বিডিজেন ডেস্ক
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নজিরবিহীন ঘটনা এবং দেশের জেলা আদালতে সাম্প্রতিক সময়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এক বিজ্ঞপ্তিতে আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) এ উদ্বেগের কথা জানিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত স্মারকে জানা গেছে, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং আদালতের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে দেশের প্রতিটি আদালত ও ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ, এজলাস, বিচারকদের বাসভবন, বিচারক, কর্মচারীসহ আদালত–সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতি দেশের সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার (২৭ নভেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে ষোড়শ সংশোধনীর রায়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগে হাইকোর্ট বিভাগের একটি দ্বৈত বেঞ্চের নেতৃত্বদানকারী বিচারপতিকে বেঞ্চ থেকে নেমে যেতে বলেন একদল আইনজীবী। তখন দুই বিচারপতি বেঞ্চ থেকে নেমে যান। এ সময় ডিম নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৭ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে যে নজিরবিহীন অনভিপ্রেত ঘটনাবলি সংঘটিত হয়েছে এবং একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ দেশের জেলা আদালতগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, সেসব বিষয় সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের প্রধান বিচারপতি।
সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের সই করা ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের আদালতগুলো যাতে বিচারপ্রার্থীদের নির্বিঘ্নে বিচার সেবা দিতে পারে, সে লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সামগ্রিক বিষয়াবলি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। এ মর্মে আশ্বস্ত করছে যে সব প্রতিকূলতা ও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সত্ত্বেও দেশের আদালতগুলোতে বিচারসেবা প্রদান অব্যাহত রয়েছে। প্রধান বিচারপতি দেশের আদালতগুলোতে এ ধরনের পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি রোধ করতে ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ অধস্তন সব দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত বা ট্রাইব্যুনালে কর্মরত বিচারক, তাঁদের এজলাস ও বাসভবনের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে বৃহস্পতিবার স্মারক জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই স্মারকে বলা হয়, সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে যে নজিরবিহীন অনভিপ্রেত ঘটনাবলি সংঘটিত হয়েছে এবং একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ দেশের জেলা আদালতগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, সেসব বিষয় সম্পর্কে দেশের প্রধান বিচারপতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ওই স্মারকের ভাষ্য, রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি অঙ্গের মধ্যে বিচার বিভাগ অন্যতম। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ এবং আদালতের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে দেশের প্রত্যেক আদালত ও ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ, এজলাস, বিচারকদের বাসভবন, বিচারক, কর্মচারীসহ আদালত–সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতি দেশের সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করেছেন।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞার সই করা স্মারকে আরও বলা হয়, এ অবস্থায় দেশের প্রত্যেক আদালত ও ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ, এজলাস, বিচারকদের বাসভবন, বিচারকদের গাড়ি, বিচারক, কর্মচারীসহ আদালত সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে নজিরবিহীন ঘটনা এবং দেশের জেলা আদালতে সাম্প্রতিক সময়ে অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন এক বিজ্ঞপ্তিতে আজ বৃহস্পতিবার (২৮ নভেম্বর) এ উদ্বেগের কথা জানিয়েছে।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে বৃহস্পতিবার প্রকাশিত স্মারকে জানা গেছে, আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত এবং আদালতের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে দেশের প্রতিটি আদালত ও ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ, এজলাস, বিচারকদের বাসভবন, বিচারক, কর্মচারীসহ আদালত–সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতি দেশের সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ দিয়েছেন।
এর আগে গতকাল বুধবার (২৭ নভেম্বর) বেলা আড়াইটার দিকে ষোড়শ সংশোধনীর রায়ে সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানকে নিয়ে ‘আপত্তিকর’ মন্তব্যের অভিযোগে হাইকোর্ট বিভাগের একটি দ্বৈত বেঞ্চের নেতৃত্বদানকারী বিচারপতিকে বেঞ্চ থেকে নেমে যেতে বলেন একদল আইনজীবী। তখন দুই বিচারপতি বেঞ্চ থেকে নেমে যান। এ সময় ডিম নিক্ষেপের ঘটনা ঘটে।
সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসনের বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, গত ২৭ নভেম্বর সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে যে নজিরবিহীন অনভিপ্রেত ঘটনাবলি সংঘটিত হয়েছে এবং একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ দেশের জেলা আদালতগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, সেসব বিষয় সম্পর্কে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের প্রধান বিচারপতি।
সুপ্রিম কোর্টের গণসংযোগ কর্মকর্তা মো. শফিকুল ইসলামের সই করা ওই সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, দেশের আদালতগুলো যাতে বিচারপ্রার্থীদের নির্বিঘ্নে বিচার সেবা দিতে পারে, সে লক্ষ্যে সুপ্রিম কোর্ট সামগ্রিক বিষয়াবলি নিবিড়ভাবে পর্যবেক্ষণ করছে। এ মর্মে আশ্বস্ত করছে যে সব প্রতিকূলতা ও অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সত্ত্বেও দেশের আদালতগুলোতে বিচারসেবা প্রদান অব্যাহত রয়েছে। প্রধান বিচারপতি দেশের আদালতগুলোতে এ ধরনের পরিস্থিতির পুনরাবৃত্তি রোধ করতে ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।
সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতের নির্দেশ
সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ অধস্তন সব দেওয়ানি ও ফৌজদারি আদালত বা ট্রাইব্যুনালে কর্মরত বিচারক, তাঁদের এজলাস ও বাসভবনের সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করার বিষয়ে বৃহস্পতিবার স্মারক জারি করেছে সুপ্রিম কোর্ট প্রশাসন।
সুপ্রিম কোর্টের ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ওই স্মারকে বলা হয়, সম্প্রতি সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণে যে নজিরবিহীন অনভিপ্রেত ঘটনাবলি সংঘটিত হয়েছে এবং একই সঙ্গে সুপ্রিম কোর্ট প্রাঙ্গণসহ দেশের জেলা আদালতগুলোতে সাম্প্রতিক সময়ে যেসব অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, সেসব বিষয় সম্পর্কে দেশের প্রধান বিচারপতি গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন।
ওই স্মারকের ভাষ্য, রাষ্ট্রের প্রধান তিনটি অঙ্গের মধ্যে বিচার বিভাগ অন্যতম। আইনের শাসন ও ন্যায়বিচার নিশ্চিতকরণ এবং আদালতের ভাবমূর্তি বজায় রাখতে দেশের প্রত্যেক আদালত ও ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ, এজলাস, বিচারকদের বাসভবন, বিচারক, কর্মচারীসহ আদালত–সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য প্রধান বিচারপতি দেশের সংশ্লিষ্ট সব কর্তৃপক্ষকে নির্দেশ প্রদান করেছেন।
সুপ্রিম কোর্টের রেজিস্ট্রার জেনারেল আজিজ আহমদ ভূঞার সই করা স্মারকে আরও বলা হয়, এ অবস্থায় দেশের প্রত্যেক আদালত ও ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণ, এজলাস, বিচারকদের বাসভবন, বিচারকদের গাড়ি, বিচারক, কর্মচারীসহ আদালত সংশ্লিষ্ট সবার সার্বিক নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে অবিলম্বে প্রয়োজনীয় সব পদক্ষেপ গ্রহণ করতে সংশ্লিষ্ট সবাইকে নির্দেশক্রমে অনুরোধ করা হলো।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।