
বিডিজেন ডেস্ক

প্রথমে লোভনীয় বেতনের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মোটা টাকার চুক্তি হয়। এরপর বেশ কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে নেওয়া হয় সে চুক্তির অর্থ। তারপর ভুক্তভোগীকে (ভিকটিম) ধরিয়ে দেওয়া হয় ভুয়া ভিসা। আবার কখনো কখনো ভুক্তভোগীর পাসপোর্ট আটকে রেখে করা হয় হয়রানিও। এরকম একটি অভিযোগে প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডির ঢাকা মেট্রো পূর্ব বিভাগের একটি টিম। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মিলন মিয়া (৪২)।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, ইতালিতে লোক পাঠানোর কথা বলে প্রায় শতাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি। প্রকৃত ভিসার বদলে ওই সব ব্যক্তিদের তারা দিয়েছে ভুয়া ভিসা। চক্রটির প্রতারণালব্ধ এই অর্থ বেশকিছু অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রহণ করার তথ্য প্রাথমিকভাবে পাওয়া যায়। এ ছাড়া ভুক্তভোগীদের পাসপোর্ট আটকে রেখে হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে প্রতারক চক্রটির বিরুদ্ধে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তান মিলন মিয়া জানায়, ভিজিট ভিসায় ইতালিতে লোক নেওয়ার কথা বলে ফরিদপুরের একজনের সঙ্গে ২২ লাখ টাকার চুক্তি হয়। ভুক্তভোগীর কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা অগ্রিম সংগ্রহ করা হয়। তার আরও বেশ কয়েকজন সহযোগী রয়েছে। মিলন মিয়া তাদের হয়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক সংগ্রহ করত। ভাগ্য বদলের আশায় যারা বিদেশে যেতে চাইত, এরকম লোকদেরই মূলত তারা টার্গেট করত। ফরিদপুর, নড়াইল নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, চাঁদপুর, চট্টগ্রামসহ সারা দেশের বেশ কিছু জেলায় এ প্রতারক চক্রটির নেটওয়ার্ক রয়েছে। জনৈক জোসনা বেগম এবং মাহবুব নামীয় দুজন ইতালি ও লিবিয়াতে লোক পাঠানোর মূল হোতা বলেও জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
বিশেষ পুলিশ সুপার আরও জানান, মিলন মিয়া জিজ্ঞাসাবাদে প্রতারণার কথা স্বীকার করেছে। বর্তমানে ঘটনাটির তদন্ত কার্যক্রম সিআইডি, ঢাকা মেট্রো পূর্ব বিভাগ পরিচালনা করছে। তাকে আদালতে সোপর্দকরণ ও রিমান্ডের আবেদনসহ পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। অপরাধের পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদঘাটন, অজ্ঞাত অপরাপর সদস্যদের সনাক্ত ও গ্রেপ্তান করার স্বার্থে সিআইডির তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।

প্রথমে লোভনীয় বেতনের চাকরির প্রলোভন দেখিয়ে মোটা টাকার চুক্তি হয়। এরপর বেশ কিছু ব্যাংক অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে নেওয়া হয় সে চুক্তির অর্থ। তারপর ভুক্তভোগীকে (ভিকটিম) ধরিয়ে দেওয়া হয় ভুয়া ভিসা। আবার কখনো কখনো ভুক্তভোগীর পাসপোর্ট আটকে রেখে করা হয় হয়রানিও। এরকম একটি অভিযোগে প্রতারক চক্রের এক সদস্যকে গ্রেপ্তার করেছে সিআইডির ঢাকা মেট্রো পূর্ব বিভাগের একটি টিম। গ্রেপ্তার ব্যক্তির নাম মিলন মিয়া (৪২)।
