবলিক।’
খবর ইনডিপেনডেন্টের।
টাঙ্গাইলের কালিহাতী উপজেলার ছাতিহাটি গ্রামে রোববার (১২ মে) দুপুরে এলাকার মানুষের সঙ্গে সাক্ষাৎ করতে এসে সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের জবাবে এসব কথা বলেন তিনি।
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করা প্রসঙ্গে কাদের সিদ্দিকী বলেন, ‘আওয়ামী লীগের যারা অন্যায় করেছে, ভুল করেছে, তাদের বিচার হবে, এবং আইনের দ্বারা বিচারে তারা দোষী সাব্যস্ত হলে তাদের শাস্তি হবে। কিন্তু কোনো পরিষদ সিদ্ধান্ত নিলেই সেটা কার্যকরি হবে বা সেটাই শুদ্ধ–এটা ঠিক না।’
পাকিস্তান-ভারত সংঘাত নিয়ে তিনি বলেন, এখনকার দিনে যুদ্ধ ছেলেখেলা না। দুই একটা গুলি ছোড়া আর যুদ্ধ করা এক জিনিস না। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ হতে পারে না। যুদ্ধ হলে এমন ভয়াবহ হবে, সারা পৃথিবীতে তার প্রভাব পড়বে। ভারত সরকার মানুষের নজরে ভালো হওয়ার জন্যে যা করছে, তা অনেকের কাছে ধরাও পড়ছে। এগুলো রাজনীতি না।
কাদের সিদ্দিকী আরও বলেন, ‘ভারত মহাচালকের দেশ। এই পৃথিবীতে শ্রেষ্ঠ চালকের দেশ ভারত। তারা কেন ছেলেখেলা করবে। বর্তমান সরকার যারা যুদ্ধ যুদ্ধ খেলায় মেতেছে, তারা ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। ভারতের মানুষ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। যুদ্ধ হলে সারা পৃথিবী ক্ষতিগ্রস্ত হবে। আমার মনে হয় সেটা হবে না। এখন কোনো যুদ্ধই তার একার না। আমরা ভারতের নিকটবর্তী প্রতিবেশী, আমাদের ওপর অবশ্যই প্রভাব পড়বে।’
এসময় কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের কেন্দ্রীয় নেতা আব্দুল্লাহ, কালিহাতী উপজেলা যুব আন্দোলনের আহ্বায়ক এস এম নাজমুল আলম ফিরোজ, বল্লা ইউনিয়ন কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের সভাপতি মোস্তফা আনসারী, সাধারণ সম্পাদক মো. সাবলু, সাংগঠনিক সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: ইনডিপেনডেন্ট
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।