বিডিজেন ডেস্ক
দেশ নিয়ে গর্ব বোধ করা কিংবা দেশ নিয়ে আশাবাদী হয়ে ওঠার প্রবণতা বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্রমেই কমছে। তরুণদের মধ্যে ৫৫ শতাংশ উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও চাকরির প্রয়োজনে বিদেশে যেতে চায়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের ‘নেক্সট জেনারেশন বাংলাদেশ’-এর তৃতীয় সিরিজের গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এই গবেষণায় নানা শ্রেণি-পেশার ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সি ৩ হাজার ৮১ জন তরুণ-তরুণীর সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডে ব্রিটিশ কাউন্সিলের মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
এমঅ্যান্ডসি সাচি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসেসের ইভ্যালুয়েশন অ্যান্ড লার্নিং বিভাগের জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক আইবেক ইলিয়াসভ প্রতিবেদনটি তুলে ধরেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বেকারত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ৪২ শতাংশ তরুণ। এই তরুণদের ৬৯ শতাংশ সপ্তম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে। শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণ না থাকার বিষয়টি নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। দেশের বিপুল এই জনশক্তি কোথাও কাজে লাগাতে না পারায় ৩২ শতাংশ তরুণ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।
এ ছাড়া, বাংলাদেশে পর্যাপ্ত চাকরির ব্যবস্থা না থাকায় অনেকে অনানুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়। শিক্ষাগ্রহণ ও চাকরির প্রয়োজনে বিদেশে যেতে চায় ৫৫ শতাংশ তরুণ।
এর মধ্যে সৌদি আরবে ২৭ শতাংশ, কানাডায় ১৮ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ায় যেতে চায় ১৩ শতাংশ। বিশ্বের অন্য দেশগুলোর কোনোটিতে ১ শতাংশ আবার কোনোটিতে ২ শতাংশ তরুণ যাওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
তরুণদের দেওয়া মতামত থেকে আরও জানা যায়, শিক্ষা ও দক্ষতায় পিছিয়ে থাকা তরুণেরা সবচেয়ে বেশি যেতে চায় সৌদি আরব। আর শিক্ষা অর্জনে তরুণদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া।
এর আগে ২০১৫ সালে জরিপে ৬০ শতাংশ তরুণ বলেছিলেন, দেশ ঠিক পথেই এগোচ্ছে বলেই তাদের বিশ্বাস। কিন্তু ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে এসে হারটি নেমেছে ৫১ শতাংশে।
এবারের জরিপে, তরুণদের মধ্যে ৭২ শতাংশ ৭ জানুয়ারি হয়ে যাওয়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে আগ্রহী ছিলেন। তবে ৬৫ শতাংশ তরুণ নিজেদের রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করেন।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
তিনি বলেন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার ও বাংলাদেশের জনগণকে সমর্থনে যুক্তরাজ্য সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের বিশেষজ্ঞরা জানান, এই গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণদের বর্তমান অবস্থা ও তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সরকারের আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে।
দেশ নিয়ে গর্ব বোধ করা কিংবা দেশ নিয়ে আশাবাদী হয়ে ওঠার প্রবণতা বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের মধ্যে ক্রমেই কমছে। তরুণদের মধ্যে ৫৫ শতাংশ উচ্চশিক্ষা গ্রহণ ও চাকরির প্রয়োজনে বিদেশে যেতে চায়।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের ‘নেক্সট জেনারেশন বাংলাদেশ’-এর তৃতীয় সিরিজের গবেষণা প্রতিবেদনে এসব তথ্য উঠে এসেছে। এই গবেষণায় নানা শ্রেণি-পেশার ১৮ থেকে ৩৫ বছর বয়সি ৩ হাজার ৮১ জন তরুণ-তরুণীর সাক্ষাৎকার নেওয়া হয়েছে।