সিআইডির বিশেষ পুলিশ সুপার (মিডিয়া) জসিম উদ্দিন খান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানান, ইতালিতে লোক পাঠানোর কথা বলে প্রায় শতাধিক ব্যক্তির কাছ থেকে কয়েক কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে চক্রটি। প্রকৃত ভিসার বদলে ওই সব ব্যক্তিদের তারা দিয়েছে ভুয়া ভিসা। চক্রটির প্রতারণালব্ধ এই অর্থ বেশকিছু অ্যাকাউন্টের মাধ্যমে গ্রহণ করার তথ্য প্রাথমিকভাবে পাওয়া যায়। এ ছাড়া ভুক্তভোগীদের পাসপোর্ট আটকে রেখে হয়রানি করার অভিযোগও রয়েছে প্রতারক চক্রটির বিরুদ্ধে।
প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেপ্তান মিলন মিয়া জানায়, ভিজিট ভিসায় ইতালিতে লোক নেওয়ার কথা বলে ফরিদপুরের একজনের সঙ্গে ২২ লাখ টাকার চুক্তি হয়। ভুক্তভোগীর কাছ থেকে ৭ লাখ টাকা অগ্রিম সংগ্রহ করা হয়। তার আরও বেশ কয়েকজন সহযোগী রয়েছে। মিলন মিয়া তাদের হয়ে বিভিন্ন এলাকা থেকে লোক সংগ্রহ করত। ভাগ্য বদলের আশায় যারা বিদেশে যেতে চাইত, এরকম লোকদেরই মূলত তারা টার্গেট করত। ফরিদপুর, নড়াইল নরসিংদী, কিশোরগঞ্জ, চাঁদপুর, চট্টগ্রামসহ সারা দেশের বেশ কিছু জেলায় এ প্রতারক চক্রটির নেটওয়ার্ক রয়েছে। জনৈক জোসনা বেগম এবং মাহবুব নামীয় দুজন ইতালি ও লিবিয়াতে লোক পাঠানোর মূল হোতা বলেও জিজ্ঞাসাবাদে জানা যায়।
বিশেষ পুলিশ সুপার আরও জানান, মিলন মিয়া জিজ্ঞাসাবাদে প্রতারণার কথা স্বীকার করেছে। বর্তমানে ঘটনাটির তদন্ত কার্যক্রম সিআইডি, ঢাকা মেট্রো পূর্ব বিভাগ পরিচালনা করছে। তাকে আদালতে সোপর্দকরণ ও রিমান্ডের আবেদনসহ পরবর্তী আইনগত কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন। অপরাধের পূর্ণাঙ্গ তথ্য উদঘাটন, অজ্ঞাত অপরাপর সদস্যদের সনাক্ত ও গ্রেপ্তান করার স্বার্থে সিআইডির তদন্ত ও অভিযান অব্যাহত রয়েছে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন ব্যবসায়ী, পেশাজীবী, দক্ষ ও আধা দক্ষ শ্রমিকসহ বাংলাদেশের নাগরিকদের জন্য ভিসা সুবিধা পুনরায় চালু করতে বাহরাইনের প্রতি অনুরোধ জানিয়েছেন।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন কাতারের নিরাপত্তা ও সার্বভৌমত্বের ওপর যেকোনো হুমকির বিরুদ্ধে বাংলাদেশের দৃঢ় সংহতি পুনর্ব্যক্ত করেছেন।
ইসির নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, নিবন্ধন শেষ হলে সেই তথ্য সংশ্লিষ্ট রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে চলে যাবে। তাদের মাধ্যমে পৃথক ভোটার তালিকা প্রস্তুত করা হবে। এরপর নির্ধারিত সময়ে ভোটারের ঠিকানায় তিন খামের ভেতর ব্যালট পাঠানো হবে।
সভায় জানানো হয়, দেশের মোট কর্মসংস্থানের উল্লেখযোগ্য অংশ কুটির ও ক্ষুদ্র শিল্পে হলেও জাতীয় অর্থনীতিতে এর অবদান কাঙ্ক্ষিত পর্যায়ে পৌঁছেনি। এ পরিপ্রেক্ষিতে, ব্যাপক সম্ভাবনাময় এ খাতের প্রসারে চলতি অর্থবছরে পিকেএসএফ মোট ৪ হাজার ৭৮৩ কোটি টাকা বরাদ্দ করেছে।