
প্রতিবেদক, বিডিজেন

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মঙ্গলবারই দেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছে শমিত সোমের। কানাডা জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে ২ ম্যাচ খেলা এই প্রবাসী বাংলাদেশি ফুটবলার খেলেন কানাডা প্রিমিয়ার লিগের দল ক্যাভালরি এফসিতে।
গতকাল মঙ্গলবার (১০ জুন) সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে খেলেছেন। পুরোটা সময় নিজেকে মেলেও ধরেছেন। ম্যাচের পুরো সময় ৬টি আশা জাগানো সুযোগ তৈরি করেছিলেন এই মিডফিল্ডার।
হামজা যে ফ্লাইটে আজ ঢাকা ছেড়েছেন, সেই একই ফ্লাইটে শমিতও রওনা দিয়েছেন কানাডার উদ্দেশে। যাওয়ার আগে বাংলাদেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইনস্টাগ্রামে। সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটা জিততে না পারায় তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে ছিল আক্ষেপ।
শমিত ইনস্টাতে লিখেছেন, ‘ধন্যবাদ বাংলাদেশ, প্রথমবারের মতো এই দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার এবং খেলার এক অসাধারণ অনুভূতি হয়েছে। ম্যাচে আমরা যা চেয়েছি, তা করতে পারিনি। তাই একটু হতাশ। তবে এই দলের অংশ হতে পেরে আমি দারুণ গর্বিত।’
গত এপ্রিলেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার ব্যাপারে বাফুফের প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দেন শমিত। এর পরপরই হয়ে যায় তাঁর জন্ম সনদ ও বাংলাদেশি পাসপোর্ট। ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটিও প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার ব্যাপারে ছাড়পত্র দিয়ে দেয়। এরপর থেকেই দেশের ফুটবলপ্রেমীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন শমিতের ব্যাপারে।
৪ জুন ভোরে তিনি বাংলাদেশে এসে দলের সঙ্গে যোগ দেন। অল্প কয়েকদিনেই যে তিনি দলের সঙ্গে পুরোপুরি মিশে গেছেন, সেটি বোঝা গেছে মাঠের খেলায়। অক্টোবরেই শমিত আবার আসবেন হংকংয়ের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের গ্রুপে বাংলাদেশের পরের ২ ম্যাচ খেলার জন্য।
যাওয়ার আগে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন সবাইকে, ‘আমার সতীর্থ, কোচিং স্টাফ, বাফুফের সব সদস্য এবং অবশ্যই ভক্তদের ধন্যবাদ আমাকে এভাবে গ্রহণ করার জন্য। সবে তো শুরু হলো।’

সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে মঙ্গলবারই দেশের জার্সিতে অভিষেক হয়েছে শমিত সোমের। কানাডা জাতীয় ফুটবল দলের হয়ে ২ ম্যাচ খেলা এই প্রবাসী বাংলাদেশি ফুটবলার খেলেন কানাডা প্রিমিয়ার লিগের দল ক্যাভালরি এফসিতে।
গতকাল মঙ্গলবার (১০ জুন) সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বের ম্যাচে খেলেছেন। পুরোটা সময় নিজেকে মেলেও ধরেছেন। ম্যাচের পুরো সময় ৬টি আশা জাগানো সুযোগ তৈরি করেছিলেন এই মিডফিল্ডার।
হামজা যে ফ্লাইটে আজ ঢাকা ছেড়েছেন, সেই একই ফ্লাইটে শমিতও রওনা দিয়েছেন কানাডার উদ্দেশে। যাওয়ার আগে বাংলাদেশের মানুষকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন ইনস্টাগ্রামে। সেই সঙ্গে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে ম্যাচটা জিততে না পারায় তাঁর ইনস্টাগ্রাম পোস্টে ছিল আক্ষেপ।
শমিত ইনস্টাতে লিখেছেন, ‘ধন্যবাদ বাংলাদেশ, প্রথমবারের মতো এই দেশকে প্রতিনিধিত্ব করার এবং খেলার এক অসাধারণ অনুভূতি হয়েছে। ম্যাচে আমরা যা চেয়েছি, তা করতে পারিনি। তাই একটু হতাশ। তবে এই দলের অংশ হতে পেরে আমি দারুণ গর্বিত।’
গত এপ্রিলেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার ব্যাপারে বাফুফের প্রস্তাবে ইতিবাচক সাড়া দেন শমিত। এর পরপরই হয়ে যায় তাঁর জন্ম সনদ ও বাংলাদেশি পাসপোর্ট। ফিফার প্লেয়ার্স স্ট্যাটাস কমিটিও প্রায় সঙ্গে সঙ্গেই বাংলাদেশের হয়ে খেলার ব্যাপারে ছাড়পত্র দিয়ে দেয়। এরপর থেকেই দেশের ফুটবলপ্রেমীরা অধীর আগ্রহে অপেক্ষায় ছিলেন শমিতের ব্যাপারে।
৪ জুন ভোরে তিনি বাংলাদেশে এসে দলের সঙ্গে যোগ দেন। অল্প কয়েকদিনেই যে তিনি দলের সঙ্গে পুরোপুরি মিশে গেছেন, সেটি বোঝা গেছে মাঠের খেলায়। অক্টোবরেই শমিত আবার আসবেন হংকংয়ের বিপক্ষে এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে নিজেদের গ্রুপে বাংলাদেশের পরের ২ ম্যাচ খেলার জন্য।
যাওয়ার আগে তিনি ধন্যবাদ জানিয়েছেন সবাইকে, ‘আমার সতীর্থ, কোচিং স্টাফ, বাফুফের সব সদস্য এবং অবশ্যই ভক্তদের ধন্যবাদ আমাকে এভাবে গ্রহণ করার জন্য। সবে তো শুরু হলো।’
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
১ দিন আগে