বিডিজেন ডেস্ক
বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানির ওপর বাড়তি শুল্কারোপ করে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণার সমালোচনা করেছেন বিশ্বনেতারা। তাঁদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদেশ ইতালির জর্জিয়া মেলোনি ও অস্ট্রেলিয়ার অ্যান্থনি অ্যালবানিজও রয়েছেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
ট্রাম্পের নতুন করে এ শুল্ক আরোপ করাকে ‘বাণিজ্যযুদ্ধ’ হিসেবে আখ্যায়িত করছে অনেক দেশ। ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিকেল ৪টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার দিবাগত রাত ২টা) হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন করে এ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন তিনি।
হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে উপস্থিত সাংবাদিকসহ সমবেত অতিথিদের উদ্দেশে বক্তব্যের শুরুতেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আজ খুব ভালো খবর’ থাকবে। এ সময় দর্শকসারি থেকে করতালি দিয়ে তাঁকে অভিনন্দন জানানো হয়।
তবে ট্রাম্পের ‘ভালো খবর’কে ভালোভাবে নেননি বিশ্বনেতারা। ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ওপর ধার্য করা ২০ শতাংশ শুল্ককে ‘ভুল’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেছেন, তাঁর দেশের পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক ধার্য করাটা ‘অন্যায্য’।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নীতিতে ৫ এপ্রিল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে আরোপিত শুল্ককে সর্বজনীন ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়েছে। ইইউ, চীনসহ বিশ্বের প্রায় ৬০টি দেশ ৯ এপ্রিল থেকে উচ্চমাত্রার এ শুল্কের কবলে পড়বে।
নতুন পদক্ষেপ ঘোষণার সময় ট্রাম্প বলেন, এটি ‘যুক্তরাষ্ট্রকে আবারও ধনী করবে’। শুল্কারোপের এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তিনি ‘খুবই দয়ালু’ ছিলেন বলেও উল্লেখ করেন।
ট্রাম্পের মিত্র মেলোনি বলেন, ইইউর ওপর আরোপ করা শুল্ক ‘কোনো পক্ষের জন্যই উপযুক্ত হবে না’। কোনো পক্ষ বলতে তিনি ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রকে বুঝিয়েছেন। তবে ‘বাণিজ্যযুদ্ধ এড়াতে’ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটা সমঝোতায় আসতে তিনি কাজ করবেন বলে জানান।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, স্পেন তার কোম্পানিগুলোকে ও কর্মীদের সুরক্ষা দেবে এবং ‘উন্মুক্ত বিশ্বের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে’।
আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী সিমন হ্যারিস বলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা করতে তৈরি আছেন। সামনে এগোনোর জন্য এটিই সর্বোত্তম উপায় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ইইউর বাইরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ ট্রাম্পের ওই ঘোষণাকে ‘অন্যায় শুল্ক’ আরোপ হিসেবে সমালোচনা করে বলেন, এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সবচেয়ে বড় মূল্য দিতে হবে। তবে তিনি বলেন, তাঁর সরকার পাল্টা ব্যবস্থা নেবে না।
অ্যালবানিজ আরও বলেন, ‘আমরা এ প্রতিযোগিতায় যোগ দেব না; যেখানে পণ্যমূল্য বেড়ে যায় ও প্রবৃদ্ধি কমে যায়।’
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক–সু বলেছেন, বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধ ‘এক বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে’। এই বাণিজ্য সংকট থেকে উত্তরণের পথ তাঁর সরকার খুঁজবে বলে জানান তিনি।
বিভিন্ন দেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে পণ্য আমদানির ওপর বাড়তি শুল্কারোপ করে দেশটির প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ঘোষণার সমালোচনা করেছেন বিশ্বনেতারা। তাঁদের মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মিত্রদেশ ইতালির জর্জিয়া মেলোনি ও অস্ট্রেলিয়ার অ্যান্থনি অ্যালবানিজও রয়েছেন।
