
বিডিজেন ডেস্ক

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ সম্পন্ন করে চূড়ান্ত জাতীয় সনদের খসড়ায় পৌঁছাতে চায় কমিশন। এ লক্ষ্যে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো মঙ্গলবার বা বুধবারের মধ্যেই দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে অনুষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২১তম দিনের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আলোচনায় মূল বিষয় ছিল- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রত্যেক দলের মন্তব্য পেতে আমরা আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এরপর ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সেইসঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনায় ঐকমত্য হওয়া অন্য বিষয় যুক্ত করে আমরা ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় সনদের কাঠামোয় পৌঁছাতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে কয়েকটি দলের নতুন প্রস্তাব এসেছে, সেগুলো সমন্বয় করে একটি সংযুক্ত প্রস্তাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি দলের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমরা বিবেচনায় নিচ্ছি। এসবের ভিত্তিতে একটি সামগ্রিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আলোচনায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় আলোচনায় আরও উপস্থিত আছেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।
উল্লেখ্য, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সংলাপ কার্যক্রম শুরু করে। এখন পর্যন্ত দুই ধাপ মিলিয়ে ২০টি বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়েছে এবং এর মধ্যে ১২টি বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন।

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহ-সভাপতি অধ্যাপক ড. আলী রীয়াজ জানিয়েছেন, আগামী ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপ সম্পন্ন করে চূড়ান্ত জাতীয় সনদের খসড়ায় পৌঁছাতে চায় কমিশন। এ লক্ষ্যে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপে যেসব বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য হয়েছে, সেগুলো মঙ্গলবার বা বুধবারের মধ্যেই দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে।
মঙ্গলবার (২৯ জুলাই) রাজধানী ঢাকার ফরেন সার্ভিস একাডেমির দোয়েল হলে অনুষ্ঠিত রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের সংলাপের ২১তম দিনের সূচনা বক্তব্যে এসব কথা বলেন তিনি।
আলোচনায় মূল বিষয় ছিল- তত্ত্বাবধায়ক সরকার, সংসদে নারী প্রতিনিধিত্ব, মহাহিসাব নিরীক্ষক ও নিয়ন্ত্রক এবং ন্যায়পাল নিয়োগের বিধান।
আলী রীয়াজ বলেন, ‘প্রত্যেক দলের মন্তব্য পেতে আমরা আগামীকাল পর্যন্ত অপেক্ষা করব। এরপর ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলো রাজনৈতিক দলগুলোর কাছে পাঠানো হবে। সেইসঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনায় ঐকমত্য হওয়া অন্য বিষয় যুক্ত করে আমরা ৩১ জুলাইয়ের মধ্যেই একটি পূর্ণাঙ্গ জাতীয় সনদের কাঠামোয় পৌঁছাতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা নিয়ে কয়েকটি দলের নতুন প্রস্তাব এসেছে, সেগুলো সমন্বয় করে একটি সংযুক্ত প্রস্তাব তৈরির উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। প্রত্যেকটি দলের নিজস্ব দৃষ্টিভঙ্গি আমরা বিবেচনায় নিচ্ছি। এসবের ভিত্তিতে একটি সামগ্রিক রূপ দেওয়ার চেষ্টা করছি।’
আলোচনায় সভাপতিত্ব করছেন জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সহসভাপতি আলী রীয়াজ। প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী মনির হায়দারের সঞ্চালনায় আলোচনায় আরও উপস্থিত আছেন কমিশনের সদস্য সফর রাজ হোসেন, বিচারপতি এমদাদুল হক, বদিউল আলম মজুমদার, ইফতেখারুজ্জামান ও আইয়ুব মিয়া।
উল্লেখ্য, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন ১৫ ফেব্রুয়ারি থেকে সংলাপ কার্যক্রম শুরু করে। এখন পর্যন্ত দুই ধাপ মিলিয়ে ২০টি বিষয়ের ওপর আলোচনা হয়েছে এবং এর মধ্যে ১২টি বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ঐকমত্য গঠিত হয়েছে বলে জানিয়েছে কমিশন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।