বিডিজেন ডেস্ক
সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহারের মাধ্যমে একটি স্বার্থান্বেষী মহল বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা করছে বলে সতর্ক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গুজব ছড়িয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে বলেও মনে করছে বাহিনীটি।
আজ শুক্রবার (২৩ মে) দুপুরে সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি’ শিরোনামে লেখা এক পোস্টে এ কথা বলা হয়।
https://www.facebook.com/bdarmy.army.mil.bd/posts/1110411501119019?ref=embed_post
সেনাবাহিনীর পোস্টটিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি, একটি স্বার্থান্বেষী মহল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহার করে একটি ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা চলছে।’
সেনাবাহিনী সতর্ক করে বলছে, ‘গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না। সত্যতা যাচাই করুন, সচেতন থাকুন।’
সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহারের মাধ্যমে একটি স্বার্থান্বেষী মহল বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা করছে বলে সতর্ক করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। গুজব ছড়িয়ে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা চলছে বলেও মনে করছে বাহিনীটি।
আজ শুক্রবার (২৩ মে) দুপুরে সেনাবাহিনীর ভেরিফায়েড ফেসবুক পেজে ‘সচেতনতামূলক বিজ্ঞপ্তি’ শিরোনামে লেখা এক পোস্টে এ কথা বলা হয়।
https://www.facebook.com/bdarmy.army.mil.bd/posts/1110411501119019?ref=embed_post
সেনাবাহিনীর পোস্টটিতে বলা হয়, ‘সম্প্রতি, একটি স্বার্থান্বেষী মহল বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর লোগো ব্যবহার করে একটি ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে, যার মাধ্যমে সাধারণ জনগণের মধ্যে বিভ্রান্তি সৃষ্টির পাশাপাশি সশস্ত্র বাহিনী ও জনগণের মধ্যে বিভেদ তৈরির অপচেষ্টা চলছে।’
সেনাবাহিনী সতর্ক করে বলছে, ‘গুজবে কান দেবেন না, বিভ্রান্ত হবেন না। সত্যতা যাচাই করুন, সচেতন থাকুন।’
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।