
একটি সভ্য দেশে এ ধরনের বর্বরতা কখনোই কাম্য নয় এবং কখনো এটা আশা করিনি। অস্ট্রেলিয়া একটি শান্তিপূর্ণ দেশ; এখানে এ ধরনের অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা আশা করা যায় না। ধর্মীয় বিদ্বেষ ধেকে এ ধরনের বর্বরোচিত হামলার নিন্দা জানাচ্ছি। এ ধরনের ঘটনা শুধু ইহুদির জন্য নয়, আমাদের সবার জন্যই উদ্বেগজনক।
অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্টনি অ্যালবানিজের একজন মুখপাত্র বলেছেন, “আমরা বন্দাই বিচে নিরাপত্তা নিয়ে সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। আশপাশের লোকজনকে নিউ সাউথ ওয়েলস পুলিশের দেওয়া তথ্য অনুসরণ করার জন্য অনুরোধ করছি।”
সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যজুড়ে ৫০টির বেশি দাবানল জ্বলছিল। সপ্তাহান্তে দ্রুত ছড়িয়ে পড়া এই আগুন সিডনির ঠিক উত্তরে অবস্থিত প্রায় ৩ লাখ ৫০ হাজার মানুষের বাসস্থান সেন্ট্রাল কোস্ট অঞ্চলে ১৬টি বাড়ি ধ্বংস করে দেয়।
সিডনির নতুন শোরুমে রয়েছে শাড়ি, সালওয়ার-কামিজ, পাঞ্জাবি ও জুয়েলারিসহ ঐতিহ্যবাহী থেকে সমকালীন সব ধরনের পোশাকের সমৃদ্ধ সংগ্রহ। অস্ট্রেলিয়ার মাটিতে বাংলাদেশি ফ্যাশন, রঙ ও শিল্পের সৌন্দর্য তুলে ধরতে জ্যোতি অস্ট্রেলিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে আয়োজকদের প্রত্যাশা।
অস্ট্রেলিয়া সরকার আগামী ১০ ডিসেম্বর থেকে কার্যকর করতে যাচ্ছে নতুন একটি আইন। এর অধীনে ১৬ বছরের নিচের কেউ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম (সোশ্যাল মিডিয়া) ব্যবহার করতে পারবে না।
প্রথম দিনেই জমে ওঠে প্রতিযোগিতা। তরুণদের নিয়ে গঠিত পদ্মা দল অভিজ্ঞ খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে গঠিত মেঘনা দলকে ২-১ সেটে পরাজিত করে পয়েন্ট তালিকায় এগিয়ে যায়। দিনের অপর খেলায় যমুনা দল হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে সুরমা দলকে পরাজিত করে।
বৈরি আবহাওয়া ও ঝিরিঝিরে বৃষ্টি উপেক্ষা করে অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ছড়িয়ে থাকা বিএমসি–বিডিসিয়ানরা মেলবোর্নে একত্রিত হন আড্ডা, স্মৃতিচারণ ও বন্ধুত্বের উষ্ণতায়। বৃষ্টিকে সঙ্গী করেই মিলনমেলায় মেতে উঠেছিলেন তারা।
গামা আব্দুল কাদির সুদীর্ঘ প্রবাস জীবনে বাংলাদেশ অ্যাসেসিয়েশনের পাচঁবার সভাপতি এবং তিনবার সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তিনি এখনো এই প্রতিষ্ঠানের প্রধান উপদেষ্টা। তিনি বঙ্গবন্ধু পরিষদ, অস্ট্রেলিয়া এবং আওয়ামী লীগের অস্ট্রেলিয়া শাখারও প্রধান উপদেষ্টা।
আমেরিকা, কানাডা ও অস্ট্রেলিয়াসহ ১৬টি দেশে বসবাসরত প্রবাসী বাংলাদেশি নাগরিকদের ভোটাধিকার নিশ্চিত করার লক্ষ্যে আজ সোমবার (২৪ নভেম্বর) রাত ১২টা থেকে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু হচ্ছে।
আয়োজকদের গন্তব্য ছিল নান্দনিক মাউন্ট অ্যানান বোটানিক গার্ডেন। সেখানে প্রকৃতির শান্ত পরিবেশে বয়োজেষ্ঠদের উচ্ছ্বাস ছিল চোখে পড়ার মতো। দুপুরে রয়্যাল প্ল্যাটার পরিবেশন করে আকর্ষণীয় মধ্যাহ্নভোজ, সুস্বাদু খাবারের সঙ্গে ছিল মালাই চা, গরম কফি ও লোভনীয় ডেজার্ট।