বুধবার (৬ নভেম্বর) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলার রোডে ব্রিটিশ কাউন্সিলের মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়।
এমঅ্যান্ডসি সাচি ওয়ার্ল্ড সার্ভিসেসের ইভ্যালুয়েশন অ্যান্ড লার্নিং বিভাগের জ্যেষ্ঠ গবেষণা পরিচালক আইবেক ইলিয়াসভ প্রতিবেদনটি তুলে ধরেন।
প্রতিবেদনে বলা হয়, বেকারত্ব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ৪২ শতাংশ তরুণ। এই তরুণদের ৬৯ শতাংশ সপ্তম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত লেখাপড়া করেছে। শিক্ষা, চাকরি ও প্রশিক্ষণ না থাকার বিষয়টি নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। দেশের বিপুল এই জনশক্তি কোথাও কাজে লাগাতে না পারায় ৩২ শতাংশ তরুণ বিভিন্ন অপরাধে জড়িয়ে পড়ছে।
এ ছাড়া, বাংলাদেশে পর্যাপ্ত চাকরির ব্যবস্থা না থাকায় অনেকে অনানুষ্ঠানিক কর্মসংস্থানের সঙ্গে যুক্ত হতে চায়। শিক্ষাগ্রহণ ও চাকরির প্রয়োজনে বিদেশে যেতে চায় ৫৫ শতাংশ তরুণ।
এর মধ্যে সৌদি আরবে ২৭ শতাংশ, কানাডায় ১৮ শতাংশ এবং অস্ট্রেলিয়ায় যেতে চায় ১৩ শতাংশ। বিশ্বের অন্য দেশগুলোর কোনোটিতে ১ শতাংশ আবার কোনোটিতে ২ শতাংশ তরুণ যাওয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করেছে।
তরুণদের দেওয়া মতামত থেকে আরও জানা যায়, শিক্ষা ও দক্ষতায় পিছিয়ে থাকা তরুণেরা সবচেয়ে বেশি যেতে চায় সৌদি আরব। আর শিক্ষা অর্জনে তরুণদের পছন্দের শীর্ষে রয়েছে কানাডা ও অস্ট্রেলিয়া।
এর আগে ২০১৫ সালে জরিপে ৬০ শতাংশ তরুণ বলেছিলেন, দেশ ঠিক পথেই এগোচ্ছে বলেই তাদের বিশ্বাস। কিন্তু ২০২৩ খ্রিস্টাব্দে এসে হারটি নেমেছে ৫১ শতাংশে।
এবারের জরিপে, তরুণদের মধ্যে ৭২ শতাংশ ৭ জানুয়ারি হয়ে যাওয়া জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ভোট দিতে আগ্রহী ছিলেন। তবে ৬৫ শতাংশ তরুণ নিজেদের রাজনৈতিকভাবে বিচ্ছিন্ন বলে মনে করেন।
অনুষ্ঠানের বিশেষ অতিথি ছিলেন ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারাহ কুক।
তিনি বলেন, একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, সমৃদ্ধ ও গণতান্ত্রিক ভবিষ্যতের জন্য অন্তর্বর্তী সরকার ও বাংলাদেশের জনগণকে সমর্থনে যুক্তরাজ্য সরকার প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।
ব্রিটিশ কাউন্সিলের বিশেষজ্ঞরা জানান, এই গবেষণার মাধ্যমে বাংলাদেশের তরুণদের বর্তমান অবস্থা ও তাদের ভবিষ্যৎ নিয়ে সরকারের আরও কার্যকরী পদক্ষেপ নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরা হয়েছে।
সৌদি আরবের সঙ্গে প্রবাসী কর্মী ও কর্মসংস্থান নিয়ে একটি চুক্তি সই করা হচ্ছে বলে জানিয়ে প্রবাসী কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান উপদেষ্টা অধ্যাপক আসিফ নজরুল বলেছেন, ২ থেকে ৩ সপ্তাহের মধ্যে এটা জানতে পারবেন। ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সৌদি আরবের সঙ্গে প্রবাসী কর্মীদের নিয়ে একটি চুক্তি হচ্ছে।
জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়া চূড়ান্ত করেছে অন্তর্বর্তী সরকার। ৫ আগস্ট বিকেল ৫টায় জাতির সামনে জুলাই ঘোষণাপত্র উপস্থাপন করা হবে। শনিবার (২ আগস্ট) দুপুর ১২টার পর নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্টে পোস্ট দিয়ে এ কথা জানান প্রধান উপদেষ্টার প্রেস সচিব শফিকুল আলম।
বাংলাদেশের বিশিষ্ট কথাসাহিত্যিক, সাংবাদিক ও অনুবাদক মশিউল আলম ইতালির চিভিতেলা রানিয়েরি ফেলোশিপে ভূষিত হয়েছেন। এই আন্তর্জাতিক সম্মাননা প্রতিবছর বিশ্বের খ্যাতিমান ভিজ্যুয়াল শিল্পী, লেখক ও সংগীতজ্ঞদের দেওয়া হয়। মশিউল আলম এই ফেলোশিপপ্রাপ্ত প্রথম বাংলাদেশি লেখক।
যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফেরত এসেছেন আরও ৩৯ বাংলাদেশি। একটি চার্টার্ড ফ্লাইটে ঢাকায় ফেরত আসেন তারা। আজ শনিবার (২ আগস্ট) সকালে রাজধানী ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছায় দলটি।