
বিডিজেন ডেস্ক

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানাসহ ৬ জনের নামে পূর্বাচলে ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত করতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।
হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি মিফতা উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে আইনজীবী জসিমউদদীন সরকার ও প্রকৌশলী আলমগীর হাসিনের সমন্বয়ে এই কমিটি করা হয়েছে।
কমিটিকে একইসঙ্গে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজউকের প্লট বরাদ্দে অনিয়মও তদন্ত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তদন্ত করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবের মাধ্যমে পরবর্তী ৪ মাসের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিটিকে।
জনস্বার্থে করা এক রিটের রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই নির্দেশ দেন।
রুলে প্লট বরাদ্দের সঙ্গে জড়িত ও সুবিধাভোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে আইন অনুযায়ী কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজউকের চেয়ারম্যান, পূর্বাচল প্রকল্প পরিচালক, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রেজওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং আজমিনা সিদ্দিক রুপান্তিকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান ও নূর মুহাম্মদ আজমী। রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন বলেন, ২৬ হাজার প্লটের মধ্যে ৮৫৬টি আদালতে পর্যালোচনা করে দেখিয়েছি যে অনেকের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যাদের শুধু ঠিকানা লেখা আছে অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা ও লন্ডনের ঠিকানা। অসংখ্য আইডিতে তথ্য নেই। শুধু দেওয়া আছে, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ। আদালত রুলসহ আদেশ দিয়েছেন। তিনি জানান, শেখ হাসিনা পরিবারের নামে ৬০ কাঠা প্লটসহ সব অবৈধ প্লট বরাদ্দ কেন বাতিল করা হবে না, তা রুলে জানতে চেয়েছেন। বরাদ্দের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন। হাইকোর্ট অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে কমিটি করেছেন। এই কমিটির দায়িত্ব হচ্ছে ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত সব অবৈধ প্লট বরাদ্দের বিষয়ে তদন্ত করবে।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী ১১ সেপ্টেম্বর ওই রিট করেন। রিট আবেদনকারী ১০ আইনজীবী হলেন মো. রেজাউল ইসলাম, আল রেজা মো. আমির, মো. গোলাম কিবরিয়া, মোহাম্মদ হারুন, মো. বেলায়েত হোসেন, কামরুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ খান, শাহীনুর রহমান, মো. জিল্লুর রহমান ও ইসমাইল হোসেন।

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর বোন শেখ রেহানাসহ ৬ জনের নামে পূর্বাচলে ৬০ কাঠার প্লট বরাদ্দে অনিয়মের অভিযোগের তদন্ত করতে তিন সদস্যের কমিটি গঠন করে দিয়েছেন বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ।
হাইকোর্টের সাবেক বিচারপতি মিফতা উদ্দিন চৌধুরীকে প্রধান করে আইনজীবী জসিমউদদীন সরকার ও প্রকৌশলী আলমগীর হাসিনের সমন্বয়ে এই কমিটি করা হয়েছে।
কমিটিকে একইসঙ্গে ২০০৯ সাল থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত রাজউকের প্লট বরাদ্দে অনিয়মও তদন্ত করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
তদন্ত করে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিবের মাধ্যমে পরবর্তী ৪ মাসের মধ্যে আদালতে দাখিল করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে কমিটিকে।
জনস্বার্থে করা এক রিটের রিটের প্রাথমিক শুনানি শেষে বৃহস্পতিবার (২৪ অক্টোবর) বিচারপতি ফাতেমা নজীব ও বিচারপতি শিকদার মাহমুদুর রাজীর সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ রুলসহ এই নির্দেশ দেন।
রুলে প্লট বরাদ্দের সঙ্গে জড়িত ও সুবিধাভোগীদের বিরুদ্ধে দুর্নীতি দমন কমিশনে আইন অনুযায়ী কেন ব্যবস্থা নেওয়া হবে না, তা জানতে চাওয়া হয়েছে। গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের সচিব, রাজউকের চেয়ারম্যান, পূর্বাচল প্রকল্প পরিচালক, শেখ হাসিনা, শেখ রেহানা, সজীব ওয়াজেদ জয়, সায়মা ওয়াজেদ পুতুল, রেজওয়ান মুজিব সিদ্দিক ববি এবং আজমিনা সিদ্দিক রুপান্তিকে এই রুলের জবাব দিতে বলা হয়েছে।
আদালতে রিট আবেদনকারীদের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন। আর রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মোহাম্মদ মুজিবুর রহমান ও নূর মুহাম্মদ আজমী। রিটকারীদের আইনজীবী মোহাম্মদ মিসবাহ উদ্দীন বলেন, ২৬ হাজার প্লটের মধ্যে ৮৫৬টি আদালতে পর্যালোচনা করে দেখিয়েছি যে অনেকের নামে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে, যাদের শুধু ঠিকানা লেখা আছে অস্ট্রেলিয়া, আমেরিকা ও লন্ডনের ঠিকানা। অসংখ্য আইডিতে তথ্য নেই। শুধু দেওয়া আছে, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগ। আদালত রুলসহ আদেশ দিয়েছেন। তিনি জানান, শেখ হাসিনা পরিবারের নামে ৬০ কাঠা প্লটসহ সব অবৈধ প্লট বরাদ্দ কেন বাতিল করা হবে না, তা রুলে জানতে চেয়েছেন। বরাদ্দের সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে কেন ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন। হাইকোর্ট অবসরপ্রাপ্ত বিচারপতির নেতৃত্বে কমিটি করেছেন। এই কমিটির দায়িত্ব হচ্ছে ২০০৯ থেকে এ পর্যন্ত সব অবৈধ প্লট বরাদ্দের বিষয়ে তদন্ত করবে।
এর আগে সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবী ১১ সেপ্টেম্বর ওই রিট করেন। রিট আবেদনকারী ১০ আইনজীবী হলেন মো. রেজাউল ইসলাম, আল রেজা মো. আমির, মো. গোলাম কিবরিয়া, মোহাম্মদ হারুন, মো. বেলায়েত হোসেন, কামরুল ইসলাম, হাসান মাহমুদ খান, শাহীনুর রহমান, মো. জিল্লুর রহমান ও ইসমাইল হোসেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।