
বিডিজেন ডেস্ক

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানী ঢাকার নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) এ মামলায় ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আমির হোসেন আমুকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ। তিনি মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমির হোসেন আমুকে কারাগারে রাখার আবেদন জানান।
বয়সজনিত কারণ দেখিয়ে আমুকে (৮৫) জামিন দেওয়ার আবেদন করেন তাঁর পক্ষের আইনজীবী। তিনি যুক্তি দেন, বার্ধক্যজনিত নানা অসুস্থতার কারণে আমু সহজে চলাফেরা করতে পারেন না।
তাঁর সামাজিক মর্যাদা, বার্ধক্যজনিত জটিলতা ও অন্য কারণ দেখিয়ে জামিন দেওয়ার আবেদন করেন আইনজীবী।
দুই পক্ষের যুক্তি শোনার পর ম্যাজিস্ট্রেট বিবাদী পক্ষের আবেদন নাকচ করেন এবং আমুকে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন
গত ৬ নভেম্বর ডিবি পুলিশ পশ্চিম ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে আমুকে গ্রেপ্তার করে।
এর আগে ১৭ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ আমু ও তাঁর মেয়ে সুমাইয়া হোসেনের সকল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ দেয়।
একইসঙ্গে তাদের সকল অ্যাকাউন্টের লেনদেনও বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আমির হোসেন আমু ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ-৭ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন। ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ (মালেক) থেকে। এর পরের যত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিয়েছিল, সব কটিতেই দলের প্রার্থী ছিলেন তিনি। ২০০০ সালের উপনির্বাচনে ঝালকাঠি-২ আসন থেকে নির্বাচিত হন। এরপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালেও নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালে দায়িত্ব পান শিল্পমন্ত্রীর। সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-২ (সদর-নলছিটি) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি হন আমু।
আরও পড়ুন

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন চলাকালে রাজধানী ঢাকার নিউমার্কেট এলাকায় ব্যবসায়ী আব্দুল ওয়াদুদকে গুলি করে হত্যার অভিযোগে করা মামলায় গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগের উপদেষ্টা পরিষদের সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমির হোসেন আমুকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দিয়েছেন আদালত।
মঙ্গলবার (১২ নভেম্বর) এ মামলায় ছয় দিনের রিমান্ড শেষে আমির হোসেন আমুকে আদালতে হাজির করে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক জাহাঙ্গীর আরিফ। তিনি মামলার তদন্ত শেষ না হওয়া পর্যন্ত আমির হোসেন আমুকে কারাগারে রাখার আবেদন জানান।
বয়সজনিত কারণ দেখিয়ে আমুকে (৮৫) জামিন দেওয়ার আবেদন করেন তাঁর পক্ষের আইনজীবী। তিনি যুক্তি দেন, বার্ধক্যজনিত নানা অসুস্থতার কারণে আমু সহজে চলাফেরা করতে পারেন না।
তাঁর সামাজিক মর্যাদা, বার্ধক্যজনিত জটিলতা ও অন্য কারণ দেখিয়ে জামিন দেওয়ার আবেদন করেন আইনজীবী।
দুই পক্ষের যুক্তি শোনার পর ম্যাজিস্ট্রেট বিবাদী পক্ষের আবেদন নাকচ করেন এবং আমুকে কেরানীগঞ্জে ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
আরও পড়ুন
গত ৬ নভেম্বর ডিবি পুলিশ পশ্চিম ধানমন্ডির একটি বাসা থেকে আমুকে গ্রেপ্তার করে।
এর আগে ১৭ আগস্ট বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা বিভাগ আমু ও তাঁর মেয়ে সুমাইয়া হোসেনের সকল ব্যাংক অ্যাকাউন্ট জব্দের নির্দেশ দেয়।
একইসঙ্গে তাদের সকল অ্যাকাউন্টের লেনদেনও বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।
আমির হোসেন আমু ১৯৭৩ সালের প্রথম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে তৎকালীন বাকেরগঞ্জ-৭ আসন থেকে সংসদ সদস্য (এমপি) নির্বাচিত হন। ১৯৭৯ সালের নির্বাচনে তিনি প্রার্থী হয়েছিলেন আওয়ামী লীগ (মালেক) থেকে। এর পরের যত নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিয়েছিল, সব কটিতেই দলের প্রার্থী ছিলেন তিনি। ২০০০ সালের উপনির্বাচনে ঝালকাঠি-২ আসন থেকে নির্বাচিত হন। এরপর ২০০৮, ২০১৪ ও ২০১৮ সালেও নির্বাচিত হন। তিনি ১৯৯৬ সালে আওয়ামী লীগ সরকারের খাদ্যমন্ত্রীর দায়িত্ব পান। ২০১৪ সালে দায়িত্ব পান শিল্পমন্ত্রীর। সর্বশেষ দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে ঝালকাঠি-২ (সদর-নলছিটি) আসন থেকে আওয়ামী লীগের মনোনয়নে এমপি হন আমু।
আরও পড়ুন
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।