নিউ ক্যাসেল বাংলাদেশি কমিউনিটি ইনকের সভাপতি ডা সাইফুল হাবিব বলেন, আমরা নিউ ক্যাসেল বাংলাদেশি কমিউনিটিকে ভবিষ্যতে আরও নানা কাজে যুক্ত করে এগিয়ে নিতে চাই। একই সঙ্গে চট্টগ্রাম ক্লাবের সঙ্গে আমাদের সহযোগিতা ধারাবাহিকভাবে আরও বিস্তৃত হবে।
অনুষ্ঠানের মূল আকর্ষণ ছিল হুমায়ূন আহমেদের রচনা থেকে বাছাই করা অংশের পাঠ। রোকেয়া আহমেদ, কাশফী আসমা আহমেদ ও মাজনুন মিজানের গ্রন্থনায় সাজানো এই পর্বে ছোটগল্প, উপন্যাস, রম্যরচনা ও কবিতা পাঠে অংশ নেন বহু পাঠক-সাহিত্যপ্রেমী।
এ প্রদর্শনীতে বিশ্বের ২০টি দেশের প্রায় ৬০০ উৎপাদক ও সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠান অংশ নিয়েছে। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ও মেলবোর্নে এ ধরনের আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনী বছরে দুবার অনুষ্ঠিত হয়।
সিডনিতে বসবাসরত বুয়েট অ্যালামনাই পরিবারগুলোর মধ্যে পারস্পরিক সম্পর্ক আরও সুদৃঢ় করতে এবং নতুন প্রজন্মকে একত্রিত করতে এ আয়োজন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। সারা দিনের হাসি-আনন্দ, খেলা আর বন্ধুত্বের মেলবন্ধন সকল অংশগ্রহণকারীর মনে তৈরি করে স্মরণীয় স্মৃতি।
অনুষ্ঠানে মিশকাতুল মাসাবিহ থেকে হাদিস পাঠ ও ঐতিহ্যবাহী আমামাহ (পাগড়ি) অনুষ্ঠান সম্পন্ন হয়। যা আলিমিয়্যাহ শিক্ষার সমাপ্তি ও ‘মাওলানা’ উপাধির প্রতীকী স্বীকৃতি হিসেবে প্রদান করা হয়। দারুল উলুম অনলাইনের (ডুইউও) পক্ষ থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে আলিমিয়্যাহ সনদ প্রদান করা হয়।
অস্ট্রেলিয়াজুড়ে ‘চেঞ্জ দ্য স্টোরি’র উদ্যোগে একত্রিত হলো VAAUS—অস্ট্রেলিয়ায় থাকা ভিকারুননিসার প্রাক্তন শিক্ষার্থীদের এই সংগঠন নারীদের মধ্যে বন্ধন, মানব সেবার ব্রত আর সামাজিক প্রভাব উদ্যাপনে ১ হাজার ১০০ জনেরও বেশি অতিথিকে একত্র করে।
দেবী দুর্গার উপাসনার মূল আহ্বানকে পুনরুচ্চারিত করে, বরাবরের মতো এই বিজয়া সম্মিলনের প্রতিপাদ্য বিষয় ছিল ‘অশুভের বিনাশ হোক, শুচি হোক বিশ্বলোক’। সকল আসুরিক, দানবিক, অমানবিক শক্তির বিনাশ ঘটে বিশ্বে শান্তি, মঙ্গল ও শুভ শক্তির প্রতিষ্ঠা হোক, এটাই প্রার্থনা।
পুনর্মিলনী উপলক্ষে গ্রেগ পার্সিভাল কমিউনিটি সেন্টার সকাল থেকেই ভরে উঠেছিল প্রাক্তন রেমিয়ান ও তাদের পরিবারের পদচারণায়। হাসি, গল্প, পুরোনো স্মৃতি আর বন্ধুত্বের টানে অডিটোরিয়াম ভরে ওঠে উচ্ছ্বাস ও ভালোবাসায়।
অক্টোবর-নভেম্বর মাসে অস্ট্রেলিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে যখন জাকারান্ডা ফুল ফোটে, তখন শহরের রাস্তাঘাট বেগুনি রঙে সেজে ওঠে। এই সময়টি শুধু স্থানীয়দের নয়, পর্যটকদের কাছেও হয়ে ওঠে এক অপূর্ব দৃশ্য উপভোগের মৌসুম। সেই সৌন্দর্যকে কেন্দ্র করেই সিডনি বাংলা উইমেনস ফোরাম আয়োজন করে তাদের এই বিশেষ উৎসব।
অংশগ্রহণকারীরা বলেন, ফুটবল এখন শুধুই একটি খেলা নয়—এটি সামাজিক সংহতি, ক্ষমতায়ন ও সাংস্কৃতিক ঐক্যের প্রতীক। বিশ্বজুড়ে নারী ফুটবলের জনপ্রিয়তা ও প্রভাব দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে, আর বাংলাদেশও তার অংশ হতে যাচ্ছে।