
বিডিজেন ডেস্ক

ভিসা জালিয়াতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং প্রতারণামূলক অভিবাসন সহযোগীদের হাত থেকে আবেদনকারীদের সুরক্ষা দিতে যুক্তরাজ্য একটি বিশেষ ক্যাম্পেইন চালু করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারা কুক বলেছেন, ভিসা জালিয়াতি মানুষের স্বপ্ন ভেঙে দেয় এবং পরিবারকে বিপর্যস্ত করে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
তিনি বলেন, “অপরাধী চক্র মানুষের ভালো জীবনের আকাঙ্ক্ষাকে ব্যবহার করে তাদের অর্থ ছিনিয়ে নিচ্ছে এবং তাদের গুরুতর ঝুঁকির মুখে ফেলছে। আমাদের বার্তা স্পষ্ট: শুধু সরকারি চ্যানেল ব্যবহার করুন, সব পরামর্শ যাচাই এবং সন্দেহজনক কার্যকলাপ রিপোর্ট করুন।”
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাজ্য বৈধ উপায়ে দাখিল করা ভিসা আবেদনকে স্বাগত জানায়, তবে যারা জালিয়াতির চেষ্টা করে তারা কঠোর পরিণতির মুখে পড়বে, যার মধ্যে ১০ বছরের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে।
অপরাধী ও প্রতারকদের মাধ্যমে সংঘটিত জালিয়াতি প্রতিবছর ভুক্তভোগীদের কোটি কোটি পাউন্ড ক্ষতি করছে এবং বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে অসহায় মানুষকে শোষণ, আর্থিক ক্ষতি এবং আইনি জটিলতার ঝুঁকিতে ফেলছে।
গোটা বিশ্বে ভিসা জালিয়াতি ও অবৈধ অভিবাসন সহযোগিতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে অপরাধী নেটওয়ার্কগুলো ক্রমেই উন্নত কৌশল ব্যবহার করে সম্ভাব্য ভিসা আবেদনকারীদের প্রতারণা করছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশন জানায়, যুক্তরাজ্যের ভিসা আবেদনকারীদের সবসময় সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ভিসা সংক্রান্ত তথ্য নেওয়া উচিত এবং সরকারি ওয়েবসাইট – www.gov.uk এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।

ভিসা জালিয়াতির বিরুদ্ধে লড়াই এবং প্রতারণামূলক অভিবাসন সহযোগীদের হাত থেকে আবেদনকারীদের সুরক্ষা দিতে যুক্তরাজ্য একটি বিশেষ ক্যাম্পেইন চালু করেছে। বাংলাদেশে নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার সারা কুক বলেছেন, ভিসা জালিয়াতি মানুষের স্বপ্ন ভেঙে দেয় এবং পরিবারকে বিপর্যস্ত করে।
খবর বার্তা সংস্থা ইউএনবির।
তিনি বলেন, “অপরাধী চক্র মানুষের ভালো জীবনের আকাঙ্ক্ষাকে ব্যবহার করে তাদের অর্থ ছিনিয়ে নিচ্ছে এবং তাদের গুরুতর ঝুঁকির মুখে ফেলছে। আমাদের বার্তা স্পষ্ট: শুধু সরকারি চ্যানেল ব্যবহার করুন, সব পরামর্শ যাচাই এবং সন্দেহজনক কার্যকলাপ রিপোর্ট করুন।”
তিনি আরও বলেন, যুক্তরাজ্য বৈধ উপায়ে দাখিল করা ভিসা আবেদনকে স্বাগত জানায়, তবে যারা জালিয়াতির চেষ্টা করে তারা কঠোর পরিণতির মুখে পড়বে, যার মধ্যে ১০ বছরের ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞাও রয়েছে।
অপরাধী ও প্রতারকদের মাধ্যমে সংঘটিত জালিয়াতি প্রতিবছর ভুক্তভোগীদের কোটি কোটি পাউন্ড ক্ষতি করছে এবং বাংলাদেশসহ বিশ্বজুড়ে অসহায় মানুষকে শোষণ, আর্থিক ক্ষতি এবং আইনি জটিলতার ঝুঁকিতে ফেলছে।
গোটা বিশ্বে ভিসা জালিয়াতি ও অবৈধ অভিবাসন সহযোগিতা উদ্বেগজনক পর্যায়ে পৌঁছেছে, যেখানে অপরাধী নেটওয়ার্কগুলো ক্রমেই উন্নত কৌশল ব্যবহার করে সম্ভাব্য ভিসা আবেদনকারীদের প্রতারণা করছে।
ভুক্তভোগীদের অনেক ক্ষেত্রে গ্যারান্টিযুক্ত ভিসা, যোগ্যতা ছাড়াই চাকরি বা অতিরিক্ত ফির বিনিময়ে দ্রুত প্রক্রিয়াকরণের প্রতিশ্রুতি দেওয়া হয়। বাস্তবে তারা পায় আর্থিক ক্ষতি, ভিসা প্রত্যাখ্যান, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা এবং সবচেয়ে খারাপ অবস্থায় পাচার ও শোষণের শিকার হয়।
ঢাকার ব্রিটিশ হাইকমিশন জানায়, যুক্তরাজ্যের ভিসা আবেদনকারীদের সবসময় সরকারি ওয়েবসাইট থেকে ভিসা সংক্রান্ত তথ্য নেওয়া উচিত এবং সরকারি ওয়েবসাইট – www.gov.uk এর মাধ্যমে আবেদন করতে হবে।
ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
আন্তর্জাতিক ও জাতীয় অভিবাসী দিবস আজ ১৮ ডিসেম্বর (বৃহস্পতিবার)। অভিবাসী ও তাদের পরিবারের মর্যাদা ও অধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে প্রতি বছরের এই দিনে বিশ্বব্যাপী আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে। বাংলাদেশে আন্তর্জাতিক অভিবাসী দিবসের পাশাপাশি জাতীয় অভিবাসী দিবস হিসেবে পালিত হয়।
গ্রামীণ ব্যাংকের অভিজ্ঞতার কথা তুলে ধরে প্রধান উপদেষ্টা বলেন, গ্রামাঞ্চলের নারীরা সন্তানদের বিদেশে পাঠাতে ঋণের জন্য আবেদন জানাতে শুরু করলে প্রথম দালালচক্রের বাস্তব চিত্র তার সামনে আসে।
লিবিয়ায় তিন বাংলাদেশিকে অপহরণের পর মুক্তিপণের দাবিতে শারীরিক নির্যাতনের ভিডিও চিত্র পাঠানো হচ্ছে বলে অভিযোগ করেছেন তাদের পরিবার। অপহরণকারী চক্রটি ডাচ বাংলা ব্যাংকের মতিঝিল করপোরেট শাখার একটি হিসাব নম্বরে ৫০ লাখ টাকা দাবি করেছে।

ভুক্তভোগীরা বিডিজেনকে জানান, তারা বিভিন্ন সময় ধাপে ধাপে প্রায় ৪ থেকে সাড়ে ৫ লাখ টাকা বগুড়ায় বসবাসকারী একজন দালালের মাধ্যমে রিক্রুটিং এজেন্সির কাছে জমা দিয়েছিলেন। ওই দালাল অভিযুক্ত দুই এজেন্সির হয়ে কাজ করেন। গত দুই বছরের বেশি সময়েও ভুক্তভোগীরা বিদেশ যেতে না পারায় বাধ্য হয়ে বিএমইটিতে অভিযোগ করেন।
২ ঘণ্টা আগে