খবর ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ও বার্তা সংস্থা রয়টার্সের।
ট্রাম্পের নতুন করে এ শুল্ক আরোপ করাকে ‘বাণিজ্যযুদ্ধ’ হিসেবে আখ্যায়িত করছে অনেক দেশ। ওয়াশিংটনের স্থানীয় সময় গতকাল বুধবার বিকেল ৪টায় (বাংলাদেশ সময় বুধবার দিবাগত রাত ২টা) হোয়াইট হাউসে সংবাদ সম্মেলন করে নতুন করে এ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দেন তিনি।
হোয়াইট হাউসের রোজ গার্ডেনে উপস্থিত সাংবাদিকসহ সমবেত অতিথিদের উদ্দেশে বক্তব্যের শুরুতেই প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প বলেন, ‘আজ খুব ভালো খবর’ থাকবে। এ সময় দর্শকসারি থেকে করতালি দিয়ে তাঁকে অভিনন্দন জানানো হয়।
তবে ট্রাম্পের ‘ভালো খবর’কে ভালোভাবে নেননি বিশ্বনেতারা। ইতালির প্রধানমন্ত্রী মেলোনি ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) ওপর ধার্য করা ২০ শতাংশ শুল্ককে ‘ভুল’ বলে আখ্যায়িত করেছেন। অন্যদিকে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ বলেছেন, তাঁর দেশের পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ আমদানি শুল্ক ধার্য করাটা ‘অন্যায্য’।
ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন নীতিতে ৫ এপ্রিল থেকে যুক্তরাষ্ট্রে আমদানি করা সব পণ্যের ওপর ১০ শতাংশ হারে আরোপিত শুল্ককে সর্বজনীন ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়েছে। ইইউ, চীনসহ বিশ্বের প্রায় ৬০টি দেশ ৯ এপ্রিল থেকে উচ্চমাত্রার এ শুল্কের কবলে পড়বে।
নতুন পদক্ষেপ ঘোষণার সময় ট্রাম্প বলেন, এটি ‘যুক্তরাষ্ট্রকে আবারও ধনী করবে’। শুল্কারোপের এ সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় তিনি ‘খুবই দয়ালু’ ছিলেন বলেও উল্লেখ করেন।
ট্রাম্পের মিত্র মেলোনি বলেন, ইইউর ওপর আরোপ করা শুল্ক ‘কোনো পক্ষের জন্যই উপযুক্ত হবে না’। কোনো পক্ষ বলতে তিনি ইইউ ও যুক্তরাষ্ট্রকে বুঝিয়েছেন। তবে ‘বাণিজ্যযুদ্ধ এড়াতে’ যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে একটা সমঝোতায় আসতে তিনি কাজ করবেন বলে জানান।
স্পেনের প্রধানমন্ত্রী পেদ্রো সানচেজ বলেছেন, স্পেন তার কোম্পানিগুলোকে ও কর্মীদের সুরক্ষা দেবে এবং ‘উন্মুক্ত বিশ্বের প্রতি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ থাকবে’।
আয়ারল্যান্ডের বাণিজ্যমন্ত্রী সিমন হ্যারিস বলেন, তিনি যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে সমঝোতা করতে তৈরি আছেন। সামনে এগোনোর জন্য এটিই সর্বোত্তম উপায় বলে মন্তব্য করেন তিনি।
ইইউর বাইরে অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যালবানিজ ট্রাম্পের ওই ঘোষণাকে ‘অন্যায় শুল্ক’ আরোপ হিসেবে সমালোচনা করে বলেন, এর জন্য যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিকদের সবচেয়ে বড় মূল্য দিতে হবে। তবে তিনি বলেন, তাঁর সরকার পাল্টা ব্যবস্থা নেবে না।
অ্যালবানিজ আরও বলেন, ‘আমরা এ প্রতিযোগিতায় যোগ দেব না; যেখানে পণ্যমূল্য বেড়ে যায় ও প্রবৃদ্ধি কমে যায়।’
এদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট হান ডাক–সু বলেছেন, বিশ্বব্যাপী বাণিজ্যযুদ্ধ ‘এক বাস্তবতা হয়ে দাঁড়িয়েছে’। এই বাণিজ্য সংকট থেকে উত্তরণের পথ তাঁর সরকার খুঁজবে বলে জানান তিনি।
ইরানে ইসরায়েলি হামলার মধ্যে নিরাপত্তা শঙ্কায় দেশটির রাজধানী তেহরান থেকে বাংলাদেশ দূতাবাসের কর্মকর্তা-কর্মচারী এবং নাগরিকদের সরিয়ে নিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার।
বাংলাদেশে রাজনৈতিক দল ও সংগঠন নিষিদ্ধ করার সুযোগ তৈরি করে আইন সংশোধনের ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়েছেন জাতিসংঘের মানবাধিকারবিষয়ক হাইকমিশনার ফলকার টুর্ক।
‘সরকারি চাকরি (সংশোধন) অধ্যাদেশ ২০২৫’ বাতিলের দাবিতে আজ মঙ্গলবারও (১৭ জুন) সচিবালয়ে বিক্ষোভ করছেন সরকারি কর্মচারীরা।
যশোরের শার্শা উপজেলায় এক প্রবাসী তরুণকে অপহরণ করে শারীরিক নির্যাতন ও মুক্তিপণ দাবির অভিযোগ উঠেছে। পুলিশ জানিয়েছে, স্থানীয় কিছু দুর্বৃত্ত এই ঘটনায় জড়িত। মুক্তিপণ হিসেবে ১০ লাখ টাকা দাবি করা হয়েছিল ভুক্তভোগীর পরিবারের কাছে।